অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক অপ্রত্যাশিত বাগ্যুদ্ধ হয়। নাটকীয় সেই বাগ্যুদ্ধের পর রুশ কর্মকর্তা ও মস্কোর গণমাধ্যমগুলো ব্যাপক আনন্দের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ওই ঘটনাকে ‘ওভাল অফিসে জেলেনস্কির ওপর নির্মম তিরস্কার’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ট্রাম্প ওই কোকেনসেবী ভাঁড়ের মুখের ওপর সত্যিটা বলে দিয়েছেন যে, কিয়েভ সরকার তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে খেলছে। এটা অবশ্যই ইতিবাচক। তবে এটুকুই যথেষ্ট নয়—ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বন্ধ করা দরকার।’
সম্প্রতি পোল্যান্ড, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের নেতারা ওয়াশিংটনে গিয়ে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থনের আহ্বান জানানোর পর ট্রাম্প জেলেনস্কির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে উঠছেন—এ নিয়ে মস্কোয় উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল। ইউক্রেনে ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী ইউক্রেনে মোতায়েনের বিষয়ে ট্রাম্পের সদিচ্ছার ইঙ্গিতও রাশিয়ায় অস্বস্তি বাড়িয়েছিল। কিয়েভ ও ইউরোপীয় সরকারগুলো এ পদক্ষেপকে যুদ্ধ পুনরায় জ্বলে ওঠা থেকে ঠেকানোর জন্য অত্যাবশ্যক বলে মনে করেছিল। কারণ, ইতিহাস বলছে—অতীতে যেকোনো যুদ্ধবিরতির পর মস্কো হামলা চালিয়েছে।
তবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সামনে জেলেনস্কির অপ্রস্তুত অবস্থা দেখে ক্রেমলিনের সব দুশ্চিন্তা উবে গেছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘ট্রাম্প আর ভ্যান্স কীভাবে ওই নোংরা লোকটাকে (জেলেনস্কি) ঘুষি মারা থেকে নিজেদের সংযত রাখলেন, সেটা সত্যিই বিস্ময়কর।’
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুতিন কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি পেছনে থেকে পুরো পরিস্থিতি দেখছেন বলে মনে করা হচ্ছে। ক্রেমলিন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, ‘পুতিন এই দৃশ্য বেশ উপভোগ করেছেন এবং এখন তিনি ইউক্রেনে আরও বড় দাবি আদায়ের কথা ভাবছেন। এই বৈঠক পুতিনের জন্য সামরিক যুদ্ধক্ষেত্রে পাওয়া যেকোনো বিজয়ের চেয়ে বড় জয়।’
ওই সূত্রের মতে, পুতিন সম্ভবত শিগগিরই ট্রাম্পকে ফোন করে বোঝানোর চেষ্টা করবেন যে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার কোনো অর্থ নেই এবং তাঁকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। মস্কো ও ওয়াশিংটনে এরই মধ্যে এ ধরনের মতামত প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের সদস্য আলেক্সেই পুশকভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘হোয়াইট হাউস এখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নতুন প্রার্থী খুঁজতে আরও মনোযোগী হবে।’
ইউক্রেনে সরকার পরিবর্তন দীর্ঘদিন ধরেই পুতিনের অন্যতম লক্ষ্য। তিনি কখনোই এটা গোপন করেননি যে, মস্কোপন্থী নেতৃত্বকে কিয়েভে বসাতে চান। টেলিগ্রামে রাশিয়ার প্রভাবশালী সামরিকপন্থী ব্লগারদের অনেকেই ট্রাম্পপন্থীদের মতো জেলেনস্কিকে অকৃতজ্ঞ, উদ্ধত, ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও সীমাহীন বলে অভিহিত করেছেন। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ জনপ্রিয় অ্যাকাউন্ট ‘রাইবার’ লিখেছে, ‘ওভাল অফিসের বৈঠক আবারও জেলেনস্কির প্রকৃত চরিত্র উন্মোচিত করল: অকৃতজ্ঞ, অহংকারী এবং উদ্ধত।’
ক্রেমলিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে, এই ঘটনা বৈশ্বিক রাজনীতির একটি মৌলিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। হোয়াইট হাউস এখন শত্রু নয়, বরং মস্কোর জন্য এক ধরনের অংশীদার—যার সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমঝোতা সম্ভব। ক্রেমলিনের পরামর্শদাতা কাউন্সিলের প্রধান ও বিশিষ্ট রুশ পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক ফিওদর লুকিয়ানভ বলেন, ‘ভলোদিমির জেলেনস্কি উপলব্ধি করতে পারেননি যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প আসার পর আমেরিকান রাজনীতিতে কত বড় পরিবর্তন হয়েছে।’
লুনিয়াকভ জোর দিয়ে বলেন, ‘ট্রাম্প যখন বলেন যে, তিনি ইউক্রেনের পক্ষে নন বরং মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করছেন, তখন এটি একটি মৌলিক পরিবর্তন।’ তবে মস্কোয় সতর্কবার্তাও এসেছে যে, ট্রাম্পের অননুমেয় আচরণ বিবেচনায় রাখা জরুরি এবং এখনই এটাকে চূড়ান্ত বিজয় হিসেবে ধরা ঠিক হবে না।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট গবেষণা সংস্থার বিশ্লেষক আন্তন গ্রিশানভ বলেন, ‘স্বল্পমেয়াদে, এই হাস্যকর সংঘাত নিঃসন্দেহে ইউক্রেনে জেলেনস্কির অবস্থান দুর্বল করবে এবং রাশিয়ার কূটনৈতিক শক্তি বাড়াবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘তবে মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে এখনো শান্তিচুক্তি নিয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে এবং ট্রাম্পের অনিশ্চিত স্বভাব যেকোনো সময় চমক সৃষ্টি করতে পারে।’
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে শুক্রবারের বৈঠকের প্রভাব স্পষ্ট। এটি কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে শান্তিচুক্তির প্রচেষ্টার জন্য বড় ধাক্কা। আর এদিকে, ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়া তার হামলা আরও তীব্র করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই প্রসঙ্গে লুকিয়ানভ সংক্ষেপে বলেন, ‘যুদ্ধ অব্যাহত।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক অপ্রত্যাশিত বাগ্যুদ্ধ হয়। নাটকীয় সেই বাগ্যুদ্ধের পর রুশ কর্মকর্তা ও মস্কোর গণমাধ্যমগুলো ব্যাপক আনন্দের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ওই ঘটনাকে ‘ওভাল অফিসে জেলেনস্কির ওপর নির্মম তিরস্কার’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ট্রাম্প ওই কোকেনসেবী ভাঁড়ের মুখের ওপর সত্যিটা বলে দিয়েছেন যে, কিয়েভ সরকার তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে খেলছে। এটা অবশ্যই ইতিবাচক। তবে এটুকুই যথেষ্ট নয়—ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বন্ধ করা দরকার।’
সম্প্রতি পোল্যান্ড, ফ্রান্স ও ব্রিটেনের নেতারা ওয়াশিংটনে গিয়ে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থনের আহ্বান জানানোর পর ট্রাম্প জেলেনস্কির প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে উঠছেন—এ নিয়ে মস্কোয় উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল। ইউক্রেনে ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী ইউক্রেনে মোতায়েনের বিষয়ে ট্রাম্পের সদিচ্ছার ইঙ্গিতও রাশিয়ায় অস্বস্তি বাড়িয়েছিল। কিয়েভ ও ইউরোপীয় সরকারগুলো এ পদক্ষেপকে যুদ্ধ পুনরায় জ্বলে ওঠা থেকে ঠেকানোর জন্য অত্যাবশ্যক বলে মনে করেছিল। কারণ, ইতিহাস বলছে—অতীতে যেকোনো যুদ্ধবিরতির পর মস্কো হামলা চালিয়েছে।
তবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সামনে জেলেনস্কির অপ্রস্তুত অবস্থা দেখে ক্রেমলিনের সব দুশ্চিন্তা উবে গেছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘ট্রাম্প আর ভ্যান্স কীভাবে ওই নোংরা লোকটাকে (জেলেনস্কি) ঘুষি মারা থেকে নিজেদের সংযত রাখলেন, সেটা সত্যিই বিস্ময়কর।’
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুতিন কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি পেছনে থেকে পুরো পরিস্থিতি দেখছেন বলে মনে করা হচ্ছে। ক্রেমলিন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বলেছে, ‘পুতিন এই দৃশ্য বেশ উপভোগ করেছেন এবং এখন তিনি ইউক্রেনে আরও বড় দাবি আদায়ের কথা ভাবছেন। এই বৈঠক পুতিনের জন্য সামরিক যুদ্ধক্ষেত্রে পাওয়া যেকোনো বিজয়ের চেয়ে বড় জয়।’
ওই সূত্রের মতে, পুতিন সম্ভবত শিগগিরই ট্রাম্পকে ফোন করে বোঝানোর চেষ্টা করবেন যে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার কোনো অর্থ নেই এবং তাঁকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। মস্কো ও ওয়াশিংটনে এরই মধ্যে এ ধরনের মতামত প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের সদস্য আলেক্সেই পুশকভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘হোয়াইট হাউস এখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নতুন প্রার্থী খুঁজতে আরও মনোযোগী হবে।’
