নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উর্দু সাহিত্যের বিখ্যাত লেখক সাদত হাসান মান্টো। তারই ছোটগল্প অবলম্বনে নির্মিত নাটক ‘ভাগের মানুষ’ আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেখা যাবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে। নাটকটি প্রযোজনা করছে নাটকের দল ‘সময়’।
সাহিত্যিক মান্টোর দেশভাগ নিয়ে বেশ কিছু গল্প রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছোট গল্প ‘টোবাটেক সিং’। তারই নাট্যরূপ দিয়েছেন প্রয়াত নাট্যকার মান্নান হীরা এবং নির্দেশনা দিয়েছেন প্রয়াত নাট্যজন আলী যাকের। সেটিই নব্বইয়ের দশকে মঞ্চে আনে সময়।
নাটকের দলটি জানিয়েছে, ২৬ তম প্রযোজনা হিসেবে ১৯৯৭ সালে নাটকটি মঞ্চে আসে। তখন থেকে এ পর্যন্ত নাটকটি দেশে ও দেশের বাইরে প্রদর্শনী করে আসছে তারা।
নাটকের গল্পে দেখা যায়, ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের কয়েক বছর পরের ঘটনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উত্তেজনা যেমন কমেনি, সাম্প্রদায়িক বিষ বাষ্পের তেজ তখনো নিভে যায়নি। কিন্তু ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতায় মানুষকে বেঁধে এক ধরনের নাগরিক স্বস্তি দেওয়ার প্রয়াস শুরু হয়েছে মাত্র। অথচ হতাশা, ক্ষোভ, যন্ত্রণা, প্রিয়জন হারানোর বেদনা তখনো জ্বল জ্বল করছে মানুষের বুকে। মানুষের ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, প্রেমকে দ্বিখণ্ডিত করে উপমহাদেশের এই মাটিতে রচিত হয় পাকিস্তান ও ভারত নামের দুটি রাষ্ট্র। অথচ দেশ ভাগ মানেই তো মানুষের ভাগ, মানচিত্রের ভাগ, ভূগোলের ভাগ। শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে বিনিময় বিনিময় খেলা। মানুষের বিনিময়ে মানুষ, ধর্মের বিনিময়ে ধর্ম, পাগলের বিনময়ে পাগল।
নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন—পাভেল ইসলাম, আকতারুজ্জামান, ইয়ামিন জুয়েল, রেজাউর রহমান রিজন, ফখরুল ইসলাম মিঠু, মাহমুদুল আলম, মানসুরা রশীদ লাভলী, তোফায়েল সরকার, সুনীতা বড়ুয়া, আলমগীর হোসেন, সাবিহা সুলতানা শিমু, মমিনুল হক সানী, সাইফুল ইসলাম, চন্দন বোস, রাকিবুল হাসান, সাঈফুর রহমান প্রমুখ।
উর্দু সাহিত্যের বিখ্যাত লেখক সাদত হাসান মান্টো। তারই ছোটগল্প অবলম্বনে নির্মিত নাটক ‘ভাগের মানুষ’ আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেখা যাবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে। নাটকটি প্রযোজনা করছে নাটকের দল ‘সময়’।
সাহিত্যিক মান্টোর দেশভাগ নিয়ে বেশ কিছু গল্প রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছোট গল্প ‘টোবাটেক সিং’। তারই নাট্যরূপ দিয়েছেন প্রয়াত নাট্যকার মান্নান হীরা এবং নির্দেশনা দিয়েছেন প্রয়াত নাট্যজন আলী যাকের। সেটিই নব্বইয়ের দশকে মঞ্চে আনে সময়।
নাটকের দলটি জানিয়েছে, ২৬ তম প্রযোজনা হিসেবে ১৯৯৭ সালে নাটকটি মঞ্চে আসে। তখন থেকে এ পর্যন্ত নাটকটি দেশে ও দেশের বাইরে প্রদর্শনী করে আসছে তারা।
নাটকের গল্পে দেখা যায়, ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের কয়েক বছর পরের ঘটনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উত্তেজনা যেমন কমেনি, সাম্প্রদায়িক বিষ বাষ্পের তেজ তখনো নিভে যায়নি। কিন্তু ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতায় মানুষকে বেঁধে এক ধরনের নাগরিক স্বস্তি দেওয়ার প্রয়াস শুরু হয়েছে মাত্র। অথচ হতাশা, ক্ষোভ, যন্ত্রণা, প্রিয়জন হারানোর বেদনা তখনো জ্বল জ্বল করছে মানুষের বুকে। মানুষের ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, প্রেমকে দ্বিখণ্ডিত করে উপমহাদেশের এই মাটিতে রচিত হয় পাকিস্তান ও ভারত নামের দুটি রাষ্ট্র। অথচ দেশ ভাগ মানেই তো মানুষের ভাগ, মানচিত্রের ভাগ, ভূগোলের ভাগ। শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে বিনিময় বিনিময় খেলা। মানুষের বিনিময়ে মানুষ, ধর্মের বিনিময়ে ধর্ম, পাগলের বিনময়ে পাগল।
নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন—পাভেল ইসলাম, আকতারুজ্জামান, ইয়ামিন জুয়েল, রেজাউর রহমান রিজন, ফখরুল ইসলাম মিঠু, মাহমুদুল আলম, মানসুরা রশীদ লাভলী, তোফায়েল সরকার, সুনীতা বড়ুয়া, আলমগীর হোসেন, সাবিহা সুলতানা শিমু, মমিনুল হক সানী, সাইফুল ইসলাম, চন্দন বোস, রাকিবুল হাসান, সাঈফুর রহমান প্রমুখ।
একজন শিল্পী সারা জীবন কেবল পালিয়েই বেড়ালেন। খ্যাতি, যশ, অর্থ এমনকি সংসারজীবন থেকে পালিয়ে হয়ে উঠলেন বোহিমিয়ান। শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান। বেঁচে থাকলে তিনি হতেন শতবর্ষী।
২ দিন আগেরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নামগুলোর একটি হলেও কেন বাঙালি মুসলমানদের একটি বৃহৎ অংশের কাছে অগ্রহণযোগ্য? কেন দেড় শ বছর আগের এক কবির সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের রয়ে গেছে একটা দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক? এই দ্বন্দ্বের শুরুটা কোথায়?
৬ দিন আগেবাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
৯ দিন আগেরাউলিং বলেন, ‘হ্যারি পটার আর হগওয়ার্টস হঠাই আমার মাথায় চলে আসে। প্লট আর চরিত্র মাথায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি ঠিক করে ফেলি এটা লিখতেই হবে। অসাধারণ এক রোমাঞ্চ অনুভব করছিলাম।’
১২ দিন আগে