বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। কয়েক দিন ধরে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি ঘরেই রয়েছে সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত রোগী।
এদিকে বরগুনা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্যমতে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ৭১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩ জন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আজ বুধবার বরগুনার একজন মারা গেছেন। মৃত শিরিন সুলতানা (৪৫) মনসাতলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) বরগুনার সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিনের স্ত্রী। তাঁকে গত সোমবার বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। আজ দুপুর ১২টার দিকে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ নিয়ে জেলার মোট ৩৫ জন মারা গেল।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৫০, বামনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯, পাথরঘাটায় ৭, বেতাগীতে ২ ও তালতলীতে ৩ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩ হাজার ৯০০ জন।
অন্যদিকে এক সপ্তাহের অধিক সময় বিরামহীন বৃষ্টির কারণে জেলায় মশকনিধন কর্মসূচিতে তেমন চোখ পড়েনি। বৃষ্টি কমে যাওয়ার পর দুই দিন ধরে পৌরসভা, জেলা প্রশাসন কিংবা স্বেচ্ছাসেবী কোনো সংগঠনের কোনো তৎপরতা না থাকায় আবারও এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, বৃষ্টির কারণে জমা পানিতে আবার জন্ম নিচ্ছে এডিস মশা। এখনই মশকনিধন কর্মসূচি নেওয়া না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
এ ব্যাপারে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন কামাল বলেন, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ পর্যন্ত তেমন বৃষ্টি নেই। এখনই এডিস মশার বংশ বিস্তারের উপযুক্ত আবহাওয়া। তাই সরকারি কিংবা বেসরকারি সংস্থাগুলোকে এখন মশকনিধনে উদ্যোগ নিতে হবে। না হলে বরগুনার পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে।
বরগুনার সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘বরগুনায় দিন যত যাচ্ছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ততই বাড়ছে। কিছুতেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এমনিতেই এখন আমাদের চিকিৎসাসেবা দিতে বেগ পেতে হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
বরগুনায় নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। কয়েক দিন ধরে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি ঘরেই রয়েছে সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত রোগী।
এদিকে বরগুনা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্যমতে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ৭১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩ জন।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আজ বুধবার বরগুনার একজন মারা গেছেন। মৃত শিরিন সুলতানা (৪৫) মনসাতলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) বরগুনার সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিনের স্ত্রী। তাঁকে গত সোমবার বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। আজ দুপুর ১২টার দিকে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ নিয়ে জেলার মোট ৩৫ জন মারা গেল।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৫০, বামনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯, পাথরঘাটায় ৭, বেতাগীতে ২ ও তালতলীতে ৩ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৩ হাজার ৯০০ জন।
অন্যদিকে এক সপ্তাহের অধিক সময় বিরামহীন বৃষ্টির কারণে জেলায় মশকনিধন কর্মসূচিতে তেমন চোখ পড়েনি। বৃষ্টি কমে যাওয়ার পর দুই দিন ধরে পৌরসভা, জেলা প্রশাসন কিংবা স্বেচ্ছাসেবী কোনো সংগঠনের কোনো তৎপরতা না থাকায় আবারও এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, বৃষ্টির কারণে জমা পানিতে আবার জন্ম নিচ্ছে এডিস মশা। এখনই মশকনিধন কর্মসূচি নেওয়া না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
এ ব্যাপারে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন কামাল বলেন, গতকাল মঙ্গলবার থেকে আজ পর্যন্ত তেমন বৃষ্টি নেই। এখনই এডিস মশার বংশ বিস্তারের উপযুক্ত আবহাওয়া। তাই সরকারি কিংবা বেসরকারি সংস্থাগুলোকে এখন মশকনিধনে উদ্যোগ নিতে হবে। না হলে বরগুনার পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে।
বরগুনার সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘বরগুনায় দিন যত যাচ্ছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ততই বাড়ছে। কিছুতেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এমনিতেই এখন আমাদের চিকিৎসাসেবা দিতে বেগ পেতে হচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে