আজাদুল আদনান
ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।
ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
৩ ঘণ্টা আগে