ডেস্ক রিপোর্ট
ধরুন, আপনার মোবাইল ফোনে ব্যালেন্স নেই। কিন্তু ইন্টারনেট প্যাকেজ কেনা আছে। বর্তমান সময়ে এ অবস্থায় কারও সঙ্গে যোগাযোগের সহজ পথ হলো সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে যেকোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে কাজে লাগানো। অডিও কিংবা চাইলে ভিডিও কল করা। আমাদের আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থায় এটি এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ইন্টারনেটে অডিও ও ভিডিও কল করার যে প্রযুক্তি, সেটি আবিষ্কারের পেছনে এককভাবে অবদান রেখেছিলেন একজন নারী। তাঁর নাম মারিয়ান ক্রোক।
ক্রোকের এই উদ্ভাবন পরিচিত ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল বা সংক্ষেপে ভিওআইপি নামে। এই প্রযুক্তিতে ভয়েস একটি ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে সরাসরি একটি কম্পিউটার বা অন্য ডিজিটাল ডিভাইস থেকে কল করা যায়। উদ্ধার ও ত্রাণব্যবস্থা সহজ করতেও একটি প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছিলেন ক্রোক। সেটির নাম টেক্সট ডোনেশন। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা টেক্সট ডোনেশন অ্যাপ ব্যবহার করে দুর্যোগকবলিত অঞ্চলের সার্বিক তথ্য আদান-প্রদান করতে পারেন। ক্রোকের এই উদ্ভাবন উদ্ধার কার্যক্রম ও ত্রাণব্যবস্থাকে আমূল বদলে দিয়েছিল। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো মূলত যোগাযোগব্যবস্থা নিয়েই। তাই যোগাযোগের ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২ সালে ক্রোকের নাম আমেরিকার ন্যাশনাল ইনভেন্টরস হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর আগে প্যাট্রিসিয়া বাথ নামের আরেকজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী এই বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন। ক্রোকের নামে পেটেন্ট করা আছে ২০০টির বেশি উদ্ভাবন।
১৯৫৫ সালের ১৪ মে নিউইয়র্ক সিটিতে জন্মেছিলেন মারিয়ান রজার্স ক্রোক। তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে সামাজিক মনোবিজ্ঞান ও পরিমাণগত বিশ্লেষণে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন।
আমেরিকান বহুজাতিক টেলিকমিউনিকেশন হোল্ডিং কোম্পানি এটিঅ্যান্ডটির ল্যাবরেটরি ক্রোকের প্রথম কর্মস্থল। ১৯৮২ সালে তিনি সেখানে যোগদান করেছিলেন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে সেখানে তিনি ভয়েস এবং ডেটা কমিউনিকেশনের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ক্রোক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে নানান উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছেন। ২০১৪ সালে তিনি গুগলে যোগদান করেন। গুগলের প্রকৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে এই সত্তর ছুঁই ছুঁই বয়সেও উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বে ডিজিটাল ব্যবধান কমিয়ে আনতে, প্রযুক্তি খাতে বর্ণ ও লৈঙ্গিক সমতা তৈরিতে কাজ করছেন ক্রোক।
ধরুন, আপনার মোবাইল ফোনে ব্যালেন্স নেই। কিন্তু ইন্টারনেট প্যাকেজ কেনা আছে। বর্তমান সময়ে এ অবস্থায় কারও সঙ্গে যোগাযোগের সহজ পথ হলো সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে যেকোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে কাজে লাগানো। অডিও কিংবা চাইলে ভিডিও কল করা। আমাদের আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থায় এটি এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ইন্টারনেটে অডিও ও ভিডিও কল করার যে প্রযুক্তি, সেটি আবিষ্কারের পেছনে এককভাবে অবদান রেখেছিলেন একজন নারী। তাঁর নাম মারিয়ান ক্রোক।
ক্রোকের এই উদ্ভাবন পরিচিত ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল বা সংক্ষেপে ভিওআইপি নামে। এই প্রযুক্তিতে ভয়েস একটি ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে সরাসরি একটি কম্পিউটার বা অন্য ডিজিটাল ডিভাইস থেকে কল করা যায়। উদ্ধার ও ত্রাণব্যবস্থা সহজ করতেও একটি প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছিলেন ক্রোক। সেটির নাম টেক্সট ডোনেশন। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা টেক্সট ডোনেশন অ্যাপ ব্যবহার করে দুর্যোগকবলিত অঞ্চলের সার্বিক তথ্য আদান-প্রদান করতে পারেন। ক্রোকের এই উদ্ভাবন উদ্ধার কার্যক্রম ও ত্রাণব্যবস্থাকে আমূল বদলে দিয়েছিল। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো মূলত যোগাযোগব্যবস্থা নিয়েই। তাই যোগাযোগের ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২ সালে ক্রোকের নাম আমেরিকার ন্যাশনাল ইনভেন্টরস হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর আগে প্যাট্রিসিয়া বাথ নামের আরেকজন কৃষ্ণাঙ্গ নারী এই বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন। ক্রোকের নামে পেটেন্ট করা আছে ২০০টির বেশি উদ্ভাবন।
১৯৫৫ সালের ১৪ মে নিউইয়র্ক সিটিতে জন্মেছিলেন মারিয়ান রজার্স ক্রোক। তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি এবং ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে সামাজিক মনোবিজ্ঞান ও পরিমাণগত বিশ্লেষণে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন।
আমেরিকান বহুজাতিক টেলিকমিউনিকেশন হোল্ডিং কোম্পানি এটিঅ্যান্ডটির ল্যাবরেটরি ক্রোকের প্রথম কর্মস্থল। ১৯৮২ সালে তিনি সেখানে যোগদান করেছিলেন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে সেখানে তিনি ভয়েস এবং ডেটা কমিউনিকেশনের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ক্রোক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে নানান উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছেন। ২০১৪ সালে তিনি গুগলে যোগদান করেন। গুগলের প্রকৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে এই সত্তর ছুঁই ছুঁই বয়সেও উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বে ডিজিটাল ব্যবধান কমিয়ে আনতে, প্রযুক্তি খাতে বর্ণ ও লৈঙ্গিক সমতা তৈরিতে কাজ করছেন ক্রোক।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৫ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৫ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৫ দিন আগে