সম্পাদকীয়
গত শতাব্দীর বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস। তাঁর ডাকনাম গ্যাবো। সাহিত্যচর্চা করেছেন স্প্যানিশ ভাষায়। তিনি সাহিত্যে জাদুবাস্তবতা ধারার প্রবর্তক। শৈশবে নানা-নানির কাছে থেকেছেন। তাঁর নানি ছিলেন একজন অসাধারণ গল্প বলিয়ে। তাঁর নানি অদ্ভুত সব বিষয়কে এমনভাবে বর্ণনা করতেন যেন মনে হতো তিনি তা চাক্ষুষ দেখেছেন। মার্কেস তাঁর সাহিত্যের বিষয়বস্তুর প্রথম পাঠ নেন নানির কাছে। নানির এই গল্প বলার ধরন তাঁর বিখ্যাত বই ‘ওয়ান হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড’কে ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল বলে তিনি মনে করেন। এই উপন্যাসের জন্যই তিনি ১৯৮২ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।
গ্যাবো ১৯৪৭ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব কলাম্বিয়ায় আইনে ভর্তি হন। সেখানেই প্রথম পরিচয় হয় কাফকার সাহিত্যের সঙ্গে। কাফকার লেখার ধরন তাঁকে আন্দোলিত করে, যেন শৈশবের নানির কাছ থেকে শোনা গল্পগুলো ফিরে আসে তাঁর কাছে। এরপর থেকেই ‘সিরিয়াস’ সাহিত্য রচনায় তাঁর মন বসে।
তিনি আর আইন নিয়ে পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। পরে ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব কার্টেগানার সাংবাদিকতা বিভাগে এবং ‘এল ইউনিভার্সাল’ পত্রিকায় রিপোর্টার হিসেবে যোগ দেন। ধীরে ধীরে সাংবাদিকতায় এতটাই ঝুঁকে পড়েন যে পাস করার আগেই চলে যান বারাঙ্কুইলিয়া শহরে, ‘এল হেরাল্ডো’ পত্রিকার সাংবাদিক হয়ে।
বিশ্বখ্যাত ‘ওয়ান হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড’ লেখার আগে আরও চারটি বই প্রকাশ করেছিলেন গ্যাবো। বইগুলোর অভিজ্ঞতা তাঁর জন্য তেমন সুখকর ছিল না। ‘ক্রনিকল অব এ ডেথ ফরটোল্ড’, ‘দ্য অটাম অব দ্য প্যাট্রিয়ার্ক’, ‘লাভ ইন দ্য টাইম অব কলেরা’ ইত্যাদি বই তাঁর অন্যতম কাজ।
কিউবার তৎকালীন রাষ্ট্রনায়ক ফিদেল কাস্ত্রোর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন তিনি। কলম্বিয়ার বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা ছিল তাঁর। এই ‘অভিযোগে’ বহু বছর ধরে তাঁকে ভিসা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র।
গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস ১৯২৭ সালের ৬ মার্চ উত্তর কলম্বিয়ার এরাকাতাকা শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
গত শতাব্দীর বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস। তাঁর ডাকনাম গ্যাবো। সাহিত্যচর্চা করেছেন স্প্যানিশ ভাষায়। তিনি সাহিত্যে জাদুবাস্তবতা ধারার প্রবর্তক। শৈশবে নানা-নানির কাছে থেকেছেন। তাঁর নানি ছিলেন একজন অসাধারণ গল্প বলিয়ে। তাঁর নানি অদ্ভুত সব বিষয়কে এমনভাবে বর্ণনা করতেন যেন মনে হতো তিনি তা চাক্ষুষ দেখেছেন। মার্কেস তাঁর সাহিত্যের বিষয়বস্তুর প্রথম পাঠ নেন নানির কাছে। নানির এই গল্প বলার ধরন তাঁর বিখ্যাত বই ‘ওয়ান হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড’কে ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল বলে তিনি মনে করেন। এই উপন্যাসের জন্যই তিনি ১৯৮২ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।
গ্যাবো ১৯৪৭ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব কলাম্বিয়ায় আইনে ভর্তি হন। সেখানেই প্রথম পরিচয় হয় কাফকার সাহিত্যের সঙ্গে। কাফকার লেখার ধরন তাঁকে আন্দোলিত করে, যেন শৈশবের নানির কাছ থেকে শোনা গল্পগুলো ফিরে আসে তাঁর কাছে। এরপর থেকেই ‘সিরিয়াস’ সাহিত্য রচনায় তাঁর মন বসে।
তিনি আর আইন নিয়ে পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। পরে ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব কার্টেগানার সাংবাদিকতা বিভাগে এবং ‘এল ইউনিভার্সাল’ পত্রিকায় রিপোর্টার হিসেবে যোগ দেন। ধীরে ধীরে সাংবাদিকতায় এতটাই ঝুঁকে পড়েন যে পাস করার আগেই চলে যান বারাঙ্কুইলিয়া শহরে, ‘এল হেরাল্ডো’ পত্রিকার সাংবাদিক হয়ে।
বিশ্বখ্যাত ‘ওয়ান হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড’ লেখার আগে আরও চারটি বই প্রকাশ করেছিলেন গ্যাবো। বইগুলোর অভিজ্ঞতা তাঁর জন্য তেমন সুখকর ছিল না। ‘ক্রনিকল অব এ ডেথ ফরটোল্ড’, ‘দ্য অটাম অব দ্য প্যাট্রিয়ার্ক’, ‘লাভ ইন দ্য টাইম অব কলেরা’ ইত্যাদি বই তাঁর অন্যতম কাজ।
কিউবার তৎকালীন রাষ্ট্রনায়ক ফিদেল কাস্ত্রোর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন তিনি। কলম্বিয়ার বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা ছিল তাঁর। এই ‘অভিযোগে’ বহু বছর ধরে তাঁকে ভিসা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র।
গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস ১৯২৭ সালের ৬ মার্চ উত্তর কলম্বিয়ার এরাকাতাকা শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির।
১ দিন আগেআজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
২ দিন আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
৩ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
৩ দিন আগে