শাহ নিসতার জাহান
লাল শাড়ি পরে বালিকা দাঁড়ায় রোদ্দুরে। যদিও বিশ্বাস নেই তাকে। দুষ্টু রোদ্দুর। আকাশে মেঘ। তবু মায়াময় এই রোদ। লাবণ্যে ভরে ওঠে পৃথিবীর বুক। আকাশের মেঘেরা থমকে দাঁড়ায়। দূর থেকে রোদ্দুরে বালিকার দিকে তাকায়। আড়চোখে। ঈর্ষা তাদের। সূর্যটা রোদ্দুর-ঝলমল বালিকার জন্য। কিন্তু ঢাকা পড়ে যায় আবার। সামনে নদী। এখানে নদী, নিরবধি, বয়ে চলে নিবিড় মায়ায়। বালিকার পায়ে জলের স্পর্শ। তার কাঁকনের শব্দ হয়। জলের স্রোতে তাল মিলিয়ে। স্বপ্নিল হয়ে ওঠে অনন্য পৃথিবী। তার পায়ে বালুর বিন্দু। যে-পায়ে জলের ছোঁয়া ছিল একটু আগে। জলেরা কি কষ্ট পেল? বালিকা তীরে উঠেছে বলে? হবেও বা। বালিকা স্পর্শ করে জল। যেন নদীর আদুল গায়ে পরম স্নেহের পরশ। মমতায় মাখা সে-স্পর্শে নদীর জলে শব্দ হয়। খুশি হয়েছে জল, নদী। স্রোত তাই জানান দিল। হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে। তার গা থেকে চুইয়ে নামে সোনা রোদ।
নদীর জলে। জলে তাই জ্বলে ওঠে চকমকি। হঠাৎই মিলিয়ে যায় আবার। বারবার। তারপর গাঢ় অন্ধকার। বালিকার পা আবার নামে নদীর জলে। জলে আনন্দ সেই ছোঁয়ায়। চঞ্চল মন, মঞ্জুরি তার। আহা, মাধবী!
খ.
সোনালি ডানার চিল ওড়ে আকাশে। ধূসর বরণ কি? নাকি অন্য কোনো পাখি? হতেও পারে। আর তক্ষুনি ছেলেটির আগমন। চিলের ডানায় ভর দিয়ে যেন। আচমকা।
আচানক দুনিয়া বদলে যায়। বালিকার ঠোঁটের কোণে হাসি। তাতে মিশ্রিত আগ বাড়িয়ে রাখা কৃত্রিম রাগ। ভেতরে নিশ্চিত আহ্বান। বালুর গায়ে পায়ের ছাপ ছেলেটির।
সেদিকে চোখ পড়ে তার। খালি পা। ছেলেটি কাছে এলে যন্ত্রণা বাড়ে তার। মনের কোথায়, সে জানে না। ব্যাখ্যা অসম্ভব। দূরে গেলে হয় অন্য যন্ত্রণা। ভাবায় সারাক্ষণ। কবিতা লিখতে না পারার কষ্ট যেমন কবির, কিংবা ফুল ফোটানোর জন্য গাছের হৃদয়ে যেমন যন্ত্রণা। ছেলেটি বলে, তোমার সযতন স্পর্শ ভাবায় আমায়। উচাটন আমি, মাধবী, ফিরে দেখো!
কিন্তু বালিকা তাকালে তার মনে হয়, এ-এক প্রতিমা। সারা বিশ্ব এর পূজা করবে। সাজাবে অর্ঘ্য অনিঃশেষ। প্রতিমা এবার কথা বলে, এখানে কী তোমার?
আমার কবিতার খাতা শূন্য।
পূর্ণ করতে নিষেধ করেনি কেউ।
পারি না। হয় না। কারণ, নিঃস্ব চরাচর।
তুমি ছাড়া।
অদরকারি কথা। পারো না, বলো। তুমি হারিয়েছ সব। হৃদয়ের শব্দ শক্ত হলে লিখতে পারে কি কেউ? হবে কেন তবে? কেমন করে?
আমি তোমায় খুঁজি শব্দে। হৃদয়ের তরঙ্গে।
তবে মরো এবার।
মরতে আমি পারি না একা। তুমি কেন প্রতিমা হয়ে যাও আমার কবিতার খাতায়? সর্বগ্রাসী, অনাচারী তুমি। আমার হৃদয় লন্ডভন্ড। কবিতার খাতা শূন্য।
কবি থাকতে হয় শব্দের শিহরণ। আকাশ যেমন, দূরে, আলিঙ্গন করে থাকে পৃথিবী। মায়াময় সুরে। তবেই না শব্দেরা লহরি তোলে কবির কলমে। না হলে ভালোবাসা হয় না।
ব্যর্থ তুমি।
ছেলেটি হাত স্পর্শ করে তার। এবং ঠোঁট। বালিকা দেয় না বাধা। নদীর তীরে ভেজা কাঁকড়ারা পিটপিট করে তাকায়। তাদের ভাবায়। ঢেউয়ের জলে তাদের গা ভিজে যায় আবার। সটকে পড়ে সহসা। জলের তোড়ে মিলিয়ে যায় যেন। তারা দেখতে পায় না বিশ্ব চরাচর বিস্ময়ে হতবাক। প্রতিমা পাশে বাঁধা নৌকোয় ওঠে। ছেলেটি বইঠা ধরে।
মায়াময় যতনে। জল এবং স্রোত দুটিই বাড়ছে। চলছে নৌকো তাতে। তাই বইঠা বেশিক্ষণ চালাতে হয় না। চালায় না। ছেলেটি উঠে আসে বালিকার পাশে। নৌকোর মাঝখানে।
নৌকো এগিয়ে যায় তার মনে। যেন সোনার নায়ে পবনের বইঠা ধরেছে হাল। ভরা জোয়ার। জলেরা নৌকোর সঙ্গে শব্দের খেলা করে। আপাত রসিকতা যেন। কিন্তু ঢেউয়েরা জানান দেয়। ছেলেটি প্রতিমায় নিমগ্ন। মুগ্ধতায় মগ্ন। প্রতিমাও ছেলেটির। বুঝতে পারে না, জলের এ-শব্দ তাদের আরও কাছে পাওয়ার আনন্দ, নাকি অন্য কোনো আহ্বান।
বিশ্বচরাচরে কেউ নেই যেন আর। অনন্য পিপাসা তাদের। মেঘেরাও লুকিয়ে রেখেছে চাঁদ। অথচ আজ ভরা পূর্ণিমার রাত।
গ.
সেই রাতে। শেষের দিকে। আবার চাঁদ ওঠে। উদার জোছনা তার। ঢেউয়েরা জানায়, তারাও আছে সঙ্গে। অভিমানী বইঠা মন খারাপ করে চলে গেছে বহু দূর। কেউ খবরও রাখেনি তার। যেমন মনে রাখেনি নদীর জল, ঢেউ কিংবা নৌকোর কথা। তারা গিয়ে ওঠে শেওলা ভরা চরে। ঘিরে থাকে তাদের খালিয়া ঘাসের সারি আর কচি কাশবন। তাদের দেখে বিস্মিত হয় ঘুম ভাঙা মৎস্য-শিশুরা। আরও বিস্ময়ে দূর থেকে তাকিয়ে থাকে জেলেদের নতমুখ নৌকো। সেখান থেকে এগিয়ে আসে রাতভর অপেক্ষমাণ জেলেরা।
কেমন করে হয়? কোত্থেকে এল? অবাক বিস্ময়। প্রতিমার মুখে এক চিলতে হাসি যেন। ছেলেটির মুখেও তা-ই। জেলে আর জলের মায়ায় হাসছে চাঁদের সঙ্গে। ভরা জোছনা, নদী আর অবারিত জল দিল কি এদের ঠাঁই? জেলেরা জানে না, নদীকে এরা ভালোবেসেছিল খুব। স্রোতের সঙ্গে করেছে মিতালি তাই। কোমল জোছনারা সাক্ষী সে-ভালোবাসার। মধুময় পৃথিবীকে যেমন ভালোবাসে নীলাকাশ। জোছনার টুকরোরা তাই জেগে থাকে নির্ঘুম পাহারায়। জেলেরা তাকায় পরস্পরের দিকে। বিস্ময়মাখা যন্ত্রণা, দীর্ঘশ্বাস। জেলেরা ভাবে, বৃষ্টি নিংড়ানো মায়াময় এই জোছনায় এসেছে যারা, এরা নির্ঘাত স্বর্গের দূত। তাই তো জলেরা ভালোবাসে তাদের। জোছনায় থাকে পাহারায়।
লাল শাড়ি পরে বালিকা দাঁড়ায় রোদ্দুরে। যদিও বিশ্বাস নেই তাকে। দুষ্টু রোদ্দুর। আকাশে মেঘ। তবু মায়াময় এই রোদ। লাবণ্যে ভরে ওঠে পৃথিবীর বুক। আকাশের মেঘেরা থমকে দাঁড়ায়। দূর থেকে রোদ্দুরে বালিকার দিকে তাকায়। আড়চোখে। ঈর্ষা তাদের। সূর্যটা রোদ্দুর-ঝলমল বালিকার জন্য। কিন্তু ঢাকা পড়ে যায় আবার। সামনে নদী। এখানে নদী, নিরবধি, বয়ে চলে নিবিড় মায়ায়। বালিকার পায়ে জলের স্পর্শ। তার কাঁকনের শব্দ হয়। জলের স্রোতে তাল মিলিয়ে। স্বপ্নিল হয়ে ওঠে অনন্য পৃথিবী। তার পায়ে বালুর বিন্দু। যে-পায়ে জলের ছোঁয়া ছিল একটু আগে। জলেরা কি কষ্ট পেল? বালিকা তীরে উঠেছে বলে? হবেও বা। বালিকা স্পর্শ করে জল। যেন নদীর আদুল গায়ে পরম স্নেহের পরশ। মমতায় মাখা সে-স্পর্শে নদীর জলে শব্দ হয়। খুশি হয়েছে জল, নদী। স্রোত তাই জানান দিল। হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে। তার গা থেকে চুইয়ে নামে সোনা রোদ।
নদীর জলে। জলে তাই জ্বলে ওঠে চকমকি। হঠাৎই মিলিয়ে যায় আবার। বারবার। তারপর গাঢ় অন্ধকার। বালিকার পা আবার নামে নদীর জলে। জলে আনন্দ সেই ছোঁয়ায়। চঞ্চল মন, মঞ্জুরি তার। আহা, মাধবী!
