এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের চার দেশের জোট কোয়াড গঠনের রেশ কাটতে না কাটতেই শুরু হয়েছে নতুন আরেক চার দেশীয় জোটের পরিকল্পনা। কোয়াডভুক্ত দুই দেশ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এই নতুন কোয়াডেও সদস্য হিসেবে থাকছে। জোটের বাকি দুই দেশ—ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন কোয়াডের উদ্দ্যেশ্য হলো—জ্বালানি সংরক্ষণাগার তৈরি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে কাজ করা এবং একটি বিকল্প খাদ্য করিডর তৈরি।
ভারত, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউএইর নামের আদ্যক্ষর নিয়ে এই জোট পরিচিতি পেয়েছে আইটুইউটু নামে। ইসরায়েলের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই চার দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা এক বৈঠকে মিলিত হওয়ার কথা। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পরিবর্তিত বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই জোট গঠনকে বিশ্লেষকেরা গুরুত্বের সঙ্গেই দেখছেন।
পশ্চিম এশিয়ার দুই দেশের সঙ্গে ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের জোট প্রসঙ্গে ভারতের সাবেক কূটনীতিক তালমিজ আহমেদ আল-জাজিরাকে বলেছেন, ‘নতুন এই অস্থির পরিস্থিতিতে কেউই জানে না আসলে কী হতে যাচ্ছে। তাই দেশগুলো নিজেদের এগিয়ে নিতেই বিভিন্ন জোটে যাচ্ছে, জোটে গঠন করছে। তারা ভাবছে, হয়তো এই জোট তাদের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।’
বর্ষীয়ান কূটনীতিক তালমিজ আহমেদ সৌদি আরব, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছেন। নতুন এই জোটকে বেশ কৌতূহলোদ্দীপক বলে মনে করছেন তিনি।
ভারত সরকার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, আইটুইউটু সব মিলিয়ে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ছয়টি খাতে কাজ করতে পারে। খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে—জ্বালানি, পরিবহন, মহাকাশ, স্বাস্থ্য এবং খাদ্য নিরাপত্তা। এ ছাড়া বেসামরিক খাতের বিনিয়োগ সক্ষমতা বৃদ্ধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে আরও বিনিয়োগ, গণস্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং জোটভুক্ত দেশগুলোর পারস্পরিক বাণিজ্য এবং শ্রমশক্তি বিনিময় বাড়াতেও এ জোট কাজ করতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস এই জোটের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক এজেন্ডার ব্যাপারে আলোকপাত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘এই জোটের চারটি দেশই একেকটি প্রযুক্তিগত হাব ও বড় বাজার। আবার এটি একই সঙ্গে একটি ভোক্তা বাজারও।’
এই জোটের প্রথম সম্মেলন থেকে কী আশা করা হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন দিল্লিভিত্তিক থিংকট্যাংক অনন্ত আসপেন সেন্টারের ফেলো প্রমিত পাল চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এই সম্মেলনে জোটের একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দাঁড় করানো হতে পারে, যা সরকার-সরকার (জিটুজি) ও ব্যবসায়ী-ব্যবসায়ী মিথস্ক্রিয়ার নতুন সুযোগ তৈরি করবে।’ উদাহরণ হিসেবে, তিনি বলেছেন—এই দেশগুলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে নতুনভাবে কাজ করতে পারে।
জ্বালানির বাইরেও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও কাজ করতে পারে জোটটি। এই সম্মেলনে ইউএই ও ভারতের মধ্যে একটি নতুন খাদ্য করিডর স্থাপনের ঘোষণা আসতে পারে। আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই খাদ্য করিডরের আওতায় ইউএইর বিনিয়োগকারীরা ভারতে মেগা ফুড পার্ক স্থাপনে ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে পারে। এই বিনিয়োগ থেকে দুই দেশই উপকৃত হবে বলে অনুমান বিশ্লেষকদের। ভারতের সাবেক কৃষি সচিব সিরাজ হোসাইন বলেছেন, ‘ভারত ও আরব আমিরাতের মধ্যকার এই খাদ্য করিডর উভয় দেশের জন্যই সুফল বয়ে আনবে।’
তবে এই নতুন কোয়াড নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। অনেকেই বলেছেন, এই জোট আসলে যুক্তি বিবর্জিত এবং এর কৌশলগত কোনো গুরুত্ব নেই। তবে, জোটের দেশগুলোর আশাবাদ অন্যরকম। ভারতের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে—এই জোট কথার চেয়ে কাজকে বেশি প্রাধান্য দেবে।
এর আগে গত বছরে ১৮ অক্টোবর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর ইসরায়েল সফরকালে ইসরায়েলের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ার লাপিদের সঙ্গে জোটের বিষয়ে আলোচনা করেন। ইউএইর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ওই আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। সে সময় ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতি জানিয়েছিল, এই চার দেশ অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক ফোরাম প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই সিদ্ধান্তেরই ফলাফল আজকের আইটুইউটু।
অনেক বিশ্লেষকের ধারণা, এই জোট ইসরায়েল ও ইউএইর সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত আব্রাহাম অ্যাকর্ডেরই বর্ধিত ফলাফল। তবে এই জোটও পূর্বতন কোয়াডের মতো চীনকে আটকানোর কোনো লক্ষ্য রাখে কি না, সে বিষয়ে জোটের তরফ থেকে কিছু না বলা হলেও এই জোটও অনেকটা আগের কোয়াডের মতোই। দিল্লিভিত্তিক থিংকট্যাংক অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বিশ্লেষক অক্ষোভ গিরিধরদাস বলেছেন, ‘নতুন এই পশ্চিম এশীয় কোয়াড বাইডেন প্রশাসনের চীন ঠেকাও নীতির তৎপরতার ফসল।’
তবে শেষ বিচারে এই জোট কী, এর কৌশলগত গুরুত্ব কতটা এবং জোটটি ঘোষিত বিষয়ের বাইরে আরও কী কী হাসিল করতে চায় এবং চীনসহ এই জোটের সম্ভাব্য বিরোধীরা এই জোটের বিষয়ে কী প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে, তা-ই এখন দেখার বিষয়।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের চার দেশের জোট কোয়াড গঠনের রেশ কাটতে না কাটতেই শুরু হয়েছে নতুন আরেক চার দেশীয় জোটের পরিকল্পনা। কোয়াডভুক্ত দুই দেশ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এই নতুন কোয়াডেও সদস্য হিসেবে থাকছে। জোটের বাকি দুই দেশ—ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন কোয়াডের উদ্দ্যেশ্য হলো—জ্বালানি সংরক্ষণাগার তৈরি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে কাজ করা এবং একটি বিকল্প খাদ্য করিডর তৈরি।
ভারত, ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউএইর নামের আদ্যক্ষর নিয়ে এই জোট পরিচিতি পেয়েছে আইটুইউটু নামে। ইসরায়েলের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই চার দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা এক বৈঠকে মিলিত হওয়ার কথা। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পরিবর্তিত বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই জোট গঠনকে বিশ্লেষকেরা গুরুত্বের সঙ্গেই দেখছেন।
পশ্চিম এশিয়ার দুই দেশের সঙ্গে ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের জোট প্রসঙ্গে ভারতের সাবেক কূটনীতিক তালমিজ আহমেদ আল-জাজিরাকে বলেছেন, ‘নতুন এই অস্থির পরিস্থিতিতে কেউই জানে না আসলে কী হতে যাচ্ছে। তাই দেশগুলো নিজেদের এগিয়ে নিতেই বিভিন্ন জোটে যাচ্ছে, জোটে গঠন করছে। তারা ভাবছে, হয়তো এই জোট তাদের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।’
বর্ষীয়ান কূটনীতিক তালমিজ আহমেদ সৌদি আরব, ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করেছেন। নতুন এই জোটকে বেশ কৌতূহলোদ্দীপক বলে মনে করছেন তিনি।
ভারত সরকার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, আইটুইউটু সব মিলিয়ে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ছয়টি খাতে কাজ করতে পারে। খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে—জ্বালানি, পরিবহন, মহাকাশ, স্বাস্থ্য এবং খাদ্য নিরাপত্তা। এ ছাড়া বেসামরিক খাতের বিনিয়োগ সক্ষমতা বৃদ্ধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে আরও বিনিয়োগ, গণস্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং জোটভুক্ত দেশগুলোর পারস্পরিক বাণিজ্য এবং শ্রমশক্তি বিনিময় বাড়াতেও এ জোট কাজ করতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে গত মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস এই জোটের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক এজেন্ডার ব্যাপারে আলোকপাত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘এই জোটের চারটি দেশই একেকটি প্রযুক্তিগত হাব ও বড় বাজার। আবার এটি একই সঙ্গে একটি ভোক্তা বাজারও।’
