সম্পাদকীয়
আবদুল মতিন চৌধুরী ছিলেন পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
তাঁর জন্ম ১৯২১ সালের ১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার নন্দনপুর গ্রামে। ১৯৩৭ সালে নোয়াখালীর অরুণচন্দ্র হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা এবং ১৯৩৯ সালে ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন তিনি। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিসহ স্নাতক এবং একই বিষয়ে প্রথম শ্রেণি নিয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। থিসিস গ্রুপে তাঁর গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন অধ্যাপক এবং খ্যাতনামা পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু।
আবদুল মতিন চৌধুরী ১৯৪৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা শুরু করেন এবং এখান থেকে ১৯৪৯ সালে বায়ুমণ্ডলীয় পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে রিডার (প্রশিক্ষক) হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৫৬ সালে সরকারি বৃত্তি নিয়ে তিনি যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফি’ বিষয়ে দ্বিতীয়বার পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৬২ সালে তিনি পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ওই বছর থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনের সদস্য, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান বিজ্ঞানী এবং রাষ্ট্রপতির বিজ্ঞান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এশীয় অঞ্চলের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বাছাই কমিটির সদস্য ছিলেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানে আটক জীবনযাপন করেন আবদুল মতিন। স্বাধীনতার পর তিনি দেশে ফিরে এসে ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিযুক্ত হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ‘সত্যেন বোস’ চেয়ার প্রতিষ্ঠার পর তাঁকে সম্মানসূচক ‘বোস অধ্যাপক’ পদ প্রদান করা হয়। ১৯৭৮ সালে তিনি ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ গঠন করেন।
১৯৮১ সালের ২৪ জুন মৃত্যুবরণ করেন এই শিক্ষাবিদ।
আবদুল মতিন চৌধুরী ছিলেন পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
তাঁর জন্ম ১৯২১ সালের ১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার নন্দনপুর গ্রামে। ১৯৩৭ সালে নোয়াখালীর অরুণচন্দ্র হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা এবং ১৯৩৯ সালে ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন তিনি। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিসহ স্নাতক এবং একই বিষয়ে প্রথম শ্রেণি নিয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। থিসিস গ্রুপে তাঁর গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন অধ্যাপক এবং খ্যাতনামা পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু।
আবদুল মতিন চৌধুরী ১৯৪৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা শুরু করেন এবং এখান থেকে ১৯৪৯ সালে বায়ুমণ্ডলীয় পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে রিডার (প্রশিক্ষক) হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৫৬ সালে সরকারি বৃত্তি নিয়ে তিনি যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফি’ বিষয়ে দ্বিতীয়বার পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৬২ সালে তিনি পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ওই বছর থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনের সদস্য, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান বিজ্ঞানী এবং রাষ্ট্রপতির বিজ্ঞান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এশীয় অঞ্চলের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বাছাই কমিটির সদস্য ছিলেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানে আটক জীবনযাপন করেন আবদুল মতিন। স্বাধীনতার পর তিনি দেশে ফিরে এসে ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিযুক্ত হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ‘সত্যেন বোস’ চেয়ার প্রতিষ্ঠার পর তাঁকে সম্মানসূচক ‘বোস অধ্যাপক’ পদ প্রদান করা হয়। ১৯৭৮ সালে তিনি ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ গঠন করেন।
১৯৮১ সালের ২৪ জুন মৃত্যুবরণ করেন এই শিক্ষাবিদ।
১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দে ইগ্নেসিয়াস লয়োলা নামে এক স্প্যানিশ ব্যক্তি জেসুইটা বা যিশুর সম্প্রদায় গঠন করেন। এই সম্প্রদায়ের খ্রিষ্টানরা খ্রিষ্টধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে পড়েন। পিয়েরে ডু জারিক নামের এক ফরাসি ঐতিহাসিকের মতে, ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে ফনসেকা নামের একজন খ্রিষ্টান...
২ দিন আগেদুর্ঘটনা ও জ্যাম এড়াতে শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতি স্থাপন করা হয়। লাল বাতি জ্বলার সময় গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আর সবুজ বাতি জ্বললেই গাড়ি অবাধে এগিয়ে চলে। এই সিগন্যাল সারা বিশ্বেই স্বীকৃত।
৯ দিন আগেপঞ্চদশ শতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন সুফিসাধক হজরত বদরউদ্দিন শাহ্ মাদার। তিনি ফরিদপুর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বরিশাল যাওয়ার পথে জল-জঙ্গলপূর্ণ একটি স্থানে এসে উপস্থিত হন। এরপর পদ্মার শাখা আড়িয়াল খাঁ নদের দক্ষিণ তীরে নিজের আস্তানা গড়ে তোলেন।
১৯ দিন আগেলালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
২৩ দিন আগে