খ.
সোনালি ডানার চিল ওড়ে আকাশে। ধূসর বরণ কি? নাকি অন্য কোনো পাখি? হতেও পারে। আর তক্ষুনি ছেলেটির আগমন। চিলের ডানায় ভর দিয়ে যেন। আচমকা।
আচানক দুনিয়া বদলে যায়। বালিকার ঠোঁটের কোণে হাসি। তাতে মিশ্রিত আগ বাড়িয়ে রাখা কৃত্রিম রাগ। ভেতরে নিশ্চিত আহ্বান। বালুর গায়ে পায়ের ছাপ ছেলেটির।
সেদিকে চোখ পড়ে তার। খালি পা। ছেলেটি কাছে এলে যন্ত্রণা বাড়ে তার। মনের কোথায়, সে জানে না। ব্যাখ্যা অসম্ভব। দূরে গেলে হয় অন্য যন্ত্রণা। ভাবায় সারাক্ষণ। কবিতা লিখতে না পারার কষ্ট যেমন কবির, কিংবা ফুল ফোটানোর জন্য গাছের হৃদয়ে যেমন যন্ত্রণা। ছেলেটি বলে, তোমার সযতন স্পর্শ ভাবায় আমায়। উচাটন আমি, মাধবী, ফিরে দেখো!
কিন্তু বালিকা তাকালে তার মনে হয়, এ-এক প্রতিমা। সারা বিশ্ব এর পূজা করবে। সাজাবে অর্ঘ্য অনিঃশেষ। প্রতিমা এবার কথা বলে, এখানে কী তোমার?
আমার কবিতার খাতা শূন্য।
পূর্ণ করতে নিষেধ করেনি কেউ।
পারি না। হয় না। কারণ, নিঃস্ব চরাচর।
তুমি ছাড়া।
অদরকারি কথা। পারো না, বলো। তুমি হারিয়েছ সব। হৃদয়ের শব্দ শক্ত হলে লিখতে পারে কি কেউ? হবে কেন তবে? কেমন করে?
আমি তোমায় খুঁজি শব্দে। হৃদয়ের তরঙ্গে।
তবে মরো এবার।
মরতে আমি পারি না একা। তুমি কেন প্রতিমা হয়ে যাও আমার কবিতার খাতায়? সর্বগ্রাসী, অনাচারী তুমি। আমার হৃদয় লন্ডভন্ড। কবিতার খাতা শূন্য।
কবি থাকতে হয় শব্দের শিহরণ। আকাশ যেমন, দূরে, আলিঙ্গন করে থাকে পৃথিবী। মায়াময় সুরে। তবেই না শব্দেরা লহরি তোলে কবির কলমে। না হলে ভালোবাসা হয় না।
ব্যর্থ তুমি।
ছেলেটি হাত স্পর্শ করে তার। এবং ঠোঁট। বালিকা দেয় না বাধা। নদীর তীরে ভেজা কাঁকড়ারা পিটপিট করে তাকায়। তাদের ভাবায়। ঢেউয়ের জলে তাদের গা ভিজে যায় আবার। সটকে পড়ে সহসা। জলের তোড়ে মিলিয়ে যায় যেন। তারা দেখতে পায় না বিশ্ব চরাচর বিস্ময়ে হতবাক। প্রতিমা পাশে বাঁধা নৌকোয় ওঠে। ছেলেটি বইঠা ধরে।
মায়াময় যতনে। জল এবং স্রোত দুটিই বাড়ছে। চলছে নৌকো তাতে। তাই বইঠা বেশিক্ষণ চালাতে হয় না। চালায় না। ছেলেটি উঠে আসে বালিকার পাশে। নৌকোর মাঝখানে।
নৌকো এগিয়ে যায় তার মনে। যেন সোনার নায়ে পবনের বইঠা ধরেছে হাল। ভরা জোয়ার। জলেরা নৌকোর সঙ্গে শব্দের খেলা করে। আপাত রসিকতা যেন। কিন্তু ঢেউয়েরা জানান দেয়। ছেলেটি প্রতিমায় নিমগ্ন। মুগ্ধতায় মগ্ন। প্রতিমাও ছেলেটির। বুঝতে পারে না, জলের এ-শব্দ তাদের আরও কাছে পাওয়ার আনন্দ, নাকি অন্য কোনো আহ্বান।
বিশ্বচরাচরে কেউ নেই যেন আর। অনন্য পিপাসা তাদের। মেঘেরাও লুকিয়ে রেখেছে চাঁদ। অথচ আজ ভরা পূর্ণিমার রাত।
গ.
