নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
১৩ ঘণ্টা আগেহাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য।
৬ দিন আগেহাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
৭ দিন আগে২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
৭ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
রকিব হাসানের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন সেবা প্রকাশনীর উপদেষ্টা মাসুমা মায়মুর। তিনি সেবা প্রকাশনীর প্রতিষ্ঠাতা কাজী আনোয়ার হোসেনের ছোট ছেলে কাজী মায়মুর হোসেনের স্ত্রী।
মাসুমা মায়মুর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তিন গোয়েন্দা ও সেবা প্রকাশনীর পাঠকদেরকে আন্তরিক দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, কিছুক্ষণ আগে রকিব হাসান সাহেব পরলোক গমন করেছেন। ডায়ালাইসিস চলাকালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ওনার জীবনাবসান ঘটে। আপনারা ওনার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করুন।’
১৯৫০ সালের ১২ ডিসেম্বর কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন রকিব হাসান। বাবার চাকরির কারণে শৈশব কেটেছে ফেনীতে। সেখান থেকে স্কুলজীবন শেষ করে ভর্তি হন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে। পড়াশোনা শেষে বিভিন্ন চাকরিতে যুক্ত হলেও অফিসের বাঁধাধরা জীবনে তাঁর মন টেকেনি। অবশেষে তিনি লেখালেখিকে বেছে নেন জীবনের একমাত্র পথ হিসেবে।
সেবা প্রকাশনী থেকে তাঁর লেখকজীবনের সূচনা হয়। প্রথমদিকে বিশ্বসেরা ক্ল্যাসিক বই অনুবাদ করে লেখালেখির জগতে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর টারজান, গোয়েন্দা রাজু, রেজা-সুজা সিরিজসহ চার শতাধিক জনপ্রিয় বই লেখেন। তবে তাঁর পরিচয়ের সবচেয়ে বড় জায়গা হলো তিন গোয়েন্দা সিরিজ। এই সিরিজ বাংলাদেশের অসংখ্য কিশোর-কিশোরীর কৈশোরের সঙ্গী।
মূলত রবার্ট আর্থারের থ্রি ইনভেস্টিগেটরস সিরিজ অবলম্বনে তিন গোয়েন্দার সূচনা হয়। তবে রকিব হাসানের লেখনশৈলীতে এটি পেয়েছে একেবারে নতুন রূপ। বাংলাদেশি সাহিত্য হয়ে উঠেছে এটি। এই সিরিজের মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন হাজারো কিশোর পাঠকের প্রিয় লেখক।
নিজ নামে লেখার পাশাপাশি তিনি ব্যবহার করেছেন বিভিন্ন ছদ্মনাম। শামসুদ্দীন নওয়াব নামে তিনি অনুবাদ করেছিলেন জুল ভার্নের বইগুলো।
বাংলাদেশের পাঠকদের কাছে রকিব হাসান শুধু একজন গোয়েন্দা লেখক নন, তিনি কয়েক প্রজন্মের শৈশব-কৈশোরের ভালোবাসার মানুষ।
জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
রকিব হাসানের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন সেবা প্রকাশনীর উপদেষ্টা মাসুমা মায়মুর। তিনি সেবা প্রকাশনীর প্রতিষ্ঠাতা কাজী আনোয়ার হোসেনের ছোট ছেলে কাজী মায়মুর হোসেনের স্ত্রী।
