আল-আমিন রাজু, বরগুনা থেকে
বরগুনাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ অভিযান-১০ এ ভয়াবহ আগুনে মারা যাওয়া ২৩ জনকে বরগুনা সদরের পোটকাখালিতে দাফন করা হয়েছে। প্রতিটি কবরের সামনে নাম ফলকের বদলে পরিচয় হিসেবে ঝোলানো হয়েছে কয়েক সংখ্যার কোড নম্বর। আগুনের ঘটনার রাত পর্যন্ত যাদের প্রত্যেকেরই ছিলো নাম, পরিচয়, পেশা ও পরিবার।
মাঝ নদীতে আগুনের লেলিহানের আগ্নেয় গিরীতে রুপ নেওয়া অভিযান-১০ থেকে উদ্ধার ৪৩ জনের মধ্যে ২৩ জনেরই পরিচয় মিলেনি। আগুনে ঝলসে যাওয়া সনাক্তের কোনো উপায় না থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে কোড নম্বর।
অজ্ঞাত হিসেবে দাফন হওয়া ২১ কবরে পরিচয় নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আর এতে আবেদন করেছেন ৩৫ জন।
সোমবার সকাল ১০টা থেকে একে একে হাজির হন বরগুনা সার্কিট হাউজ মাঠে। পরে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় বরগুনা সদর হাসপাতালে। নমুনা পরীক্ষার আবেদনে প্রথমে ৩১ জন আবেদন করলেও দুপুরের পরে আরও চারজন যোগ হয়।
নিখোঁজ স্বজনের শেষ স্মৃতি চিহ্নটুকু পেতে হাসপাতালে এসেছেন অনেকে। কেউ হারিয়েছেন পরিবারের চারজন, কেউ তিনজন। আবার কেউ হারিয়েছেন আয়ের প্রধান সম্বল স্বামীকে। বরগুনা সদর হাসপাতালে আসা প্রতিটি স্বজনেরই একটাই চাওয়া খালি হাতে তারা যেতে চান না। জীবিত না হোক অন্তত মৃত দেহটা যেনো বুঝে পান।
নমুনা পরীক্ষার আবেদনের তালিকা তৈরির দায়িত্ব প্রাপ্ত সিআইডির কর্মকর্তারা জানান, নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনরা জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন করতে পারবেন। কিছু তথ্য জমা দিলেই আমরা তাঁদের নমুনা সংগ্রহ করবো।
দুপুর ১টা থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেই কার্যক্রম শুরু হয় বিকাল ৫টার পরে। বরগুনা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১২ জন স্বজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রাত ৮টা পর্যন্ত সংগ্রহের কাজ চলবে। আগামীকাল আবারও এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
বরগুনাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ অভিযান-১০ এ ভয়াবহ আগুনে মারা যাওয়া ২৩ জনকে বরগুনা সদরের পোটকাখালিতে দাফন করা হয়েছে। প্রতিটি কবরের সামনে নাম ফলকের বদলে পরিচয় হিসেবে ঝোলানো হয়েছে কয়েক সংখ্যার কোড নম্বর। আগুনের ঘটনার রাত পর্যন্ত যাদের প্রত্যেকেরই ছিলো নাম, পরিচয়, পেশা ও পরিবার।
মাঝ নদীতে আগুনের লেলিহানের আগ্নেয় গিরীতে রুপ নেওয়া অভিযান-১০ থেকে উদ্ধার ৪৩ জনের মধ্যে ২৩ জনেরই পরিচয় মিলেনি। আগুনে ঝলসে যাওয়া সনাক্তের কোনো উপায় না থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে কোড নম্বর।
অজ্ঞাত হিসেবে দাফন হওয়া ২১ কবরে পরিচয় নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আর এতে আবেদন করেছেন ৩৫ জন।
সোমবার সকাল ১০টা থেকে একে একে হাজির হন বরগুনা সার্কিট হাউজ মাঠে। পরে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় বরগুনা সদর হাসপাতালে। নমুনা পরীক্ষার আবেদনে প্রথমে ৩১ জন আবেদন করলেও দুপুরের পরে আরও চারজন যোগ হয়।
নিখোঁজ স্বজনের শেষ স্মৃতি চিহ্নটুকু পেতে হাসপাতালে এসেছেন অনেকে। কেউ হারিয়েছেন পরিবারের চারজন, কেউ তিনজন। আবার কেউ হারিয়েছেন আয়ের প্রধান সম্বল স্বামীকে। বরগুনা সদর হাসপাতালে আসা প্রতিটি স্বজনেরই একটাই চাওয়া খালি হাতে তারা যেতে চান না। জীবিত না হোক অন্তত মৃত দেহটা যেনো বুঝে পান।
নমুনা পরীক্ষার আবেদনের তালিকা তৈরির দায়িত্ব প্রাপ্ত সিআইডির কর্মকর্তারা জানান, নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনরা জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন করতে পারবেন। কিছু তথ্য জমা দিলেই আমরা তাঁদের নমুনা সংগ্রহ করবো।
দুপুর ১টা থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেই কার্যক্রম শুরু হয় বিকাল ৫টার পরে। বরগুনা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১২ জন স্বজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রাত ৮টা পর্যন্ত সংগ্রহের কাজ চলবে। আগামীকাল আবারও এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৪০ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে