শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
নারী
চেম্বার ছেড়ে উদ্যোক্তার চেয়ারে
কোনো এক সুন্দর সকালে উঠে দেখলেন, আপনি উদ্যোক্তা হয়ে গেছেন! কল্পনায় এটা সম্ভব হলেও বাস্তবে এমন হওয়ার নজির নেই কোথাও। এ বিষয় যেমন সত্য, তেমনি সত্য উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে অন্য কোনো পেশা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে না। সাধারণভাবে ধরে নেওয়া হয়,
ল্যানসেটের টপ টেনে সেঁজুতি সাহা
সময়টা ছিল ১৯৯৫ সাল। তৃতীয় শ্রেণি পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় রক্তের গ্রুপ তৈরি করে হইচই ফেলে দিয়েছিল। সেই ছোট্ট শিক্ষার্থী আর কেউ নন, তিনি অণুজীববিজ্ঞানী সেঁজুতি সাহা। আমরা অনুমান করতে পারি, স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে বিজ্ঞানের সম্পর্ক নিয়ে ভবিষ্যতে তাঁর কর্মযজ্ঞের বীজ সেদিনই বোনা হয়েছিল।
দেনমোহর স্ত্রীর প্রতি স্বামীর শ্রদ্ধার নিদর্শন
আমি একজন মুসলিম নারী। পারিবারিকভাবে দুই বছর আগে বিয়ে হয়েছে। স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। বিয়ের প্রথম বছর আমাদের সংসার হাসিখুশিতে ভরপুর ছিল। বছর দেড়েক আগে থেকে শুরু হয় সমস্যা। প্রায় রাতেই সে নেশা করে বাড়ি ফেরে।
সুতায় বাঁধা যৌথ জীবন
সিরাজুম মুনিরা সাথী ও ফেরদৌস আহমেদ দম্পতির গল্পটা আর দশটি সাধারণ দম্পতির মতো নয়। তাঁরা দুজনই সংসার করেন, চাকরি করেন; আবার একই সঙ্গে গড়ে তুলেছেন নিজেদের স্বপ্নের কারখানা। সেখানে তৈরি হয় পাটজাত বিভিন্ন পণ্য।
বিনা পারিশ্রমিকে পড়ান তিনি
একে একে সবাই ছেড়ে গেছেন তাঁকে। ১৯৯৭ সালে বিয়ের পর সংসারে অভাব-অনটনের কারণে চাকরি নেন ব্র্যাকের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমে। তিন কিলোমিটার দূরে হাপুনিয়া গ্রামের সেই শিক্ষাকেন্দ্রে তিনি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াতেন।
একজন প্রীতি ও একটি উদ্যোগ
যুগ বদলেছে। ট্রেন্ডে এখন এফ-কমার্স। এ প্ল্যাটফর্মে নারীদের অংশগ্রহণের গ্রাফ ওপরের দিকে। এখানে যেমন নারীরা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন, তেমনি অনেকেই উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছেন। হার ই-ট্রেড একটি ফেসবুকভিত্তিক নারী উদ্যোক্তাদের প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে নারীরা নিজেদের উদ্যোগকে বৃহত
যাঁদের হারিয়েছি
আর মাত্র তিন দিন বাকি। বিদায় নেবে ২০২২ সাল। এ বছর অনেক নারী ব্যক্তিত্ব চলে গেছেন না-ফেরার দেশে...
সূর্যোদয় থেকে যাঁদের কাজ শুরু
কয়েক দিন আগে সিলেটে গিয়েছিলাম চা-শ্রমিকদের ১০ দফা দাবি আদায়ের সংগ্রামসংক্রান্ত একটি কনভেনশনে যোগ দিতে। সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ উপত্যকার বিভিন্ন বাগান থেকে চা-শ্রমিকেরা এসেছেন। তাঁদের মধ্য থেকে দু-একজন করে বক্তব্য দিচ্ছেন, দাবির কথা বলছেন।
অনবদ্য রাজিয়া খান
লেখালেখি করতে পছন্দ করতেন রাজিয়া খান। লেখালেখির পাশাপাশি মঞ্চ অভিনয়ে একসময় তাঁর সরব উপস্থিতি ছিল। শিক্ষাজীবনে এমএ পরীক্ষায় প্রথম হন। এরপর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে শুরু করেন কর্মজীবন।
জাবরা গ্রামের বাঁশের কাজ
আর দশজনের মতো মেধাবী শিক্ষার্থী তৃষ্ণার স্বপ্ন ছিল পড়াশোনা করে একদিন বড় হবে। পরিবারের দুঃখ ঘোচাবে। কিন্তু এতে বাদ সাধে দারিদ্র্য। পিতা তুলসী রাজবংশী ওয়েল্ডিং মিস্ত্রির সহকারী। পরিবারের পাঁচ সদস্যের ঠিকমতো খাওয়ার জোগান দেওয়াতেই তাঁর হিমশিম অবস্থা। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই পড়ালেখায় থেমে যেতে হয় তৃষ্ণাকে।
উপজেলার নারীদের মডেল তিনি
হলুদ ওড়না আর হলুদ-সাদা স্ট্রাইপের কামিজ পরা আরিফা খাতুনকে দেখে ব্রাজিল ফুটবল দলের সমর্থক বলে ভ্রম হয়। কিন্তু তাঁর মুখের দিকে তাকিয়ে বলে দেওয়া যায়, ফুটবল বিষয়ে তাঁর আগ্রহ শূন্যের কোঠায়।
ফিরোজা বেগমের লড়াই এবং অন্যান্য কথা
কামরাঙ্গীরচরে অটোরিকশার লাইনে আপনার হঠাৎ দেখা হয়ে যেতে পারে ফিরোজা বেগমের সঙ্গে। তাঁর চোখের দিকে তাকালে প্রগাঢ় বিস্ময় কিংবা বিমূঢ়তা নয়, আত্মবিশ্বাস দেখতে পাবেন।
বাল্যবিবাহ দমাতে পারেনি রেবা রায়কে
তেরো বছর বয়সে বিয়ে। শ্বশুরবাড়ি থেকে লেখাপড়া বন্ধের দাবি। কথা ছিল, রেবা রায় হারিয়ে যাবেন আর দশজন মেয়ের মতো। কিন্তু রেবা ঠিক ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। জীবন সাজিয়েছেন নিজের মতো করে।
দায়মোচন দরকার
আমরা যারা ১৯৬৪-৬৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের কর্মী ছিলাম, তারা পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। ’৫২, ’৬২, ’৭৯- এর আন্দোলনের ধারাবাহিকতার ফসল মুক্তিযুদ্ধ। পারিবারিক কারণে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা তৈরি হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ কেউ বন্দুক দিয়ে করেছেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের সহযোগিতা করে করেছেন, কেউ চিঠিপত্র সর
মনের তাড়নায় যুদ্ধ
যুদ্ধের প্রতিটি মুহূর্ত ছিল মৃত্যুর সঙ্গে আলিঙ্গন করার মতো অবস্থা। সে সময় বেঁচে থাকাটা ছিল পরম সৌভাগ্যের বিষয়। মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে কাগজপত্র আসত। আমি সেগুলি সাইক্লোস্টাইল করতাম। আমি পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ার সুবাদে পদার্থবিজ্ঞানের রুমে বসে এ কাজ করতাম।
একজন ‘ম্যাচ গার্ল’
কিছুদিন আগে নেটফ্লিক্সে ‘এনোলা হোমস’ নামে একটি সিনেমার দ্বিতীয় কিস্তি মুক্তি পেয়েছে। না, সিনেমা নিয়ে কথা হবে না এখানে। তবে সিনেমার অন্যতম চরিত্র সারা চ্যাপম্যানকে নিয়ে কথা বলা যায়। তিনি অবশ্য শুধু এই সিনেমার চরিত্র নন, ইতিহাস রচনাকারী একজন নারীও বটে। হ্যাঁ, সত্যিকারের মানুষ ছিলেন তিনি। যিনি কর্মক্ষে
চাকরির আশায় ছুটছেন সুমী
২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর। ছুটে আসছে ট্রেন। বাড়ির পাশে রেললাইনের ওপর বসে খেলা করছে তিন শিশু—বারো বছরের রিমা আক্তার, আট বছরের লিমা আক্তার ও তিন বছরের মমিনুর ইসলাম। খুলনাগামী রকেট এক্সপ্রেস নামের ট্রেনটি কাছাকাছি এলেও শিশুরা রেললাইনের ওপর খেলছিল।