নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর (এসএসএফ) নিরাপত্তা সুবিধা পাবেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদেরও এ সুবিধা দেওয়া হবে।
এজন্য ‘বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে জানান, সামরিক শাসনের সময় জারিকৃত অধ্যাদেশের মাধ্যমে এসএসএফ চলছিল। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় ওই অধ্যাদেশকে নতুন করে আইনে রূপান্তর করা হচ্ছে।
আগের বিষয়গুলোকে রেখেই নতুন আইন করা হচ্ছে জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রস্তাবিত আইনে নতুন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, জাতির পিতার দুই মেয়ে ও তাঁদের সন্তান; সন্তানদের স্বামী ও স্ত্রী এবং তাঁদের সন্তানরা এ নিরাপত্তা পাবেন।
জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের বাইরে গেজেট/প্রজ্ঞাপন দিয়ে ঘোষিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং অন্য দেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীরা এই আইনের আওতায় এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় না থাকলেও এই নিরাপত্তা পাবেন জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীত্ব না থাকলেও তিনি এ প্রটোকল পাবেন।
‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ এ যাই থাকুক না কেন, বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর আইনকে প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
ঢাকা: বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর (এসএসএফ) নিরাপত্তা সুবিধা পাবেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদেরও এ সুবিধা দেওয়া হবে।
এজন্য ‘বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে জানান, সামরিক শাসনের সময় জারিকৃত অধ্যাদেশের মাধ্যমে এসএসএফ চলছিল। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় ওই অধ্যাদেশকে নতুন করে আইনে রূপান্তর করা হচ্ছে।
আগের বিষয়গুলোকে রেখেই নতুন আইন করা হচ্ছে জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রস্তাবিত আইনে নতুন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের দৈহিক নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, জাতির পিতার দুই মেয়ে ও তাঁদের সন্তান; সন্তানদের স্বামী ও স্ত্রী এবং তাঁদের সন্তানরা এ নিরাপত্তা পাবেন।
জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের বাইরে গেজেট/প্রজ্ঞাপন দিয়ে ঘোষিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং অন্য দেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীরা এই আইনের আওতায় এসএসএফ নিরাপত্তা পাবেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় না থাকলেও এই নিরাপত্তা পাবেন জানিয়ে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীত্ব না থাকলেও তিনি এ প্রটোকল পাবেন।
‘জাতির পিতার পরিবার-সদস্যগণের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯’ এ যাই থাকুক না কেন, বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর আইনকে প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে