বইমেলা শেষ হওয়ার দিকে। আমরা খোঁজ নিয়েছিলাম, নারীরা শিশুসাহিত্য নিয়ে কী করছেন, সে বিষয়ে। তবে আশার কথা হলো, পাঠক, লেখক, প্রকাশক, ইলাস্ট্রেটর—সবার সম্মিলিত আর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শিশুসাহিত্যের রঙিন ভুবনের পরিসর দিন দিন বাড়ছে
ফিচার ডেস্ক
কাজের মাধ্যম এবং সেক্টর ব্যাপকভাবে প্রসারিত হচ্ছে
সারা তৌফিকা, ইলাস্ট্রেটর
শিশুদের সাইকোলজি আগে বুঝতে হবে—যতটা সরলীকরণ করা যায়। পরের পাতায় কী আছে, এ রকম একটা কৌতূহল রাখি। রংটা খুব উজ্জ্বল থাকে। সামাজিক সচেতনতা বাড়ায়, চিন্তার বিকাশ ঘটায়—এমন কাজ করি। চরিত্রদের এক্সপ্রেশনে ব্যাপক ফান থাকতে হবে।
কাজের মাধ্যম এবং সেক্টর—দুটোই ব্যাপকভাবে প্রসারিত হচ্ছে। ডিজিটাল কাজের পাশাপাশি ট্র্যাডিশনাল হার্ড ড্রইং এবং মিক্স মিডিয়ায় কাজ হচ্ছে। প্রকাশনী থেকে শুরু করে মিডিয়া, অ্যানিমেশন, মুভি—এমন বিভিন্ন সেক্টরে কাজ হচ্ছে। বর্তমানে নারী ইলাস্ট্রেটররা শিশুদের বই, গ্রাফিক নভেল, এডিটরিয়াল ইলাস্ট্রেশন, বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে
দেখা দিচ্ছেন। কিন্তু অনেকে আবার সাংসারিক, পারিবারিক চাপে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না। পেমেন্টেরও একটা ব্যাপার আছে।
তারপরও নারীরা বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সৃজনশীলতা প্রকাশ করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। আমি কাজ তুলনামূলক কম করি এবং বেছে বেছে কাজ নিই। গত প্রায় এক দশকে বইমেলাকেন্দ্রিক প্রায় ৪০টি বই করেছি। ফ্যান্টাসিই বেশি এগুলোর মধ্যে। কিছু রিয়েলিস্টিক আছে, কিছু ক্যারেক্টারিস্টিকস আর কিছু আছে সব রকম শিশুদের জন্য। বইমেলার কাজ করা আনন্দদায়ক এক অভিজ্ঞতা। এখানে লেখক, প্রকাশক ও খুদে বইপ্রেমীদের সঙ্গে দেখা হয়। তবে আমার অসুবিধা মনে হয় দুটি ক্ষেত্রে।
প্রথমত, দেশীয় প্রকাশনার পেমেন্ট খুব কম। দ্বিতীয়ত হলো, কাজ করার সময় পাওয়া যায় না। স্বল্প সময়ে কাজ করে সৃজনশীলতা প্রকাশ খুব কঠিন।
নারীর ধ্যানস্থ লেখক হওয়া সহজ বিষয় নয়
সাদিকা রুমন, শিশুসাহিত্যিক
শিশুদের জন্য লেখার আগে প্রধানত মাথায় থাকে ম্যাজিক ও ভালোবাসা। অথবা বলা যায়, ভালোবাসার ম্যাজিক। কেবল হৃদয়ে ভালোবাসা থাকলেই সে ম্যাজিকগুলো দেখতে কিংবা অনুভব করতে পারা যায়। শুধু শিশুদের বই প্রকাশের জন্য প্রকাশনী তৈরি হওয়া এবং অন্যান্য প্রকাশনীও যখন শিশুদের জন্য বই করাতে আগ্রহী হতে শুরু করে, তখন থেকে শিশুসাহিত্যের প্রতি একধরনের আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
অন্তত লেখার ক্ষেত্রে আমি নারী-পুরুষ আলাদা করতে রাজি নই। হ্যাঁ, একজন নারী যখন লিখবেন বলে মনস্থির করেন, তাঁকে বিভিন্ন প্রতিকূলতার সঙ্গে প্রতিনিয়তই লড়ে যেতে হয়। একজন নারীর জন্য ধ্যানস্থ লেখক হওয়া কোনোভাবেই সহজ বিষয় নয়। কিন্তু যা তিনি লিখলেন, তার সঙ্গে সম্পর্ক আসলে পাঠকের। পাঠকের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে নারী বলে আলাদা কোনো প্রতিবন্ধকতা আমার অভিজ্ঞতায় নেই।
এবার বইমেলায় দুটি বই প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত বই দুটিতে মানুষ আর প্রকৃতির ভেতরকার সম্পর্কের ছবি আঁকার চেষ্টা করেছি। লেখাটা আমি খুবই আপন গতিতে নিজের মতো লিখি। কোনো তোড়জোড় নেই। বইমেলাকে কেন্দ্র করে আলাদাভাবে খুব একটা ভাবি না। তবে হ্যাঁ, আমাদের বই প্রকাশ, বিপণন ইত্যাদি বিষয় বইমেলাকেন্দ্রিক হওয়ায় একটা প্রস্তুতি থাকে। এতে লেখাটি বেশিসংখ্যক পাঠকের কাছে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে অসুবিধা হলো, বই প্রকাশ কেবল বইমেলাকেন্দ্রিক হলে চাপ ও তাড়ায় মানের বিচ্যুতি ঘটার আশঙ্কা থাকে।
লেখক ও প্রকাশকের মধ্যে যোগাযোগ উন্মুক্ত ও প্রসারিত হতে হবে
রাজিয়া সুলতানা রাঙা, শিক্ষক ও শিশুসাহিত্যিক
লেখাটি যেন আনন্দদায়ক ও শিক্ষামূলক হয় এবং শিশু পাঠক যেন বিষয়টির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পারে, সে বিষয় বিবেচনায় রেখে বিষয় নির্বাচন ও লেখার উপকরণ সাজাই। শিশু মনস্তত্ত্ব এ ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ছেলের বয়স পাঁচ এবং আমি স্কুলশিক্ষক হওয়ার সুবাদে একদম খুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। তাই আমার লেখালেখির কাজটা সহজ হয়েছে।
আগের তুলনায় কাজের মাধ্যম ও সেক্টর ধীরগতিতে প্রসারিত হচ্ছে। এটাকে আমি ইতিবাচকভাবেই দেখছি। তবে প্রকাশনাগুলোর প্রতি আবেদন থাকবে, লেখা নির্বাচন, সম্পাদনা, ইলাস্ট্রেশন ইত্যাদি বিষয়ে আরেকটু বেশি মনোযোগ দিলে এই সেক্টরগুলোতে কাজের আরও ব্যাপক প্রসার ঘটবে।
কাজের ক্ষেত্রে নারী লেখক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত ভালো। আমার প্রকাশক ময়ূরপঙ্খি এবং সম্পাদক মধুপোক আমার কাজের ক্ষেত্রে আমাকে পূর্ণ স্বাধীনতা ও সহযোগিতা করেছে। কিন্তু সব নারী লেখকের ক্ষেত্রে এমনটা যে হবে, কিংবা ভবিষ্যতে আমার ক্ষেত্রেও এই সুবিধা থাকবে, এটা বলা মুশকিল। তাই লেখক ও প্রকাশকের মাঝে যোগাযোগের রাস্তা আরেকটু উন্মুক্ত ও প্রসারিত হলে নারী লেখকদের পথ অনেকটা সুগম হবে বলে আশা করি। এ পর্যন্ত বইমেলাকে কেন্দ্র করে আমি দুটি শিশুতোষ গল্প এবং একটি ছড়ার বই লিখেছি। ব্যক্তিগতভাবে কোনো অসুবিধায় পড়িনি এখনো। একজন নারী লেখক হিসেবেও আমার পরিবার বা প্রকাশনা কিংবা অন্য কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়নি।
