নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধে জাতীয় কমিটির বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা ও নারীর মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহনের দাবি জানিয়েছে ‘নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধে জাতীয় কমিটি’। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে কমিটির চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল ইসলাম ও আহ্বায়ক ডা. ফওজিয়া মোসলেম এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা তীব্র ক্ষোভ, গভীর উদ্বেগ ও আতঙ্কের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে নারী ও কন্যার প্রতি যৌন সহিংসতা, ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে নানা অজুহাতে নারীবিদ্বেষ ও অপতৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। পথে-ঘাটে যত্রতত্র নারী শারীরিক, মানসিক ও যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছে, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতেকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এটা কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক সমাজের চিত্র নয়।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সংঘবদ্ধ নারী বিরোধী তৎপরতা, নারীকে হেনস্থা, নারীবিদ্বেষ এবং মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই সংকটময় পরিস্থিতিতে সকল বয়সের নারী সকল ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং নারীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। দায়িত্বশীল মহল থেকে সহিংসতার শিকার নারী ও কন্যার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে।’
নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটি দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা ও নারীর মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহনের দাবি জানাচ্ছে। নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণের মাধ্যমে অভিযুক্তকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে। অভিযুক্তদের মুক্ত করার ব্যাপারে নানান ধরণের অপতৎপরতা দেখা যাচ্ছে। আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে অপরাধীরা যাতে পার পেয়ে না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
একইসঙ্গে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ, নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা ও অপতৎপরতা প্রতিরোধে সচেতন নাগরিক সমাজের সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তাঁরা।
দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা ও নারীর মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহনের দাবি জানিয়েছে ‘নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধে জাতীয় কমিটি’। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে কমিটির চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার এম. আমীর-উল ইসলাম ও আহ্বায়ক ডা. ফওজিয়া মোসলেম এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা তীব্র ক্ষোভ, গভীর উদ্বেগ ও আতঙ্কের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে নারী ও কন্যার প্রতি যৌন সহিংসতা, ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে নানা অজুহাতে নারীবিদ্বেষ ও অপতৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। পথে-ঘাটে যত্রতত্র নারী শারীরিক, মানসিক ও যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছে, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতেকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এটা কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক সমাজের চিত্র নয়।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সংঘবদ্ধ নারী বিরোধী তৎপরতা, নারীকে হেনস্থা, নারীবিদ্বেষ এবং মব সন্ত্রাসের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই সংকটময় পরিস্থিতিতে সকল বয়সের নারী সকল ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং নারীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। দায়িত্বশীল মহল থেকে সহিংসতার শিকার নারী ও কন্যার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে।’
নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটি দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির মাধ্যমে নারীর নিরাপত্তা ও নারীর মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহনের দাবি জানাচ্ছে। নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণের মাধ্যমে অভিযুক্তকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে। অভিযুক্তদের মুক্ত করার ব্যাপারে নানান ধরণের অপতৎপরতা দেখা যাচ্ছে। আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে অপরাধীরা যাতে পার পেয়ে না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
একইসঙ্গে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ, নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা ও অপতৎপরতা প্রতিরোধে সচেতন নাগরিক সমাজের সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তাঁরা।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৪ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৪ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৪ দিন আগে