সম্পাদকীয়
মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, অধ্যাপক ও অনুবাদক ছিলেন। তিনি সবচেয়ে খ্যাতি পেয়েছিলেন অনুবাদক হিসেবে। দুই বাংলায় লাতিন আমেরিকার সাহিত্যের জনপ্রিয়তার পেছনে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।
তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ভারতীয় নন্দনতত্ত্বের ওপর উচ্চতর গবেষণা করেছেন কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিল্পের ইতিহাসের ওপর পড়াশোনা করেছেন পোল্যান্ডের ভাসভি বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রথম অধ্যাপনা শুরু করেন বার্মার ইয়াঙ্গুনে। এরপর পুরো শিক্ষকতার জীবন কাটান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ভারতের মালয়ালম সাহিত্যিক ভৈকম মুহম্মদ বশীর, উর্দু সাহিত্যিক কৃষণ চন্দর, কানাড়া ভাষার গিরিশ কারনাডের সাহিত্যকর্মকে তিনি প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন। এরপর রাশিয়ান সাহিত্যিক বরিস পাস্তেরনাক, স্প্যানিশ কবি লোরকা, ডেনিশ লেখক অ্যান্ডারসন, বেলজিয়ান লেখক জর্জ রেমি, চেক ভাষার কবি মিরোস্লাভ হোলুব, পোলিশ ভাষার কবি চেসোয়াভ মিউশ, পোলিশ লেখক স্তানিসোয়াভ লেম, সার্বিয়ান কবি ভাসকো পোপা, অস্ট্রিয়ান কবি পিটার হ্যান্ড, জার্মান কবি এনৎসেনসবার্গার, মেক্সিকোর কথাসাহিত্যিক রুলফো, মেক্সিকোর কবি হোসে এমিলিও, কিউবার কার্পেন্তিয়, কলম্বিয়ার মার্কেস, পেরুর ভার্গাস য়োসা, গুয়াতেমালার আস্তুরিয়াস, ব্রাজিলের মাশাদো দো আসিস, আর্জেন্টিনার কোর্তাসার, চিলির গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল ও নিকানোর পাররা, মার্তিনিকের এমে সেজেয়ার—তাঁদের প্রত্যেককে আমরা বাংলায় পেয়েছি তাঁর অনুবাদে।
এরপর সুদানীয় আরবি সাহিত্যিক তায়িব সালেহ এবং লাতিন আমেরিকার অনেক সাহিত্যিকের রচনা কর্ম তিনি অনুবাদ করেছেন। শিশুসাহিত্যের অনুবাদেও মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এক পথিকৃৎ। জুল ভার্নের রচনা, এডওয়ার্ড লিয়র, হ্যান্স অ্যান্ডারসন এবং গ্রিম ভাইদের রচনা তিনি অনুবাদ করেছেন।
বাংলা অনুবাদ সাহিত্যে তিনি নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান—এ কথা বললে কমই বলা হয়। তাঁর অনুবাদের এই দিগন্তবিস্তৃত সম্ভার বাংলার পাঠককে ইংরেজি সাহিত্যের ঔপনিবেশিক কবজা থেকে মুক্ত করে এনেছিল।
মানবেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৮ সালের ২৫ এপ্রিল সিলেট শহরে। তবে তাঁর স্কুলজীবন কেটেছে আসাম ও ত্রিপুরায়। এরপর তিনি কলকাতায় স্থায়ী হন।
মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, অধ্যাপক ও অনুবাদক ছিলেন। তিনি সবচেয়ে খ্যাতি পেয়েছিলেন অনুবাদক হিসেবে। দুই বাংলায় লাতিন আমেরিকার সাহিত্যের জনপ্রিয়তার পেছনে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।
তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ভারতীয় নন্দনতত্ত্বের ওপর উচ্চতর গবেষণা করেছেন কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিল্পের ইতিহাসের ওপর পড়াশোনা করেছেন পোল্যান্ডের ভাসভি বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রথম অধ্যাপনা শুরু করেন বার্মার ইয়াঙ্গুনে। এরপর পুরো শিক্ষকতার জীবন কাটান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ভারতের মালয়ালম সাহিত্যিক ভৈকম মুহম্মদ বশীর, উর্দু সাহিত্যিক কৃষণ চন্দর, কানাড়া ভাষার গিরিশ কারনাডের সাহিত্যকর্মকে তিনি প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন। এরপর রাশিয়ান সাহিত্যিক বরিস পাস্তেরনাক, স্প্যানিশ কবি লোরকা, ডেনিশ লেখক অ্যান্ডারসন, বেলজিয়ান লেখক জর্জ রেমি, চেক ভাষার কবি মিরোস্লাভ হোলুব, পোলিশ ভাষার কবি চেসোয়াভ মিউশ, পোলিশ লেখক স্তানিসোয়াভ লেম, সার্বিয়ান কবি ভাসকো পোপা, অস্ট্রিয়ান কবি পিটার হ্যান্ড, জার্মান কবি এনৎসেনসবার্গার, মেক্সিকোর কথাসাহিত্যিক রুলফো, মেক্সিকোর কবি হোসে এমিলিও, কিউবার কার্পেন্তিয়, কলম্বিয়ার মার্কেস, পেরুর ভার্গাস য়োসা, গুয়াতেমালার আস্তুরিয়াস, ব্রাজিলের মাশাদো দো আসিস, আর্জেন্টিনার কোর্তাসার, চিলির গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল ও নিকানোর পাররা, মার্তিনিকের এমে সেজেয়ার—তাঁদের প্রত্যেককে আমরা বাংলায় পেয়েছি তাঁর অনুবাদে।
এরপর সুদানীয় আরবি সাহিত্যিক তায়িব সালেহ এবং লাতিন আমেরিকার অনেক সাহিত্যিকের রচনা কর্ম তিনি অনুবাদ করেছেন। শিশুসাহিত্যের অনুবাদেও মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এক পথিকৃৎ। জুল ভার্নের রচনা, এডওয়ার্ড লিয়র, হ্যান্স অ্যান্ডারসন এবং গ্রিম ভাইদের রচনা তিনি অনুবাদ করেছেন।
বাংলা অনুবাদ সাহিত্যে তিনি নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান—এ কথা বললে কমই বলা হয়। তাঁর অনুবাদের এই দিগন্তবিস্তৃত সম্ভার বাংলার পাঠককে ইংরেজি সাহিত্যের ঔপনিবেশিক কবজা থেকে মুক্ত করে এনেছিল।
মানবেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৮ সালের ২৫ এপ্রিল সিলেট শহরে। তবে তাঁর স্কুলজীবন কেটেছে আসাম ও ত্রিপুরায়। এরপর তিনি কলকাতায় স্থায়ী হন।
১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দে ইগ্নেসিয়াস লয়োলা নামে এক স্প্যানিশ ব্যক্তি জেসুইটা বা যিশুর সম্প্রদায় গঠন করেন। এই সম্প্রদায়ের খ্রিষ্টানরা খ্রিষ্টধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে পড়েন। পিয়েরে ডু জারিক নামের এক ফরাসি ঐতিহাসিকের মতে, ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে ফনসেকা নামের একজন খ্রিষ্টান...
১ দিন আগেদুর্ঘটনা ও জ্যাম এড়াতে শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতি স্থাপন করা হয়। লাল বাতি জ্বলার সময় গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আর সবুজ বাতি জ্বললেই গাড়ি অবাধে এগিয়ে চলে। এই সিগন্যাল সারা বিশ্বেই স্বীকৃত।
৮ দিন আগেপঞ্চদশ শতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন সুফিসাধক হজরত বদরউদ্দিন শাহ্ মাদার। তিনি ফরিদপুর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বরিশাল যাওয়ার পথে জল-জঙ্গলপূর্ণ একটি স্থানে এসে উপস্থিত হন। এরপর পদ্মার শাখা আড়িয়াল খাঁ নদের দক্ষিণ তীরে নিজের আস্তানা গড়ে তোলেন।
১৮ দিন আগেলালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
২২ দিন আগে