কাজের মাধ্যম এবং সেক্টর ব্যাপকভাবে প্রসারিত হচ্ছে
সারা তৌফিকা, ইলাস্ট্রেটর
শিশুদের সাইকোলজি আগে বুঝতে হবে—যতটা সরলীকরণ করা যায়। পরের পাতায় কী আছে, এ রকম একটা কৌতূহল রাখি। রংটা খুব উজ্জ্বল থাকে। সামাজিক সচেতনতা বাড়ায়, চিন্তার বিকাশ ঘটায়—এমন কাজ করি। চরিত্রদের এক্সপ্রেশনে ব্যাপক ফান থাকতে হবে।
কাজের মাধ্যম এবং সেক্টর—দুটোই ব্যাপকভাবে প্রসারিত হচ্ছে। ডিজিটাল কাজের পাশাপাশি ট্র্যাডিশনাল হার্ড ড্রইং এবং মিক্স মিডিয়ায় কাজ হচ্ছে। প্রকাশনী থেকে শুরু করে মিডিয়া, অ্যানিমেশন, মুভি—এমন বিভিন্ন সেক্টরে কাজ হচ্ছে। বর্তমানে নারী ইলাস্ট্রেটররা শিশুদের বই, গ্রাফিক নভেল, এডিটরিয়াল ইলাস্ট্রেশন, বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে
দেখা দিচ্ছেন। কিন্তু অনেকে আবার সাংসারিক, পারিবারিক চাপে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না। পেমেন্টেরও একটা ব্যাপার আছে।
তারপরও নারীরা বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সৃজনশীলতা প্রকাশ করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। আমি কাজ তুলনামূলক কম করি এবং বেছে বেছে কাজ নিই। গত প্রায় এক দশকে বইমেলাকেন্দ্রিক প্রায় ৪০টি বই করেছি। ফ্যান্টাসিই বেশি এগুলোর মধ্যে। কিছু রিয়েলিস্টিক আছে, কিছু ক্যারেক্টারিস্টিকস আর কিছু আছে সব রকম শিশুদের জন্য। বইমেলার কাজ করা আনন্দদায়ক এক অভিজ্ঞতা। এখানে লেখক, প্রকাশক ও খুদে বইপ্রেমীদের সঙ্গে দেখা হয়। তবে আমার অসুবিধা মনে হয় দুটি ক্ষেত্রে।
প্রথমত, দেশীয় প্রকাশনার পেমেন্ট খুব কম। দ্বিতীয়ত হলো, কাজ করার সময় পাওয়া যায় না। স্বল্প সময়ে কাজ করে সৃজনশীলতা প্রকাশ খুব কঠিন।
নারীর ধ্যানস্থ লেখক হওয়া সহজ বিষয় নয়
সাদিকা রুমন, শিশুসাহিত্যিক
শিশুদের জন্য লেখার আগে প্রধানত মাথায় থাকে ম্যাজিক ও ভালোবাসা। অথবা বলা যায়, ভালোবাসার ম্যাজিক। কেবল হৃদয়ে ভালোবাসা থাকলেই সে ম্যাজিকগুলো দেখতে কিংবা অনুভব করতে পারা যায়। শুধু শিশুদের বই প্রকাশের জন্য প্রকাশনী তৈরি হওয়া এবং অন্যান্য প্রকাশনীও যখন শিশুদের জন্য বই করাতে আগ্রহী হতে শুরু করে, তখন থেকে শিশুসাহিত্যের প্রতি একধরনের আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
অন্তত লেখার ক্ষেত্রে আমি নারী-পুরুষ আলাদা করতে রাজি নই। হ্যাঁ, একজন নারী যখন লিখবেন বলে মনস্থির করেন, তাঁকে বিভিন্ন প্রতিকূলতার সঙ্গে প্রতিনিয়তই লড়ে যেতে হয়। একজন নারীর জন্য ধ্যানস্থ লেখক হওয়া কোনোভাবেই সহজ বিষয় নয়। কিন্তু যা তিনি লিখলেন, তার সঙ্গে সম্পর্ক আসলে পাঠকের। পাঠকের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে নারী বলে আলাদা কোনো প্রতিবন্ধকতা আমার অভিজ্ঞতায় নেই।