ইউক্রেনে সরকার পরিবর্তন দীর্ঘদিন ধরেই পুতিনের অন্যতম লক্ষ্য। তিনি কখনোই এটা গোপন করেননি যে, মস্কোপন্থী নেতৃত্বকে কিয়েভে বসাতে চান। টেলিগ্রামে রাশিয়ার প্রভাবশালী সামরিকপন্থী ব্লগারদের অনেকেই ট্রাম্পপন্থীদের মতো জেলেনস্কিকে অকৃতজ্ঞ, উদ্ধত, ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও সীমাহীন বলে অভিহিত করেছেন। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ জনপ্রিয় অ্যাকাউন্ট ‘রাইবার’ লিখেছে, ‘ওভাল অফিসের বৈঠক আবারও জেলেনস্কির প্রকৃত চরিত্র উন্মোচিত করল: অকৃতজ্ঞ, অহংকারী এবং উদ্ধত।’
ক্রেমলিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে, এই ঘটনা বৈশ্বিক রাজনীতির একটি মৌলিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। হোয়াইট হাউস এখন শত্রু নয়, বরং মস্কোর জন্য এক ধরনের অংশীদার—যার সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমঝোতা সম্ভব। ক্রেমলিনের পরামর্শদাতা কাউন্সিলের প্রধান ও বিশিষ্ট রুশ পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক ফিওদর লুকিয়ানভ বলেন, ‘ভলোদিমির জেলেনস্কি উপলব্ধি করতে পারেননি যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প আসার পর আমেরিকান রাজনীতিতে কত বড় পরিবর্তন হয়েছে।’
লুনিয়াকভ জোর দিয়ে বলেন, ‘ট্রাম্প যখন বলেন যে, তিনি ইউক্রেনের পক্ষে নন বরং মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করছেন, তখন এটি একটি মৌলিক পরিবর্তন।’ তবে মস্কোয় সতর্কবার্তাও এসেছে যে, ট্রাম্পের অননুমেয় আচরণ বিবেচনায় রাখা জরুরি এবং এখনই এটাকে চূড়ান্ত বিজয় হিসেবে ধরা ঠিক হবে না।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট গবেষণা সংস্থার বিশ্লেষক আন্তন গ্রিশানভ বলেন, ‘স্বল্পমেয়াদে, এই হাস্যকর সংঘাত নিঃসন্দেহে ইউক্রেনে জেলেনস্কির অবস্থান দুর্বল করবে এবং রাশিয়ার কূটনৈতিক শক্তি বাড়াবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘তবে মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে এখনো শান্তিচুক্তি নিয়ে মতপার্থক্য রয়ে গেছে এবং ট্রাম্পের অনিশ্চিত স্বভাব যেকোনো সময় চমক সৃষ্টি করতে পারে।’
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে শুক্রবারের বৈঠকের প্রভাব স্পষ্ট। এটি কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে শান্তিচুক্তির প্রচেষ্টার জন্য বড় ধাক্কা। আর এদিকে, ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়া তার হামলা আরও তীব্র করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই প্রসঙ্গে লুকিয়ানভ সংক্ষেপে বলেন, ‘যুদ্ধ অব্যাহত।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, তিনিই বিশ্ব চালাচ্ছেন। তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমাহীন। কিন্তু এটি বিপজ্জনক ঔদ্ধত্যেরও ইঙ্গিত দেয় এবং একটি গুরুতর প্রশ্ন তোলে—এই বিশৃঙ্খল ও প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে পৃথিবী কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? দ্য আটলান্টিককে দেওয়া নতুন এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী আধিপত্য...
১২ মিনিট আগেবড় প্রশ্ন হলো, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না? ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় পুলিশ নিহত হয়। এরপর পেহেলগামের হামলাই ছিল কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এমনকি এটি ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানকার
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্লেষকদের মতে, ভারত হয়তো কিছুটা সংযত আচরণই করবে। কারণ, দেশটির সামরিক বাহিনী এখনো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ফলে, তাদের প্রকাশ্যে এনে যুদ্ধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়ার মধ্যে ঝুঁকি আছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের এক প্রতিবেদনে দেশের ৬৮ শতাংশ সামরিক সরঞ্জামকে ‘পুরোনো মডেলের’, ২৪ শতাংশকে...
২ দিন আগেসংবাদ বা তথ্যের সংলাপমূলক উপস্থাপন চর্চার উত্থানের পাশাপাশি, পাঠকেরা এখন চ্যাটবটকে ফলোআপ প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন, চাহিদামতো সারসংক্ষেপের জন্য অনুরোধ করেন, এমনকি বিরোধপূর্ণ বিষয়ের ব্যাখ্যাও এআই–এর কাছে চাওয়া হয়। ফলে পাঠকেরা সংবাদ পাঠে চিরাচরিত নিষ্ক্রিয় গ্রহীতা থেকে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীতে রূপান্তরিত হচ্ছে
২ দিন আগে