কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
ব্রুস লি কিংবা জ্যাকি চ্যানের ধুন্ধুমার অ্যাকশন দেখে রক্তে রোমাঞ্চ জাগে আমাদের। কুংফু-কারাতেসহ মার্শাল আর্টের বিচিত্র কসরত নিয়ে যায় শিহরণজাগানো এক জগতে। তবে এসব দেখে মনে হয়, এগুলো বুঝি শুধুই পুরুষদের চর্চার বিষয়। সে কারণে কোনো নারীকে মার্শাল আর্ট শিখতে দেখলে কিংবা অনুশীলন করতে দেখলে এখনো আমাদের চোখ ও ভাবনা আটকে যায় মুহূর্তের জন্য হলেও।
মার্শাল আর্টের অনেক ভাগের মধ্যে একটি হলো উশু। চীনের মাটি ছাড়িয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখন এর চর্চা হয়। সেই সূত্রে এটি আমাদের দেশেও চর্চিত খেলা। ১১ বছর ধরে এর অনুশীলন করে চলেছেন তানজিনা মিতু। তবে এবার তাঁর মিশন উশুতে পদক জেতা নয়, বাইসাইকেলে চেপে ৬৪ জেলা ভ্রমণ। আর এই ভ্রমণে কিশোরীদের উশু ও কারাতে শেখার প্রয়োজনীয়তার কথা জানাবেন মিতু।
মিতুর উশু শেখা
খেলোয়াড় হওয়ার স্বপ্ন ছিল কুমিল্লায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা তানজিনা মিতুর। এই স্বপ্নপূরণে পরিবার বাধা ছিল না কখনো; বরং পরিবারের উৎসাহে উশুর মতো একটি খেলার সঙ্গে যুক্ত হন মিতু এবং ধীরে ধীরে একে পেশা হিসেবে বেছে নেন। ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ গেমে উশুতে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন মিতু। এ বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি ভারতে অনুষ্ঠিত ‘খেলো ইন্ডিয়া খেলো কারাতে’ আন্তর্জাতিক ইভেন্টে স্বর্ণপদকসহ বেশ কিছু পুরস্কার জিতেছেন।
মূলত আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে মিতু উশু শিখতে শুরু করেছিলেন। নারী-পুরুষ সবারই নিজের সুরক্ষার কৌশল জানা থাকা দরকার। এতে আত্মবিশ্বাস আর মানসিক দৃঢ়তা বাড়ে।
পছন্দের বিষয় সাইক্লিং
উশুর বাইরে মিতুর পছন্দের বিষয় সাইক্লিং। সাইকেলে চড়ে ঘুরে বেড়ানো অনেক গ্রুপের সঙ্গে বিভিন্নভাবে নিজেকে জড়িয়ে রাখেন সব সময়। সময় ও সুযোগ পেলে অংশ নেন বিভিন্ন ইভেন্টে। গত জানুয়ারি মাসে ভারতে অনুষ্ঠেয় খেলো ইন্ডিয়া খেলো কারাতে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে সাইকেল চালিয়েই যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেই সাইকেলযাত্রায় কারাতে স্বর্ণপদকসহ পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছিলেন মিতু।
কারাতে খেলতে সাইকেলে ভারতে যাওয়ার অনুপ্রেরণা মিতু পেয়েছিলেন মিরপুর সাইক্লিস্ট নামে একটি গ্রুপের কাছ থেকে। সেই ইভেন্টে যোগ দেওয়ার জন্য গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে যশোর পৌঁছান মিতু। এরপর বেনাপোল সীমান্ত অতিক্রম করেন ৩০ ডিসেম্বর। পশ্চিমবঙ্গে তিনি থাকেন বিখ্যাত সাইক্লিস্ট গৌতম কর্মকারের বাড়িতে। গত বছর গৌতম এ দেশে এসেছিলেন সাইকেলে ঘুরে সবুজের বার্তা দিতে। মিরপুর সাইক্লিস্টের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেন তানজিনা মিতু। এগুলোর মধ্যে আছে শুক্রবারের রাইড এবং শীতকালে মিরপুর সাইক্লিস্টের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ক্যাম্পিং।