এবার বইমেলায় দুটি বই প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত বই দুটিতে মানুষ আর প্রকৃতির ভেতরকার সম্পর্কের ছবি আঁকার চেষ্টা করেছি। লেখাটা আমি খুবই আপন গতিতে নিজের মতো লিখি। কোনো তোড়জোড় নেই। বইমেলাকে কেন্দ্র করে আলাদাভাবে খুব একটা ভাবি না। তবে হ্যাঁ, আমাদের বই প্রকাশ, বিপণন ইত্যাদি বিষয় বইমেলাকেন্দ্রিক হওয়ায় একটা প্রস্তুতি থাকে। এতে লেখাটি বেশিসংখ্যক পাঠকের কাছে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে অসুবিধা হলো, বই প্রকাশ কেবল বইমেলাকেন্দ্রিক হলে চাপ ও তাড়ায় মানের বিচ্যুতি ঘটার আশঙ্কা থাকে।
লেখক ও প্রকাশকের মধ্যে যোগাযোগ উন্মুক্ত ও প্রসারিত হতে হবে
রাজিয়া সুলতানা রাঙা, শিক্ষক ও শিশুসাহিত্যিক
লেখাটি যেন আনন্দদায়ক ও শিক্ষামূলক হয় এবং শিশু পাঠক যেন বিষয়টির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পারে, সে বিষয় বিবেচনায় রেখে বিষয় নির্বাচন ও লেখার উপকরণ সাজাই। শিশু মনস্তত্ত্ব এ ক্ষেত্রে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ছেলের বয়স পাঁচ এবং আমি স্কুলশিক্ষক হওয়ার সুবাদে একদম খুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। তাই আমার লেখালেখির কাজটা সহজ হয়েছে।
আগের তুলনায় কাজের মাধ্যম ও সেক্টর ধীরগতিতে প্রসারিত হচ্ছে। এটাকে আমি ইতিবাচকভাবেই দেখছি। তবে প্রকাশনাগুলোর প্রতি আবেদন থাকবে, লেখা নির্বাচন, সম্পাদনা, ইলাস্ট্রেশন ইত্যাদি বিষয়ে আরেকটু বেশি মনোযোগ দিলে এই সেক্টরগুলোতে কাজের আরও ব্যাপক প্রসার ঘটবে।
কাজের ক্ষেত্রে নারী লেখক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত ভালো। আমার প্রকাশক ময়ূরপঙ্খি এবং সম্পাদক মধুপোক আমার কাজের ক্ষেত্রে আমাকে পূর্ণ স্বাধীনতা ও সহযোগিতা করেছে। কিন্তু সব নারী লেখকের ক্ষেত্রে এমনটা যে হবে, কিংবা ভবিষ্যতে আমার ক্ষেত্রেও এই সুবিধা থাকবে, এটা বলা মুশকিল। তাই লেখক ও প্রকাশকের মাঝে যোগাযোগের রাস্তা আরেকটু উন্মুক্ত ও প্রসারিত হলে নারী লেখকদের পথ অনেকটা সুগম হবে বলে আশা করি। এ পর্যন্ত বইমেলাকে কেন্দ্র করে আমি দুটি শিশুতোষ গল্প এবং একটি ছড়ার বই লিখেছি। ব্যক্তিগতভাবে কোনো অসুবিধায় পড়িনি এখনো। একজন নারী লেখক হিসেবেও আমার পরিবার বা প্রকাশনা কিংবা অন্য কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়নি।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৫ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৫ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৫ দিন আগে