এই জোটের প্রথম সম্মেলন থেকে কী আশা করা হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন দিল্লিভিত্তিক থিংকট্যাংক অনন্ত আসপেন সেন্টারের ফেলো প্রমিত পাল চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এই সম্মেলনে জোটের একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দাঁড় করানো হতে পারে, যা সরকার-সরকার (জিটুজি) ও ব্যবসায়ী-ব্যবসায়ী মিথস্ক্রিয়ার নতুন সুযোগ তৈরি করবে।’ উদাহরণ হিসেবে, তিনি বলেছেন—এই দেশগুলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে নতুনভাবে কাজ করতে পারে।
জ্বালানির বাইরেও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও কাজ করতে পারে জোটটি। এই সম্মেলনে ইউএই ও ভারতের মধ্যে একটি নতুন খাদ্য করিডর স্থাপনের ঘোষণা আসতে পারে। আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই খাদ্য করিডরের আওতায় ইউএইর বিনিয়োগকারীরা ভারতে মেগা ফুড পার্ক স্থাপনে ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে পারে। এই বিনিয়োগ থেকে দুই দেশই উপকৃত হবে বলে অনুমান বিশ্লেষকদের। ভারতের সাবেক কৃষি সচিব সিরাজ হোসাইন বলেছেন, ‘ভারত ও আরব আমিরাতের মধ্যকার এই খাদ্য করিডর উভয় দেশের জন্যই সুফল বয়ে আনবে।’
তবে এই নতুন কোয়াড নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। অনেকেই বলেছেন, এই জোট আসলে যুক্তি বিবর্জিত এবং এর কৌশলগত কোনো গুরুত্ব নেই। তবে, জোটের দেশগুলোর আশাবাদ অন্যরকম। ভারতের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে—এই জোট কথার চেয়ে কাজকে বেশি প্রাধান্য দেবে।
এর আগে গত বছরে ১৮ অক্টোবর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর ইসরায়েল সফরকালে ইসরায়েলের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ার লাপিদের সঙ্গে জোটের বিষয়ে আলোচনা করেন। ইউএইর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ওই আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। সে সময় ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতি জানিয়েছিল, এই চার দেশ অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক ফোরাম প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই সিদ্ধান্তেরই ফলাফল আজকের আইটুইউটু।
অনেক বিশ্লেষকের ধারণা, এই জোট ইসরায়েল ও ইউএইর সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত আব্রাহাম অ্যাকর্ডেরই বর্ধিত ফলাফল। তবে এই জোটও পূর্বতন কোয়াডের মতো চীনকে আটকানোর কোনো লক্ষ্য রাখে কি না, সে বিষয়ে জোটের তরফ থেকে কিছু না বলা হলেও এই জোটও অনেকটা আগের কোয়াডের মতোই। দিল্লিভিত্তিক থিংকট্যাংক অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বিশ্লেষক অক্ষোভ গিরিধরদাস বলেছেন, ‘নতুন এই পশ্চিম এশীয় কোয়াড বাইডেন প্রশাসনের চীন ঠেকাও নীতির তৎপরতার ফসল।’
তবে শেষ বিচারে এই জোট কী, এর কৌশলগত গুরুত্ব কতটা এবং জোটটি ঘোষিত বিষয়ের বাইরে আরও কী কী হাসিল করতে চায় এবং চীনসহ এই জোটের সম্ভাব্য বিরোধীরা এই জোটের বিষয়ে কী প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে, তা-ই এখন দেখার বিষয়।
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ১৩০ বিলিয়ন ডলার ছিল ২০২৪ সালে। যুক্তরাষ্ট্র ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। মোদির সরকার বর্তমানে শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। দিল্লিকে খুব সতর্ক থাকতে হবে। ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব গ্রহণ করতে দিল্লি নারাজ হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাত প্রায়ই দেশপ্রেমের জোয়ারে ভেসে যায়। যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হলেই উভয় দেশের জনগণ তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। এমনকি কিছু সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার রীতিমতো উসকানিমূলক প্রচার প্রচারণা চালায়।
২১ ঘণ্টা আগেবিজেপির আদর্শগত অবস্থান শুরু থেকেই ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৯ সালে জয়ের পর ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটি ২০১৪-এর পর হারিয়ে গেছে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছিলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটি সবচেয়ে বড় মিথ্যা। ২০২৩ সালে সংসদে সংবিধানের যে কপি
১ দিন আগেইয়েমেনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘অপ্রত্যাশিত শান্তি চুক্তি’ আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনার ঝড় তুলেছে। সাত সপ্তাহ ধরে ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের ওপর হাজারের বেশি বোমা বর্ষণের পর, হঠাৎ করেই সেই অভিযান বন্ধ করে দিয়েছেন ট্রাম্প...
২ দিন আগে