মাসুমা মায়মুর ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তিন গোয়েন্দা ও সেবা প্রকাশনীর পাঠকদেরকে আন্তরিক দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, কিছুক্ষণ আগে রকিব হাসান সাহেব পরলোক গমন করেছেন। ডায়ালাইসিস চলাকালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ওনার জীবনাবসান ঘটে। আপনারা ওনার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করুন।’
১৯৫০ সালের ১২ ডিসেম্বর কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন রকিব হাসান। বাবার চাকরির কারণে শৈশব কেটেছে ফেনীতে। সেখান থেকে স্কুলজীবন শেষ করে ভর্তি হন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে। পড়াশোনা শেষে বিভিন্ন চাকরিতে যুক্ত হলেও অফিসের বাঁধাধরা জীবনে তাঁর মন টেকেনি। অবশেষে তিনি লেখালেখিকে বেছে নেন জীবনের একমাত্র পথ হিসেবে।
সেবা প্রকাশনী থেকে তাঁর লেখকজীবনের সূচনা হয়। প্রথমদিকে বিশ্বসেরা ক্ল্যাসিক বই অনুবাদ করে লেখালেখির জগতে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর টারজান, গোয়েন্দা রাজু, রেজা-সুজা সিরিজসহ চার শতাধিক জনপ্রিয় বই লেখেন। তবে তাঁর পরিচয়ের সবচেয়ে বড় জায়গা হলো তিন গোয়েন্দা সিরিজ। এই সিরিজ বাংলাদেশের অসংখ্য কিশোর-কিশোরীর কৈশোরের সঙ্গী।
মূলত রবার্ট আর্থারের থ্রি ইনভেস্টিগেটরস সিরিজ অবলম্বনে তিন গোয়েন্দার সূচনা হয়। তবে রকিব হাসানের লেখনশৈলীতে এটি পেয়েছে একেবারে নতুন রূপ। বাংলাদেশি সাহিত্য হয়ে উঠেছে এটি। এই সিরিজের মাধ্যমে তিনি হয়ে ওঠেন হাজারো কিশোর পাঠকের প্রিয় লেখক।
নিজ নামে লেখার পাশাপাশি তিনি ব্যবহার করেছেন বিভিন্ন ছদ্মনাম। শামসুদ্দীন নওয়াব নামে তিনি অনুবাদ করেছিলেন জুল ভার্নের বইগুলো।
বাংলাদেশের পাঠকদের কাছে রকিব হাসান শুধু একজন গোয়েন্দা লেখক নন, তিনি কয়েক প্রজন্মের শৈশব-কৈশোরের ভালোবাসার মানুষ।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩হাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য।
৬ দিন আগেহাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
৭ দিন আগে২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
হাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য। লেখক সুসান সনটাগ অবশ্য তাঁকে একসময় ‘মহাপ্রলয়ের হাঙ্গেরিয়ান গুরু’ আখ্যা দিয়েছিলেন।
সাহিত্যজগতে অনেকের কাছে ক্রাসনাহোরকাইয়ের নোবেল পাওয়ার এই ঘোষণাটি যেন কয়েক দশক ধরে চলা একটি বাক্যের সমাপ্তি।
১৯৫৪ সালে হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলা-তে জন্ম নেওয়া ক্রাসনাহোরকাই ১৯৮০-এর দশকের শুরুতে গল্প লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস স্যাটানট্যাঙ্গো (১৯৮৫) একটি বৃষ্টিস্নাত, ধ্বংসপ্রায় গ্রামের কাহিনি—যেখানে প্রতারক, মাতাল ও হতাশ মানুষেরা মিথ্যা আশায় আঁকড়ে থাকে। পরিচালক বেলা-তার তাঁর এই উপন্যাসটিকে দীর্ঘ ৭ ঘণ্টার এক সাদাকালো চলচ্চিত্রে রূপ দেন। এই বইতেই ধরা পড়ে ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখার বৈশিষ্ট্যসমূহ, যেমন—অবিরাম দীর্ঘ বাক্য, দার্শনিক হাস্যরস ও পতনের কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের প্রতিচ্ছবি।
তাঁর পরবর্তী উপন্যাসগুলো—দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স (১৯৮৯), ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার (১৯৯৯) ও সেইবো দেয়ার বিলো (২০০৮)—তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গিকে মহাজাগতিক পরিসরে বিস্তৃত করেছে। ‘ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার’–এ তিনি এক নথি প্রহরীর গল্প বলেছেন, যিনি রহস্যময় এক পাণ্ডুলিপি প্রকাশ করতে নিউইয়র্কে পালিয়ে যান এবং আত্মহত্যা করেন—যেন ক্রম বিলীন পৃথিবীতে অর্থ ধরে রাখার এক মরিয়া চেষ্টা তাঁর।
ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখায় কাহিনি প্রায় সময়ই বাক্যের ভেতর হারিয়ে যায়। তিনি লিখেছেন এমন বাক্য, যা একাধিক পৃষ্ঠা জুড়ে পাঠককে টেনে নেয় অবচেতনে, অবিরাম প্রবাহে।
তাঁর সাহিত্যে হাস্যরস ও ট্র্যাজেডি পাশাপাশি চলে। স্যাটানট্যাঙ্গো–এর মাতাল নাচের দৃশ্য যেমন নিঃশেষের প্রতীক, তেমনি ‘ব্যারন ওয়েঙ্কহাইমস হোমকামিং’ (২০১৬)-এ দেখা যায়, ফিরে আসা এক পরাজিত অভিজাতকে। যার মাধ্যমে প্রকাশ পায় সভ্যতার পচন ও মানুষের হাস্যকর ভ্রান্তি।
২০১৫ সালে ম্যান বুকার পুরস্কার পাওয়ার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান ক্রাসনাহোরকাই। অনুবাদক জর্জ সির্টেস ও ওটিলি মুলজেট তাঁর জটিল হাঙ্গেরিয়ান ভাষাকে ইংরেজিতে রূপ দিতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ‘হাডসন রিভিউ’ তাঁকে বর্ণনা করেছিল ‘অন্তহীন বাক্যের ভ্রমণশিল্পী’ হিসেবে।
চল্লিশ বছরের সৃষ্টিতে ক্রাসনাহোরকাইয়ের ভুবন চিত্র, সংগীত, দর্শন ও ভাষার মিলনে বিস্তৃত। সাম্প্রতিক উপন্যাস ‘হার্শট ০৭৭৬৯’ (২০২৪)–এ তিনি এক প্রবাহিত বাক্যে লিখেছেন নব্য-নাৎসি, নেকড়ে আর এক হতভাগ্য পদার্থবিদের কাহিনি—আধুনিক ইউরোপের নৈতিক পক্ষাঘাতের রূপক হিসেবে।
তাঁর সমগ্র সাহিত্যজগৎ এক অন্ধকার ও ধ্যানমগ্ন মহাবিশ্ব—যেখানে পতন, শূন্যতা ও করুণা পাশাপাশি থাকে। ‘সেইবো দেয়ার বিলো’ বইটিতে তিনি লিখেছেন, ‘সৌন্দর্য, যত ক্ষণস্থায়ীই হোক না কেন, তা পবিত্রতার প্রতিবিম্ব।’ এই বিশ্বাসই লাসলো ক্রাসনাহোরকাইকে সেই বিরল লেখক করে তুলেছে, যাঁর নৈরাশ্যও মুক্তির মতো দীপ্ত।
হাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য। লেখক সুসান সনটাগ অবশ্য তাঁকে একসময় ‘মহাপ্রলয়ের হাঙ্গেরিয়ান গুরু’ আখ্যা দিয়েছিলেন।
সাহিত্যজগতে অনেকের কাছে ক্রাসনাহোরকাইয়ের নোবেল পাওয়ার এই ঘোষণাটি যেন কয়েক দশক ধরে চলা একটি বাক্যের সমাপ্তি।
১৯৫৪ সালে হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলা-তে জন্ম নেওয়া ক্রাসনাহোরকাই ১৯৮০-এর দশকের শুরুতে গল্প লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস স্যাটানট্যাঙ্গো (১৯৮৫) একটি বৃষ্টিস্নাত, ধ্বংসপ্রায় গ্রামের কাহিনি—যেখানে প্রতারক, মাতাল ও হতাশ মানুষেরা মিথ্যা আশায় আঁকড়ে থাকে। পরিচালক বেলা-তার তাঁর এই উপন্যাসটিকে দীর্ঘ ৭ ঘণ্টার এক সাদাকালো চলচ্চিত্রে রূপ দেন। এই বইতেই ধরা পড়ে ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখার বৈশিষ্ট্যসমূহ, যেমন—অবিরাম দীর্ঘ বাক্য, দার্শনিক হাস্যরস ও পতনের কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের প্রতিচ্ছবি।
তাঁর পরবর্তী উপন্যাসগুলো—দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স (১৯৮৯), ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার (১৯৯৯) ও সেইবো দেয়ার বিলো (২০০৮)—তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গিকে মহাজাগতিক পরিসরে বিস্তৃত করেছে। ‘ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার’–এ তিনি এক নথি প্রহরীর গল্প বলেছেন, যিনি রহস্যময় এক পাণ্ডুলিপি প্রকাশ করতে নিউইয়র্কে পালিয়ে যান এবং আত্মহত্যা করেন—যেন ক্রম বিলীন পৃথিবীতে অর্থ ধরে রাখার এক মরিয়া চেষ্টা তাঁর।
ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখায় কাহিনি প্রায় সময়ই বাক্যের ভেতর হারিয়ে যায়। তিনি লিখেছেন এমন বাক্য, যা একাধিক পৃষ্ঠা জুড়ে পাঠককে টেনে নেয় অবচেতনে, অবিরাম প্রবাহে।
তাঁর সাহিত্যে হাস্যরস ও ট্র্যাজেডি পাশাপাশি চলে। স্যাটানট্যাঙ্গো–এর মাতাল নাচের দৃশ্য যেমন নিঃশেষের প্রতীক, তেমনি ‘ব্যারন ওয়েঙ্কহাইমস হোমকামিং’ (২০১৬)-এ দেখা যায়, ফিরে আসা এক পরাজিত অভিজাতকে। যার মাধ্যমে প্রকাশ পায় সভ্যতার পচন ও মানুষের হাস্যকর ভ্রান্তি।
২০১৫ সালে ম্যান বুকার পুরস্কার পাওয়ার মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান ক্রাসনাহোরকাই। অনুবাদক জর্জ সির্টেস ও ওটিলি মুলজেট তাঁর জটিল হাঙ্গেরিয়ান ভাষাকে ইংরেজিতে রূপ দিতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ‘হাডসন রিভিউ’ তাঁকে বর্ণনা করেছিল ‘অন্তহীন বাক্যের ভ্রমণশিল্পী’ হিসেবে।
চল্লিশ বছরের সৃষ্টিতে ক্রাসনাহোরকাইয়ের ভুবন চিত্র, সংগীত, দর্শন ও ভাষার মিলনে বিস্তৃত। সাম্প্রতিক উপন্যাস ‘হার্শট ০৭৭৬৯’ (২০২৪)–এ তিনি এক প্রবাহিত বাক্যে লিখেছেন নব্য-নাৎসি, নেকড়ে আর এক হতভাগ্য পদার্থবিদের কাহিনি—আধুনিক ইউরোপের নৈতিক পক্ষাঘাতের রূপক হিসেবে।
তাঁর সমগ্র সাহিত্যজগৎ এক অন্ধকার ও ধ্যানমগ্ন মহাবিশ্ব—যেখানে পতন, শূন্যতা ও করুণা পাশাপাশি থাকে। ‘সেইবো দেয়ার বিলো’ বইটিতে তিনি লিখেছেন, ‘সৌন্দর্য, যত ক্ষণস্থায়ীই হোক না কেন, তা পবিত্রতার প্রতিবিম্ব।’ এই বিশ্বাসই লাসলো ক্রাসনাহোরকাইকে সেই বিরল লেখক করে তুলেছে, যাঁর নৈরাশ্যও মুক্তির মতো দীপ্ত।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
১৩ ঘণ্টা আগেহাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
৭ দিন আগে২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
হাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
আধুনিক হাঙ্গেরীয় সাহিত্যের একজন অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব লাসলো। অভিনব শৈলীর পাশাপাশি দার্শনিক গভীরতার জন্য তাঁর সাহিত্য সমাদৃত হয়েছে। তাঁকে ফ্রানৎস কাফকা ও স্যামুয়েল বেকেটের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের মধ্যেও শিল্পের লেলিহান ঔজ্জ্বল্য ফুটে ওঠে লাসলোর লেখায়। তাই যুদ্ধবিধ্বস্ত সময়ের বুকে ফুলের মতো স্থান করে নিল তাঁর সাহিত্য।
লাসলোর জন্য সাহিত্যে এটা প্রথম পুরস্কার নয়, ২০১৪ সালে সাহিত্যকর্মের জন্য ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার পান তিনি। এ পুরস্কার বিশ্বসাহিত্যে তাঁর অবস্থানকে সুদৃঢ় করে।
লাসলোর সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো—স্বতন্ত্র শৈলী ও গঠন। উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু হলো—মানবতার অবক্ষয়, ধ্বংসের অনিবার্যতা ও আধুনিক জীবনের লক্ষ্যহীন চলন। তাঁর চরিত্রদের মধ্যে প্রায়ই একধরনের হতাশা ও বিচ্ছিন্নতা দেখা যায়; তারা এমন এক জগতের পথিক, যেখানে নৈতিকতা ও আশা বিলীনপ্রায়।
১৯৮৫ সালে প্রকাশিত ‘স্যাটানটাঙ্গো’ নামে প্রথম উপন্যাস লিখেই খ্যাতি পান লাসলো। এই উপন্যাসে বিচ্ছিন্ন ও পতিত এক কৃষি সমবায় গ্রামের জীবন তুলে ধরেছেন তিনি। সেখানে একধরনের বিভ্রম ও আশার জন্ম দেয় এক রহস্যময় আগন্তুকের আগমনে। এই উপন্যাস অবলম্বনে একই শিরোনামে সাত ঘণ্টার কালজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন বিখ্যাত পরিচালক বেলা টর।
লাসলোর আরেকটি ফিকশন উপন্যাস হলো— ‘দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স’। হাঙ্গেরির এক কাল্পনিক শহরের জীবন ফুটে উঠেছে এই উপন্যাসে। সামুদ্রিক প্রাণী হাঙরের প্রদর্শনীকে কেন্দ্র করে মানুষের মধ্যকার উন্মাদনা, সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও একনায়কতন্ত্রের উত্থানের চিত্র আঁকা হয়েছে তাতে।
‘ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার’ লাসলোর আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস। লম্বা লম্বা বাক্যে লেখা এই উপন্যাস লাসলোর শৈলী নিয়ে পাঠকদের নতুন করে ভাবায়। উপন্যাসের নায়ক একটি পাণ্ডুলিপি রক্ষা করার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন শহর ঘুরে বেড়ায়। বিশ্বের চূড়ান্ত ধ্বংসের একটি কাব্যিক বর্ণনা পাওয়া যায় এই উপন্যাসে।
এবার লাসলোকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করার নেপথ্যে নোবেল কমিটির বড় কারণ ছিল তাঁর সাহিত্যে শিল্পের জয়ধ্বনি তোলার প্রচেষ্টা। যখন সারা বিশ্বের বেশ কিছু দেশ যুদ্ধবিধ্বস্ত বা যুদ্ধের জন্য উৎসুক, তখন বারবার শিল্পের মোহিনী প্রেম ও বন্ধনের কথা মনে করিয়ে দিতে চায় লাসলোর সাহিত্য।
হাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
আধুনিক হাঙ্গেরীয় সাহিত্যের একজন অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব লাসলো। অভিনব শৈলীর পাশাপাশি দার্শনিক গভীরতার জন্য তাঁর সাহিত্য সমাদৃত হয়েছে। তাঁকে ফ্রানৎস কাফকা ও স্যামুয়েল বেকেটের ঐতিহ্যের উত্তরাধিকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের মধ্যেও শিল্পের লেলিহান ঔজ্জ্বল্য ফুটে ওঠে লাসলোর লেখায়। তাই যুদ্ধবিধ্বস্ত সময়ের বুকে ফুলের মতো স্থান করে নিল তাঁর সাহিত্য।
লাসলোর জন্য সাহিত্যে এটা প্রথম পুরস্কার নয়, ২০১৪ সালে সাহিত্যকর্মের জন্য ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার পান তিনি। এ পুরস্কার বিশ্বসাহিত্যে তাঁর অবস্থানকে সুদৃঢ় করে।
লাসলোর সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো—স্বতন্ত্র শৈলী ও গঠন। উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু হলো—মানবতার অবক্ষয়, ধ্বংসের অনিবার্যতা ও আধুনিক জীবনের লক্ষ্যহীন চলন। তাঁর চরিত্রদের মধ্যে প্রায়ই একধরনের হতাশা ও বিচ্ছিন্নতা দেখা যায়; তারা এমন এক জগতের পথিক, যেখানে নৈতিকতা ও আশা বিলীনপ্রায়।
১৯৮৫ সালে প্রকাশিত ‘স্যাটানটাঙ্গো’ নামে প্রথম উপন্যাস লিখেই খ্যাতি পান লাসলো। এই উপন্যাসে বিচ্ছিন্ন ও পতিত এক কৃষি সমবায় গ্রামের জীবন তুলে ধরেছেন তিনি। সেখানে একধরনের বিভ্রম ও আশার জন্ম দেয় এক রহস্যময় আগন্তুকের আগমনে। এই উপন্যাস অবলম্বনে একই শিরোনামে সাত ঘণ্টার কালজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন বিখ্যাত পরিচালক বেলা টর।
লাসলোর আরেকটি ফিকশন উপন্যাস হলো— ‘দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স’। হাঙ্গেরির এক কাল্পনিক শহরের জীবন ফুটে উঠেছে এই উপন্যাসে। সামুদ্রিক প্রাণী হাঙরের প্রদর্শনীকে কেন্দ্র করে মানুষের মধ্যকার উন্মাদনা, সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও একনায়কতন্ত্রের উত্থানের চিত্র আঁকা হয়েছে তাতে।
‘ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার’ লাসলোর আরেকটি বিখ্যাত উপন্যাস। লম্বা লম্বা বাক্যে লেখা এই উপন্যাস লাসলোর শৈলী নিয়ে পাঠকদের নতুন করে ভাবায়। উপন্যাসের নায়ক একটি পাণ্ডুলিপি রক্ষা করার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন শহর ঘুরে বেড়ায়। বিশ্বের চূড়ান্ত ধ্বংসের একটি কাব্যিক বর্ণনা পাওয়া যায় এই উপন্যাসে।
এবার লাসলোকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করার নেপথ্যে নোবেল কমিটির বড় কারণ ছিল তাঁর সাহিত্যে শিল্পের জয়ধ্বনি তোলার প্রচেষ্টা। যখন সারা বিশ্বের বেশ কিছু দেশ যুদ্ধবিধ্বস্ত বা যুদ্ধের জন্য উৎসুক, তখন বারবার শিল্পের মোহিনী প্রেম ও বন্ধনের কথা মনে করিয়ে দিতে চায় লাসলোর সাহিত্য।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
১৩ ঘণ্টা আগেহাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য।
৬ দিন আগে২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
৭ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাইকে ‘সমসাময়িক সাহিত্যজগতের অ্যাপোক্যালিপসের মাস্টার’ আখ্যা দিয়েছেন নোবেল কমিটির চেয়ার আন্দার্স ওলসন।
১৯৫৪ সালে রোমানিয়ার সীমান্তের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলাতে জন্মগ্রহণ করেন লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। ১৯৮৫ সালে প্রথম প্রকাশিত তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানটাঙ্গোর প্রেক্ষাপটে এ গ্রামের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়।
এই উপন্যাসে হাঙ্গেরির গ্রামীণ এক পরিত্যক্ত সমবায় খামারে বাস করা একদল দরিদ্র মানুষের কথা বলা হয়েছে, সমাজতন্ত্রের পতনের ঠিক আগমুহূর্তে যাঁরা অনিশ্চয়তা ও নিরাশার মধ্যে দিন কাটিয়েছেন। উপন্যাসটি হাঙ্গেরির সাহিত্যজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এ লেখকের ব্রেকথ্রু কাজ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এই উপন্যাস।