মিশন ৬৪
একা একা তো বটেই, বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে সাইকেল চালিয়ে একটু অন্য রকম অভিযানের চিন্তা আসে তানজিনা মিতুর। স্থির করেন, সাইকেলে ঘুরবেন দেশের সব জেলা। আর ছড়িয়ে দেবেন আত্মরক্ষা এবং আত্মবিশ্বাসের জন্য উশু ও কারাতে শেখার গুরুত্বের কথা। ফলে তিনি নেমে পড়েন মিশন ৬৪ নিয়ে।
সচেতনতার বিষয়টি প্রধান হলে, দেশের আনাচকানাচের অদেখা সৌন্দর্য উপভোগ করাটাও বড় কারণ এই অভিযানের। সাইকেলের সুবিধা এখানেই। যেকোনো জায়গায় যাওয়া যায়। আর শরীর ফিট থাকলে সাইকেল চালানোয় তেমন কোনো ঝামেলা থাকে না। ফলে সাইকেলযাত্রায় লাভ অনেক।
তানজিনার যাত্রা শুরু হয়েছিল ঢাকা থেকে। এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার দিন মিতু থাকবেন বরগুনার পথে। মিতুর সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, তিনি তখন পিরোজপুরে। থাকছেন জেলা শহরের ডাকবাংলোয়। আর ঘুরছেন পথে-প্রান্তরে। এরপর ছিলেন ঝালকাঠিতে।
ভোর ৫টায় সাইকেল চালানো শুরু করেন মিতু। প্রথম পর্বে চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। এরপর একটু বিশ্রাম। জেলা শহরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা স্কুলে নিজের বার্তা পৌঁছে দেন দিনভর। রাতে ডাকবাংলোয় থেকে ভোরে আবারও নতুন কোনো জেলার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন তানজিনা মিতু। তাঁর এবারের এই অভিযান শেষ হবে ভোলায়।
সংকোচহীন মিতু
...মুক্ত করো ভয়, আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।...
রবীন্দ্রনাথের গানের মতোই তানজিনা মিতু নিজের জীবন থেকে সংকোচের বিহ্বলতা দূর করেছেন বেশ আগেই। তিনি জানেন, আত্মরক্ষার জন্য যা করা দরকার, তা তিনি পারেন। উশুর কৌশল আর আত্মবিশ্বাস তাঁকে সেখানে নিয়ে গেছে। এখন তিনি ভয়মুক্ত হয়ে সাইকেলে চলে যেতে পারেন দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে, কিংবা বেরিয়ে পড়তে পারেন কিশোরীদের আত্মবিশ্বাস জোগাতে জেলা থেকে জেলায়। কিন্তু পথটা কি এত মসৃণ ছিল?
‘আমাদের সামাজিক অবস্থা এমন যে খেলাধুলায় মেয়েরা অংশগ্রহণ করবে, এটা সমাজ ইতিবাচকভাবে নিতে পারে না। কিন্তু এখন এই সামাজিক প্রেক্ষাপটটা বদলে গেছে। পুরুষের সঙ্গে নারীরাও এখন সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে। এখনকার পরিবার অনেক বেশি সাপোর্টিভ।’ তানজিনা মিতু এসব ইতিবাচক কথা জানালেন। আমরা অপেক্ষায় আছি, মিতু একদিন ভোলা থেকে আমাদের জানাবেন, মিশন অ্যাকমপ্লিসড!
