নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খুলনা জেলার বটিয়াঘাটায় বিভাগীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ৩ ফুটবলারের ওপর করা হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়ে সব ধরনের নারীবিদ্বেষী মৌলবাদী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং পুনরাবৃত্তি রোধে সরকার, প্রশাসনসহ নাগরিক সমাজের সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
গত ২৯ জুলাই বটিয়াঘাটার তেঁতুলতলা গ্রামে বিভাগীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফুটবলার সাদিয়া নাসরিনের খেলার ছবি তুলে পরিবারকে দেখিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে নানান নেতিবাচক মন্তব্য করেন নূপুর খাতুন। এ বিষয়টি কেন করা হলো জিজ্ঞাসা করে তার প্রতিবাদ করলে নূপুরের পরিবারের সবাই লোহার রডসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে সাদিয়া নাসরিন এবং তাঁর সতীর্থ মঙ্গলী বাগচী ও হাজেরা খাতুনের ওপর হামলা করেন। তাঁরা আরও হুমকি দেন যে নারীরা ফুটবল খেললে তাঁদের গ্রাম থেকে বের করে দেওয়া হবে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা জানি, আমাদের দেশের নারী ফুটবলারসহ নারী খেলোয়াড়েরা দেশের জন্য অনেক সম্মান বয়ে আনলেও নারী হিসেবে তাঁদের প্রতি অনেক ক্ষেত্রেই বৈষম্য করা হয়ে থাকে। এই নারী ফুটবলারদের অনেক বাধা-বিপত্তি মোকাবিলা বরে খেলাধুলা চালিয়ে যেতে হয়। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে স্বাধীন সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রে নারী ফুটবলারদের ওপর এ ধরনের নারীবিদ্বেষী মৌলবাদী আক্রমণ বিশেষভাবে উদ্বেগজনক।স
ভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম ও সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা মনে করি, সমাজে বসবাসকারী নারীবিদ্বেষী ধর্মীয় মৌলবাদী গোষ্ঠীর এ ধরনের কর্মকাণ্ড সম্মিলিতভাবে এখনই প্রতিহত করা দরকার। একই সঙ্গে আমাদের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে কিশোরী বা নারীদের খেলাধুলার জন্য সুষ্ঠু আবহ তৈরি করা দরকার। খেলাধুলা, শরীরচর্চাসহ বিনোদনে অংশগ্রহণ নারীর সাংবিধানিক অধিকার এবং এ ক্ষেত্রে তারা যখন এগিয়ে এসেছে, সেখানে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব তাদের সহযোগিতা করা।
খুলনা জেলার বটিয়াঘাটায় বিভাগীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ৩ ফুটবলারের ওপর করা হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়ে সব ধরনের নারীবিদ্বেষী মৌলবাদী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং পুনরাবৃত্তি রোধে সরকার, প্রশাসনসহ নাগরিক সমাজের সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
গত ২৯ জুলাই বটিয়াঘাটার তেঁতুলতলা গ্রামে বিভাগীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফুটবলার সাদিয়া নাসরিনের খেলার ছবি তুলে পরিবারকে দেখিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে নানান নেতিবাচক মন্তব্য করেন নূপুর খাতুন। এ বিষয়টি কেন করা হলো জিজ্ঞাসা করে তার প্রতিবাদ করলে নূপুরের পরিবারের সবাই লোহার রডসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে সাদিয়া নাসরিন এবং তাঁর সতীর্থ মঙ্গলী বাগচী ও হাজেরা খাতুনের ওপর হামলা করেন। তাঁরা আরও হুমকি দেন যে নারীরা ফুটবল খেললে তাঁদের গ্রাম থেকে বের করে দেওয়া হবে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা জানি, আমাদের দেশের নারী ফুটবলারসহ নারী খেলোয়াড়েরা দেশের জন্য অনেক সম্মান বয়ে আনলেও নারী হিসেবে তাঁদের প্রতি অনেক ক্ষেত্রেই বৈষম্য করা হয়ে থাকে। এই নারী ফুটবলারদের অনেক বাধা-বিপত্তি মোকাবিলা বরে খেলাধুলা চালিয়ে যেতে হয়। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে স্বাধীন সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রে নারী ফুটবলারদের ওপর এ ধরনের নারীবিদ্বেষী মৌলবাদী আক্রমণ বিশেষভাবে উদ্বেগজনক।স
ভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম ও সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা মনে করি, সমাজে বসবাসকারী নারীবিদ্বেষী ধর্মীয় মৌলবাদী গোষ্ঠীর এ ধরনের কর্মকাণ্ড সম্মিলিতভাবে এখনই প্রতিহত করা দরকার। একই সঙ্গে আমাদের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে কিশোরী বা নারীদের খেলাধুলার জন্য সুষ্ঠু আবহ তৈরি করা দরকার। খেলাধুলা, শরীরচর্চাসহ বিনোদনে অংশগ্রহণ নারীর সাংবিধানিক অধিকার এবং এ ক্ষেত্রে তারা যখন এগিয়ে এসেছে, সেখানে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব তাদের সহযোগিতা করা।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
৩ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৫ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৫ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৫ দিন আগে