সম্পাদকীয়
র্যাবো ছিলেন বিস্ময়কর এক প্রতিভাধর কবি। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে মারা গেছেন। কিন্তু জীবনের এই অল্প সময়েই দিয়েছেন উজাড় করে। মাত্র দুটি বই লিখেছেন, তাতে সাকল্যে রয়েছে ৮০টি কবিতা। কিন্তু প্রথাভাঙা এবং নব রচনাশৈলী দিয়ে মন কেড়ে নিয়েছেন কাব্যপ্রেমীদের। পলায়নপর জীবনের অধিকারী এই কবি লিখেছেন জীবনমুখী কবিতা। জাঁ নিকোলা আর্তুর র্যাবো যে একই সঙ্গে স্বর্গ ও নরকের অধিবাসী।
কত মানুষের ভালোবাসা যে তিনি পেয়েছেন, তা হিসাব করার মতো নয়। পাশাপাশি কত মানুষ যে তাঁর নিন্দায় মুখর হয়েছে, সেটাও সংখ্যাতীত। কিন্তু নির্দ্বিধায় বলা যায়, র্যাবোকে নিয়ে কত ভাষার কত কাব্যপ্রেমী মানুষ যে গবেষণা করেছেন, তা ঈর্ষাযোগ্য।
বোদলেয়ারকে যেমন কবি হিসেবে উঁচু স্থান দিয়েছে কাব্যপ্রেমীর দল, তেমনি তাঁরই সমসাময়িক র্যাবোকেও দিয়েছে একই স্থান।
ফরাসি কবি তিনি। জন্মেছিলেন ১৮৫৪ সালের ২০ অক্টোবর বেলজিয়াম আর ফ্রান্সের সীমান্তবর্তী একটি অঞ্চলের শার্লভিল নামের শহরে। র্যাবোরা দুই ভাই, দুই বোন। র্যাবো মা-বাবার দ্বিতীয় সন্তান।
মুক্তভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন র্যাবো। কিন্তু ধার্মিক বাবা আর ধর্মীয় অনুশাসন মানতে বাধ্য করা মায়ের কারণে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল র্যাবোর। তিনি এই অবস্থা থেকে মুক্তি চাইতেন।
তিনটি ভাষায় পারদর্শী ছিলেন কবি। ফরাসি তো জানতেই, সেই সঙ্গে লাতিন আর গ্রিক ভাষাতেও হয়ে ওঠেন সিদ্ধহস্ত। ১৮৭৩ সালে লিখে ফেলেন প্রথম কাব্যগ্রন্থ—‘নরকে এক ঋতু’। বাউণ্ডুলে ও খ্যাপা চরিত্রের প্রকাশ ঘটেছে কবিতার পঙ্ক্তিতে পঙ্ক্তিতে। মজার ব্যাপার হলো, কবিতা লেখার পরই তিনি সেগুলো ছিঁড়ে ফেলতেন। যে কবিতাগুলো ছিঁড়তে ভুলে যেতেন, সেগুলো নিয়েই তৈরি হয়েছিল বই। বিস্ময়ের ব্যাপার, মাত্র ২০ বছর বয়সেই র্যাবো ঘোষণা করেন, আর লিখবেন না। কারণ, ‘নরকে এক ঋতু’ লেখার পর আর কিছুই নাকি তাঁর লেখার নেই। যা বলার ছিল, সব বলে দিয়েছেন!
১৮৯১ সালে মাত্র ৩৭ বছর বয়সে এই বাউণ্ডুলে জীবনের সঙ্গে লেনদেন শেষ করেন।
র্যাবো ছিলেন বিস্ময়কর এক প্রতিভাধর কবি। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে মারা গেছেন। কিন্তু জীবনের এই অল্প সময়েই দিয়েছেন উজাড় করে। মাত্র দুটি বই লিখেছেন, তাতে সাকল্যে রয়েছে ৮০টি কবিতা। কিন্তু প্রথাভাঙা এবং নব রচনাশৈলী দিয়ে মন কেড়ে নিয়েছেন কাব্যপ্রেমীদের। পলায়নপর জীবনের অধিকারী এই কবি লিখেছেন জীবনমুখী কবিতা। জাঁ নিকোলা আর্তুর র্যাবো যে একই সঙ্গে স্বর্গ ও নরকের অধিবাসী।
কত মানুষের ভালোবাসা যে তিনি পেয়েছেন, তা হিসাব করার মতো নয়। পাশাপাশি কত মানুষ যে তাঁর নিন্দায় মুখর হয়েছে, সেটাও সংখ্যাতীত। কিন্তু নির্দ্বিধায় বলা যায়, র্যাবোকে নিয়ে কত ভাষার কত কাব্যপ্রেমী মানুষ যে গবেষণা করেছেন, তা ঈর্ষাযোগ্য।
বোদলেয়ারকে যেমন কবি হিসেবে উঁচু স্থান দিয়েছে কাব্যপ্রেমীর দল, তেমনি তাঁরই সমসাময়িক র্যাবোকেও দিয়েছে একই স্থান।
ফরাসি কবি তিনি। জন্মেছিলেন ১৮৫৪ সালের ২০ অক্টোবর বেলজিয়াম আর ফ্রান্সের সীমান্তবর্তী একটি অঞ্চলের শার্লভিল নামের শহরে। র্যাবোরা দুই ভাই, দুই বোন। র্যাবো মা-বাবার দ্বিতীয় সন্তান।
মুক্তভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন র্যাবো। কিন্তু ধার্মিক বাবা আর ধর্মীয় অনুশাসন মানতে বাধ্য করা মায়ের কারণে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল র্যাবোর। তিনি এই অবস্থা থেকে মুক্তি চাইতেন।
তিনটি ভাষায় পারদর্শী ছিলেন কবি। ফরাসি তো জানতেই, সেই সঙ্গে লাতিন আর গ্রিক ভাষাতেও হয়ে ওঠেন সিদ্ধহস্ত। ১৮৭৩ সালে লিখে ফেলেন প্রথম কাব্যগ্রন্থ—‘নরকে এক ঋতু’। বাউণ্ডুলে ও খ্যাপা চরিত্রের প্রকাশ ঘটেছে কবিতার পঙ্ক্তিতে পঙ্ক্তিতে। মজার ব্যাপার হলো, কবিতা লেখার পরই তিনি সেগুলো ছিঁড়ে ফেলতেন। যে কবিতাগুলো ছিঁড়তে ভুলে যেতেন, সেগুলো নিয়েই তৈরি হয়েছিল বই। বিস্ময়ের ব্যাপার, মাত্র ২০ বছর বয়সেই র্যাবো ঘোষণা করেন, আর লিখবেন না। কারণ, ‘নরকে এক ঋতু’ লেখার পর আর কিছুই নাকি তাঁর লেখার নেই। যা বলার ছিল, সব বলে দিয়েছেন!
১৮৯১ সালে মাত্র ৩৭ বছর বয়সে এই বাউণ্ডুলে জীবনের সঙ্গে লেনদেন শেষ করেন।
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির।
১০ ঘণ্টা আগেআজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
১ দিন আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
২ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
২ দিন আগে