ব্রুস লি কিংবা জ্যাকি চ্যানের ধুন্ধুমার অ্যাকশন দেখে রক্তে রোমাঞ্চ জাগে আমাদের। কুংফু-কারাতেসহ মার্শাল আর্টের বিচিত্র কসরত নিয়ে যায় শিহরণজাগানো এক জগতে। তবে এসব দেখে মনে হয়, এগুলো বুঝি শুধুই পুরুষদের চর্চার বিষয়। সে কারণে কোনো নারীকে মার্শাল আর্ট শিখতে দেখলে কিংবা অনুশীলন করতে দেখলে এখনো আমাদের চোখ ও ভাবনা আটকে যায় মুহূর্তের জন্য হলেও।
মার্শাল আর্টের অনেক ভাগের মধ্যে একটি হলো উশু। চীনের মাটি ছাড়িয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখন এর চর্চা হয়। সেই সূত্রে এটি আমাদের দেশেও চর্চিত খেলা। ১১ বছর ধরে এর অনুশীলন করে চলেছেন তানজিনা মিতু। তবে এবার তাঁর মিশন উশুতে পদক জেতা নয়, বাইসাইকেলে চেপে ৬৪ জেলা ভ্রমণ। আর এই ভ্রমণে কিশোরীদের উশু ও কারাতে শেখার প্রয়োজনীয়তার কথা জানাবেন মিতু।
মিতুর উশু শেখা
খেলোয়াড় হওয়ার স্বপ্ন ছিল কুমিল্লায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা তানজিনা মিতুর। এই স্বপ্নপূরণে পরিবার বাধা ছিল না কখনো; বরং পরিবারের উৎসাহে উশুর মতো একটি খেলার সঙ্গে যুক্ত হন মিতু এবং ধীরে ধীরে একে পেশা হিসেবে বেছে নেন। ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ গেমে উশুতে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন মিতু। এ বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি ভারতে অনুষ্ঠিত ‘খেলো ইন্ডিয়া খেলো কারাতে’ আন্তর্জাতিক ইভেন্টে স্বর্ণপদকসহ বেশ কিছু পুরস্কার জিতেছেন।
মূলত আত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে মিতু উশু শিখতে শুরু করেছিলেন। নারী-পুরুষ সবারই নিজের সুরক্ষার কৌশল জানা থাকা দরকার। এতে আত্মবিশ্বাস আর মানসিক দৃঢ়তা বাড়ে।
পছন্দের বিষয় সাইক্লিং
উশুর বাইরে মিতুর পছন্দের বিষয় সাইক্লিং। সাইকেলে চড়ে ঘুরে বেড়ানো অনেক গ্রুপের সঙ্গে বিভিন্নভাবে নিজেকে জড়িয়ে রাখেন সব সময়। সময় ও সুযোগ পেলে অংশ নেন বিভিন্ন ইভেন্টে। গত জানুয়ারি মাসে ভারতে অনুষ্ঠেয় খেলো ইন্ডিয়া খেলো কারাতে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে সাইকেল চালিয়েই যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেই সাইকেলযাত্রায় কারাতে স্বর্ণপদকসহ পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছিলেন মিতু।
কারাতে খেলতে সাইকেলে ভারতে যাওয়ার অনুপ্রেরণা মিতু পেয়েছিলেন মিরপুর সাইক্লিস্ট নামে একটি গ্রুপের কাছ থেকে। সেই ইভেন্টে যোগ দেওয়ার জন্য গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে যশোর পৌঁছান মিতু। এরপর বেনাপোল সীমান্ত অতিক্রম করেন ৩০ ডিসেম্বর। পশ্চিমবঙ্গে তিনি থাকেন বিখ্যাত সাইক্লিস্ট গৌতম কর্মকারের বাড়িতে। গত বছর গৌতম এ দেশে এসেছিলেন সাইকেলে ঘুরে সবুজের বার্তা দিতে। মিরপুর সাইক্লিস্টের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেন তানজিনা মিতু। এগুলোর মধ্যে আছে শুক্রবারের রাইড এবং শীতকালে মিরপুর সাইক্লিস্টের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ক্যাম্পিং।
মিশন ৬৪
একা একা তো বটেই, বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে সাইকেল চালিয়ে একটু অন্য রকম অভিযানের চিন্তা আসে তানজিনা মিতুর। স্থির করেন, সাইকেলে ঘুরবেন দেশের সব জেলা। আর ছড়িয়ে দেবেন আত্মরক্ষা এবং আত্মবিশ্বাসের জন্য উশু ও কারাতে শেখার গুরুত্বের কথা। ফলে তিনি নেমে পড়েন মিশন ৬৪ নিয়ে।
সচেতনতার বিষয়টি প্রধান হলে, দেশের আনাচকানাচের অদেখা সৌন্দর্য উপভোগ করাটাও বড় কারণ এই অভিযানের। সাইকেলের সুবিধা এখানেই। যেকোনো জায়গায় যাওয়া যায়। আর শরীর ফিট থাকলে সাইকেল চালানোয় তেমন কোনো ঝামেলা থাকে না। ফলে সাইকেলযাত্রায় লাভ অনেক।
তানজিনার যাত্রা শুরু হয়েছিল ঢাকা থেকে। এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার দিন মিতু থাকবেন বরগুনার পথে। মিতুর সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, তিনি তখন পিরোজপুরে। থাকছেন জেলা শহরের ডাকবাংলোয়। আর ঘুরছেন পথে-প্রান্তরে। এরপর ছিলেন ঝালকাঠিতে।
ভোর ৫টায় সাইকেল চালানো শুরু করেন মিতু। প্রথম পর্বে চলে সকাল ১০টা পর্যন্ত। এরপর একটু বিশ্রাম। জেলা শহরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা স্কুলে নিজের বার্তা পৌঁছে দেন দিনভর। রাতে ডাকবাংলোয় থেকে ভোরে আবারও নতুন কোনো জেলার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন তানজিনা মিতু। তাঁর এবারের এই অভিযান শেষ হবে ভোলায়।
সংকোচহীন মিতু
...মুক্ত করো ভয়, আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়।...
