সম্পাদকীয়
আজাদ রহমান ছিলেন কণ্ঠশিল্পী, সুরকার, সংগীত পরিচালক, লেখক ও সংগীতজ্ঞ। তিনি ১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে বর্ধমানের ‘গোপেশ্বর সংগীত সংসদ’-এ সংগীত বিষয়ে দীর্ঘদিন শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চাঙ্গসংগীতে (খেয়াল) প্রথম স্থান অর্জন করেন এবং স্বর্ণপদকে ভূষিত হন। এখানে পড়ার সময় তিনি কীর্তন, ধ্রুপদি সংগীতের পাশাপাশি খেয়াল, টপ্পার চর্চাও করেন।
তিনি সংগীত শিক্ষালয় বর্ধমানের গোপেশ্বর সংগীত সংসদের অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত হন। এরপর সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৬৩ সালে কলকাতার ‘মিস প্রিয়ংবদা’ চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনার মধ্য দিয়ে আজাদ রহমানের চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে। সেই চলচ্চিত্রে তাঁর সুরে কণ্ঠ দেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, আরতি মুখার্জি ও প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ষাটের দশকে পশ্চিম বাংলা ছেড়ে তিনি চলে আসেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীত বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৭ সালে সংগীত শিক্ষক, সংগীত পরিচালক ও সংগীত প্রযোজক হিসেবে তিনি বেতারে যোগ দেন।
একই সঙ্গে ছায়ানটে শাস্ত্রীয় সংগীতের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। এ সময়ই তিনি আমাদের দেশের চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনার কাজে জড়িয়ে পড়েন। তিনি বেশ কিছু দিন নজরুল ইনস্টিটিউটেও পড়িয়েছেন।
আশির দশক থেকে তিনি বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। যেমন জাতীয় পারফর্মিং আর্টস একাডেমির নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক, সরকারি সংগীত মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বলা হয়, বাংলাদেশে ‘খেয়াল’ জনপ্রিয় করার পেছনে তাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি।
‘জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই’, ‘মনেরও রঙে রাঙাব’, ‘ডোরা কাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়’সহ অনেক গানে সুর দিয়েছেন তিনি।
আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই সংগীতজ্ঞ মানুষটি ২০২০ সালের ১৬ মে মৃত্যুবরণ করেন।
আজাদ রহমান ছিলেন কণ্ঠশিল্পী, সুরকার, সংগীত পরিচালক, লেখক ও সংগীতজ্ঞ। তিনি ১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে বর্ধমানের ‘গোপেশ্বর সংগীত সংসদ’-এ সংগীত বিষয়ে দীর্ঘদিন শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চাঙ্গসংগীতে (খেয়াল) প্রথম স্থান অর্জন করেন এবং স্বর্ণপদকে ভূষিত হন। এখানে পড়ার সময় তিনি কীর্তন, ধ্রুপদি সংগীতের পাশাপাশি খেয়াল, টপ্পার চর্চাও করেন।
তিনি সংগীত শিক্ষালয় বর্ধমানের গোপেশ্বর সংগীত সংসদের অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত হন। এরপর সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৬৩ সালে কলকাতার ‘মিস প্রিয়ংবদা’ চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনার মধ্য দিয়ে আজাদ রহমানের চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে। সেই চলচ্চিত্রে তাঁর সুরে কণ্ঠ দেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, আরতি মুখার্জি ও প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ষাটের দশকে পশ্চিম বাংলা ছেড়ে তিনি চলে আসেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীত বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৭ সালে সংগীত শিক্ষক, সংগীত পরিচালক ও সংগীত প্রযোজক হিসেবে তিনি বেতারে যোগ দেন।
একই সঙ্গে ছায়ানটে শাস্ত্রীয় সংগীতের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। এ সময়ই তিনি আমাদের দেশের চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনার কাজে জড়িয়ে পড়েন। তিনি বেশ কিছু দিন নজরুল ইনস্টিটিউটেও পড়িয়েছেন।
আশির দশক থেকে তিনি বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। যেমন জাতীয় পারফর্মিং আর্টস একাডেমির নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক, সরকারি সংগীত মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বলা হয়, বাংলাদেশে ‘খেয়াল’ জনপ্রিয় করার পেছনে তাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি।
‘জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই’, ‘মনেরও রঙে রাঙাব’, ‘ডোরা কাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়’সহ অনেক গানে সুর দিয়েছেন তিনি।
আমাদের দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই সংগীতজ্ঞ মানুষটি ২০২০ সালের ১৬ মে মৃত্যুবরণ করেন।
১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দে ইগ্নেসিয়াস লয়োলা নামে এক স্প্যানিশ ব্যক্তি জেসুইটা বা যিশুর সম্প্রদায় গঠন করেন। এই সম্প্রদায়ের খ্রিষ্টানরা খ্রিষ্টধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে পড়েন। পিয়েরে ডু জারিক নামের এক ফরাসি ঐতিহাসিকের মতে, ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে ফনসেকা নামের একজন খ্রিষ্টান...
২ দিন আগেদুর্ঘটনা ও জ্যাম এড়াতে শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতি স্থাপন করা হয়। লাল বাতি জ্বলার সময় গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আর সবুজ বাতি জ্বললেই গাড়ি অবাধে এগিয়ে চলে। এই সিগন্যাল সারা বিশ্বেই স্বীকৃত।
৯ দিন আগেপঞ্চদশ শতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন সুফিসাধক হজরত বদরউদ্দিন শাহ্ মাদার। তিনি ফরিদপুর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বরিশাল যাওয়ার পথে জল-জঙ্গলপূর্ণ একটি স্থানে এসে উপস্থিত হন। এরপর পদ্মার শাখা আড়িয়াল খাঁ নদের দক্ষিণ তীরে নিজের আস্তানা গড়ে তোলেন।
১৯ দিন আগেলালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
২৩ দিন আগে