নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদে এক-তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। একই সঙ্গে এসব আসনে সরাসরি নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সমাবেশ থেকে এসব দাবি তোলা হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম।
মহিলা পরিষদের সভাপতি বলেন, কাউকে পেছনে রেখে গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়া যায় না। তাই নারীসমাজের দাবি, সংসদে এক-তৃতীয়াংশ আসন নারীদের হতে হবে এবং এসব আসনে সরাসরি নির্বাচন দিতে হবে। পশ্চাৎপদ অংশকে এগিয়ে নিতে সুযোগ প্রয়োজন। নারীকে রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী করতে দলগুলোকে নারী আন্দোলনের দাবিকে গুরুত্ব দিতে হবে; মানুষের কণ্ঠস্বরকে বুঝতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে নারীদের অবরুদ্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া নারীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দমিয়ে রাখা যাবে না।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নারীদের নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের নারীনেত্রীদের মনোনয়নের মাধ্যমে সংসদ সদস্য হওয়ার পদ্ধতিকে প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভাবতে হবে, তারা কীভাবে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করবে এবং সমতা প্রতিষ্ঠা করবে। এ বিষয়ে কেবল রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিশ্রুতি দিলেই হবে না, বাস্তবায়নও করতে হবে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের বেলাবো জেলা শাখার সভাপতি রাবেয়া খাতুন শান্তি, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি রীনা আহমেদ, ঢাকা মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক রেহানা ইউনূস প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে পল্টন মোড় পর্যন্ত র্যালি হয়। সমাবেশ ও র্যালিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ছাড়াও গণসাক্ষরতা অভিযান, কর্মজীবী নারী এবং নারী শ্রমিককেন্দ্রের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
জাতীয় সংসদে এক-তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। একই সঙ্গে এসব আসনে সরাসরি নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সমাবেশ থেকে এসব দাবি তোলা হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম।
মহিলা পরিষদের সভাপতি বলেন, কাউকে পেছনে রেখে গণতন্ত্র এগিয়ে নেওয়া যায় না। তাই নারীসমাজের দাবি, সংসদে এক-তৃতীয়াংশ আসন নারীদের হতে হবে এবং এসব আসনে সরাসরি নির্বাচন দিতে হবে। পশ্চাৎপদ অংশকে এগিয়ে নিতে সুযোগ প্রয়োজন। নারীকে রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী করতে দলগুলোকে নারী আন্দোলনের দাবিকে গুরুত্ব দিতে হবে; মানুষের কণ্ঠস্বরকে বুঝতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে নারীদের অবরুদ্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া নারীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে দমিয়ে রাখা যাবে না।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নারীদের নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের নারীনেত্রীদের মনোনয়নের মাধ্যমে সংসদ সদস্য হওয়ার পদ্ধতিকে প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে ভাবতে হবে, তারা কীভাবে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করবে এবং সমতা প্রতিষ্ঠা করবে। এ বিষয়ে কেবল রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিশ্রুতি দিলেই হবে না, বাস্তবায়নও করতে হবে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের বেলাবো জেলা শাখার সভাপতি রাবেয়া খাতুন শান্তি, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি রীনা আহমেদ, ঢাকা মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক রেহানা ইউনূস প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে পল্টন মোড় পর্যন্ত র্যালি হয়। সমাবেশ ও র্যালিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ছাড়াও গণসাক্ষরতা অভিযান, কর্মজীবী নারী এবং নারী শ্রমিককেন্দ্রের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও উদ্যোক্তা পারভীন মাহমুদ পেয়েছেন সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্ট্যান্টস (সাফা) প্রদত্ত লাইফটাইম উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫। গতকাল মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে হোটেল সিনামন লাইফে আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে তাঁকে এই মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা দেওয়া হয়।
১ দিন আগেবাইরে থেকে ঘরে ফিরে হাতের কাছে পাওয়া ঠান্ডা পানি কিংবা সুস্বাদু তৈরি খাবার; বাড়ি গিয়ে কী খাব—কাজে গিয়ে এমন ভাবনার মুখোমুখি না হওয়া; অথবা সারা দিনের ক্লান্তির পর শান্তিতে ঘুমানোর জন্য পাওয়া গোছানো ঘর! এই যে তৈরি খাবার, গোছানো ঘর কিংবা এক গ্লাস পানি—সবকিছুর পেছনে থাকে একজন মানুষের শ্রম। কিন্তু জমা-খরচ
২ দিন আগেকরোনার সময় চারদিক অচল হয়ে পড়ে। সেই সময় বগুড়ার মাসুমা ইসলাম নামের ছাব্বিশ বছরের এই গৃহিণী ঘরে বসে শুরু করলেন এক নতুন উদ্যোগ। এর মধ্যে চাকরি হারালেন তাঁর স্বামী, থমকে গেল সংসার। কিন্তু হাল ছাড়লেন না মাসুমা। মাত্র ৩০০ টাকা মূলধন দিয়ে শুরু করে এখন তিনি হয়ে উঠেছেন সফল উদ্যোক্তা।
২ দিন আগেআমার ছবি ও নাম ব্যবহার করে ফেসবুকে কেউ একজন ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আমার পরিচিত সবাইকে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছে। সবাই আমাকে ভেবে অ্যাকসেপ্ট করছে। সবার কাছে আমার নামে খারাপ খারাপ কথা বলছে এবং টাকা ধার চাচ্ছে। আমার কয়েক বন্ধু অ্যাকাউন্টে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাদেরও অনেক বাজে কথা বলছে। আমার কাছের
২ দিন আগে