লাসলো ক্রাসনাহোরকাই মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের একজন মহাকাব্যিক লেখক। এ ধারার পরিচিত লেখক হলেন কাফকা। লাসলো ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখার ধরনে আছে উদ্ভট। তাঁকে নোবেল কমিটি বলেছে, ’চিন্তাশীল ও সূক্ষ্মভাবে পরিমিত স্বর গ্রহণকারী’।
২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। আজ বৃহস্পতিবার নোবেল কমিটি এ পুরস্কার ঘোষণা করে।
লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাইকে ‘সমসাময়িক সাহিত্যজগতের অ্যাপোক্যালিপসের মাস্টার’ আখ্যা দিয়েছেন নোবেল কমিটির চেয়ার আন্দার্স ওলসন।
১৯৫৪ সালে রোমানিয়ার সীমান্তের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলাতে জন্মগ্রহণ করেন লাসলো ক্রাসনাহোরকাই। ১৯৮৫ সালে প্রথম প্রকাশিত তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানটাঙ্গোর প্রেক্ষাপটে এ গ্রামের চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়।
এই উপন্যাসে হাঙ্গেরির গ্রামীণ এক পরিত্যক্ত সমবায় খামারে বাস করা একদল দরিদ্র মানুষের কথা বলা হয়েছে, সমাজতন্ত্রের পতনের ঠিক আগমুহূর্তে যাঁরা অনিশ্চয়তা ও নিরাশার মধ্যে দিন কাটিয়েছেন। উপন্যাসটি হাঙ্গেরির সাহিত্যজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এ লেখকের ব্রেকথ্রু কাজ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এই উপন্যাস।
লাসলো ক্রাসনাহোরকাই মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের একজন মহাকাব্যিক লেখক। এ ধারার পরিচিত লেখক হলেন কাফকা। লাসলো ক্রাসনাহোরকাইয়ের লেখার ধরনে আছে উদ্ভট। তাঁকে নোবেল কমিটি বলেছে, ’চিন্তাশীল ও সূক্ষ্মভাবে পরিমিত স্বর গ্রহণকারী’।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩জনপ্রিয় কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ তিন গোয়েন্দার স্রষ্টা রকিব হাসান মারা গেছেন। আজ বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলাকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
১৩ ঘণ্টা আগেহাঙ্গেরির ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই এবার (২০২৫ সালে) সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন তাঁর দীর্ঘ, দার্শনিক বাক্য ও মানবজীবনের বিশৃঙ্খলার গভীর অনুসন্ধানী সাহিত্যকর্মের জন্য। সুইডিশ একাডেমি তাঁকে সম্মান জানিয়েছে ‘শিল্পের শক্তিকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার’ জন্য।
৬ দিন আগেহাঙ্গেরির সাহিত্যে অসীম জনপ্রিয়তা ও প্রভাব তাঁর; বিশ্বজোড়া আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের দাপটেও শিল্পের শক্তি চেনায় তাঁর কলম। তিনি হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই; সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৫ সালে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
৭ দিন আগে