রবীন্দ্রনাথের গানের মতোই তানজিনা মিতু নিজের জীবন থেকে সংকোচের বিহ্বলতা দূর করেছেন বেশ আগেই। তিনি জানেন, আত্মরক্ষার জন্য যা করা দরকার, তা তিনি পারেন। উশুর কৌশল আর আত্মবিশ্বাস তাঁকে সেখানে নিয়ে গেছে। এখন তিনি ভয়মুক্ত হয়ে সাইকেলে চলে যেতে পারেন দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে, কিংবা বেরিয়ে পড়তে পারেন কিশোরীদের আত্মবিশ্বাস জোগাতে জেলা থেকে জেলায়। কিন্তু পথটা কি এত মসৃণ ছিল?
‘আমাদের সামাজিক অবস্থা এমন যে খেলাধুলায় মেয়েরা অংশগ্রহণ করবে, এটা সমাজ ইতিবাচকভাবে নিতে পারে না। কিন্তু এখন এই সামাজিক প্রেক্ষাপটটা বদলে গেছে। পুরুষের সঙ্গে নারীরাও এখন সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে। এখনকার পরিবার অনেক বেশি সাপোর্টিভ।’ তানজিনা মিতু এসব ইতিবাচক কথা জানালেন। আমরা অপেক্ষায় আছি, মিতু একদিন ভোলা থেকে আমাদের জানাবেন, মিশন অ্যাকমপ্লিসড!
দেশে সবকিছু নিয়ে একটি পরিবর্তনের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু নারীদের নিরাপত্তা, তাঁদের অধিকার, তাঁদের সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে অংশগ্রহণের বিষয়গুলো নিয়ে কতটুকু কথা হচ্ছে? নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে কথা হচ্ছে। এর মধ্যে নারীদের অংশগ্রহণের বিষয়টি কতটা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে? রাজনৈতিক দলগুলোতে নারী নেতৃত্বের...
৩ দিন আগে১২ আগস্ট মঙ্গলবার, সকালেই এক গভীর শূন্যতা নেমে এল চারপাশে। অধ্যাপক মাহফুজা খানম আর নেই! বুকের ভেতর যেন এক অপার শূন্যতার ঢেউ আছড়ে পড়ল। মানুষ চলে গেলে পৃথিবী তো থেমে যায় না, আকাশের রংও বদলায় না, রাস্তাঘাটে মানুষের ভিড় থাকে। কিন্তু আমাদের ভেতরের পৃথিবী থেমে যায়। আমার কাছে তিনি শুধু একজন খ্যাতিমান..
৩ দিন আগেযুদ্ধের উত্তাপে জর্জরিত গাজায় প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুর ছায়া ঘোরে। তবু সেখানে নতুন প্রাণের আশা যেন এক অনন্য বিজয়। গাজার আসসাহাবা মেডিকেল কমপ্লেক্সের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসক, নার্স আর ইন্টার্নরা এই জীবন ও মৃত্যুর এক অপরিহার্য সম্পর্কের সাক্ষী হয়ে ওঠেন প্রতিনিয়ত। সেখানে অনিশ্চিত নিকষ কালো..
৩ দিন আগেআমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ি। একটি ছেলের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল কলেজজীবন থেকে। সে এখন একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। আমাদের কথা বন্ধ হয়ে যায় এক বছর আগে তার ইচ্ছাতেই। এ ঘটনায় আমি খুবই বিষণ্ন হয়ে যাই। পরে তা কাটিয়ে উঠি। কিছুদিন আগে সে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে আনব্লক করে, স্টোরি দেখে...
৩ দিন আগে