সেই রাতে। শেষের দিকে। আবার চাঁদ ওঠে। উদার জোছনা তার। ঢেউয়েরা জানায়, তারাও আছে সঙ্গে। অভিমানী বইঠা মন খারাপ করে চলে গেছে বহু দূর। কেউ খবরও রাখেনি তার। যেমন মনে রাখেনি নদীর জল, ঢেউ কিংবা নৌকোর কথা। তারা গিয়ে ওঠে শেওলা ভরা চরে। ঘিরে থাকে তাদের খালিয়া ঘাসের সারি আর কচি কাশবন। তাদের দেখে বিস্মিত হয় ঘুম ভাঙা মৎস্য-শিশুরা। আরও বিস্ময়ে দূর থেকে তাকিয়ে থাকে জেলেদের নতমুখ নৌকো। সেখান থেকে এগিয়ে আসে রাতভর অপেক্ষমাণ জেলেরা।
কেমন করে হয়? কোত্থেকে এল? অবাক বিস্ময়। প্রতিমার মুখে এক চিলতে হাসি যেন। ছেলেটির মুখেও তা-ই। জেলে আর জলের মায়ায় হাসছে চাঁদের সঙ্গে। ভরা জোছনা, নদী আর অবারিত জল দিল কি এদের ঠাঁই? জেলেরা জানে না, নদীকে এরা ভালোবেসেছিল খুব। স্রোতের সঙ্গে করেছে মিতালি তাই। কোমল জোছনারা সাক্ষী সে-ভালোবাসার। মধুময় পৃথিবীকে যেমন ভালোবাসে নীলাকাশ। জোছনার টুকরোরা তাই জেগে থাকে নির্ঘুম পাহারায়। জেলেরা তাকায় পরস্পরের দিকে। বিস্ময়মাখা যন্ত্রণা, দীর্ঘশ্বাস। জেলেরা ভাবে, বৃষ্টি নিংড়ানো মায়াময় এই জোছনায় এসেছে যারা, এরা নির্ঘাত স্বর্গের দূত। তাই তো জলেরা ভালোবাসে তাদের। জোছনায় থাকে পাহারায়।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ ‘সাম্যবাদী’ প্রকাশের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত হলো বিশেষ সংকলন গ্রন্থ ‘গাহি সাম্যের গান’। আজ শনিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আইয়ের মুস্তাফা মনোয়ার স্টুডিওতে হয়ে গেল গ্রন্থটির প্রকাশনা উৎসব।
৫ দিন আগেগতবছরের আন্দোলন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল সারা বিশ্বের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে। প্রবাসীরা নানা জায়গা থেকে একাত্মতা প্রকাশ করেছিলেন, কেউ সরাসরি আন্দোলনে যোগ দিতে দেশে এসেছিলেন, কেউ বা বিদেশ থেকেই আর্থিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সহায়তা দিয়ে আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছিলেন। প্রবাসীদের এমন ভূমিকা
১৭ দিন আগেচোখ মেলে দেখি সাদা পরী আকাশি রঙের খাম হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সামনে বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্র পাড়ের বেঞ্চে শরীর এলিয়ে শুয়ে আছি। হাতে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর “সাঁতারু ও জলকন্যা”। সমুদ্রের ঢেউ এর আছড়ে পড়ার শব্দ আর ঝিরি ঝিরি বাতাসে খুব বেশিক্ষণ বইটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারিনি।
২৫ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কবি মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদের স্মৃতিকে সম্মান জানাতে গুলশানে নির্মিত ‘কবি আল মাহমুদ পাঠাগার’ উদ্বোধন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পাঠাগারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
২৬ আগস্ট ২০২৫