নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ২২৩ জন নারী ও কন্যাশিশু নানা ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সহিংসতার নানা ঘটনায় এদের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৮৪ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ৭ জন কন্যা এবং ৫৫ জন নারীকে হত্যার পর লাশ ফেলে রাখা হয়। হত্যাচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরও ১ জন কন্যা ও ৪ জন নারী। রহস্যজনক মৃত্যুর শিকার হয়েছেন ৬ জন কন্যা ও ১১ জন নারীসহ মোট ১৭ জন। এ ছাড়া ৬ জন কন্যা ও ১৯ জন নারী আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন— যার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৫ জনে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নারী ও কন্যা নির্যাতন বিষয়ক মাসিক তথ্য বিবরণীতে এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ সোমবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য বিবরনী প্রকাশ করে মহিলা পরিষদ।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদে সংরক্ষিত ১৫টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই তথ্য বিবরণী তৈরি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগস্ট মাসজুড়ে ৫৩ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হন। এর মধ্যে ২১ জন কন্যা এবং ১৫ জন নারী একক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮ জন কন্যা ও ৭ জন নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২ কন্যাকে। এ ছাড়া ১০ জন কন্যাসহ ১৩ জন নারী ধর্ষণচেষ্টার শিকার হন। একই সময়ে যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬ জন কন্যা ও ১০ জন নারীসহ মোট ১৬ জন। এ ছাড়াও ১ জন নারী অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান।
মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করা এক নারীকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময়ে ৫ জন কন্যাশিশু অপহরণের শিকার হয়েছেন। পাচারের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ২ কন্যার ক্ষেত্রে। একই মাসে ১ কন্যাসহ মোট ২ জনকে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া ২ জন কন্যা ও ১০ জন নারী শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। নানা ধরনের সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আরও ১ জন কন্যা ও ৩ জন নারী।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বলেছে, নারীর প্রতি সহিংসতার এ ধারা অব্যাহত থাকা উদ্বেগজনক। প্রতি মাসেই নারী ও কন্যাশিশু হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, আত্মহত্যা, যৌন নিপীড়ন ও অপহরণের মতো ঘটনা বেড়ে চলেছে। আইনের শাসনের দুর্বলতা, বিচার প্রক্রিয়ার জটিলতা, সামাজিক সচেতনতার ঘাটতি এবং পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা এই সহিংসতা কমার বদলে বাড়িয়ে তুলছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, শুধু আইনি পদক্ষেপই যথেষ্ট নয়- পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সমান সম্মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
মহিলা পরিষদ সরকারের প্রতি নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। পাশাপাশি নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনার দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার দাবি জানায়।
চলতি বছরের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ২২৩ জন নারী ও কন্যাশিশু নানা ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সহিংসতার নানা ঘটনায় এদের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৮৪ জন নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে ৭ জন কন্যা এবং ৫৫ জন নারীকে হত্যার পর লাশ ফেলে রাখা হয়। হত্যাচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরও ১ জন কন্যা ও ৪ জন নারী। রহস্যজনক মৃত্যুর শিকার হয়েছেন ৬ জন কন্যা ও ১১ জন নারীসহ মোট ১৭ জন। এ ছাড়া ৬ জন কন্যা ও ১৯ জন নারী আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন— যার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৫ জনে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নারী ও কন্যা নির্যাতন বিষয়ক মাসিক তথ্য বিবরণীতে এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ সোমবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য বিবরনী প্রকাশ করে মহিলা পরিষদ।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদে সংরক্ষিত ১৫টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই তথ্য বিবরণী তৈরি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগস্ট মাসজুড়ে ৫৩ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হন। এর মধ্যে ২১ জন কন্যা এবং ১৫ জন নারী একক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮ জন কন্যা ও ৭ জন নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২ কন্যাকে। এ ছাড়া ১০ জন কন্যাসহ ১৩ জন নারী ধর্ষণচেষ্টার শিকার হন। একই সময়ে যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬ জন কন্যা ও ১০ জন নারীসহ মোট ১৬ জন। এ ছাড়াও ১ জন নারী অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান।
মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করা এক নারীকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময়ে ৫ জন কন্যাশিশু অপহরণের শিকার হয়েছেন। পাচারের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ২ কন্যার ক্ষেত্রে। একই মাসে ১ কন্যাসহ মোট ২ জনকে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া ২ জন কন্যা ও ১০ জন নারী শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। নানা ধরনের সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আরও ১ জন কন্যা ও ৩ জন নারী।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বলেছে, নারীর প্রতি সহিংসতার এ ধারা অব্যাহত থাকা উদ্বেগজনক। প্রতি মাসেই নারী ও কন্যাশিশু হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, আত্মহত্যা, যৌন নিপীড়ন ও অপহরণের মতো ঘটনা বেড়ে চলেছে। আইনের শাসনের দুর্বলতা, বিচার প্রক্রিয়ার জটিলতা, সামাজিক সচেতনতার ঘাটতি এবং পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা এই সহিংসতা কমার বদলে বাড়িয়ে তুলছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, শুধু আইনি পদক্ষেপই যথেষ্ট নয়- পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সমাজের প্রতিটি স্তরে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সমান সম্মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
মহিলা পরিষদ সরকারের প্রতি নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। পাশাপাশি নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনার দ্রুত বিচার, ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার দাবি জানায়।
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও উদ্যোক্তা পারভীন মাহমুদ পেয়েছেন সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্ট্যান্টস (সাফা) প্রদত্ত লাইফটাইম উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫। গতকাল মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে হোটেল সিনামন লাইফে আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে তাঁকে এই মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা দেওয়া হয়।
১ দিন আগেবাইরে থেকে ঘরে ফিরে হাতের কাছে পাওয়া ঠান্ডা পানি কিংবা সুস্বাদু তৈরি খাবার; বাড়ি গিয়ে কী খাব—কাজে গিয়ে এমন ভাবনার মুখোমুখি না হওয়া; অথবা সারা দিনের ক্লান্তির পর শান্তিতে ঘুমানোর জন্য পাওয়া গোছানো ঘর! এই যে তৈরি খাবার, গোছানো ঘর কিংবা এক গ্লাস পানি—সবকিছুর পেছনে থাকে একজন মানুষের শ্রম। কিন্তু জমা-খরচ
২ দিন আগেকরোনার সময় চারদিক অচল হয়ে পড়ে। সেই সময় বগুড়ার মাসুমা ইসলাম নামের ছাব্বিশ বছরের এই গৃহিণী ঘরে বসে শুরু করলেন এক নতুন উদ্যোগ। এর মধ্যে চাকরি হারালেন তাঁর স্বামী, থমকে গেল সংসার। কিন্তু হাল ছাড়লেন না মাসুমা। মাত্র ৩০০ টাকা মূলধন দিয়ে শুরু করে এখন তিনি হয়ে উঠেছেন সফল উদ্যোক্তা।
২ দিন আগেআমার ছবি ও নাম ব্যবহার করে ফেসবুকে কেউ একজন ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আমার পরিচিত সবাইকে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছে। সবাই আমাকে ভেবে অ্যাকসেপ্ট করছে। সবার কাছে আমার নামে খারাপ খারাপ কথা বলছে এবং টাকা ধার চাচ্ছে। আমার কয়েক বন্ধু অ্যাকাউন্টে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাদেরও অনেক বাজে কথা বলছে। আমার কাছের
২ দিন আগে