হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
২০১৮ সালে শখের বশে বাড়ির আঙিনায় দুটি রাম্বুটান ফলের চারা লাগিয়েছিলেন রাঙামাটির মগবান ইউনিয়নের হ্যাপী চাকমা (৪৫)। গত বছর থেকে সেই গাছে ফল ধরতে শুরু করেছে। আর এ বছর ফলে নুয়ে পড়েছে গাছের ডাল। একটি গাছে ফল ধরেছে প্রায় এক মণ, যার স্থানীয় বাজারমূল্য প্রায় ৫০ হাজার টাকা। ফল ধরার দ্বিতীয় বছরের মাথায় কোনো পরিচর্যা ছাড়াই এমন ফলনে অবাক হয়েছেন হ্যাপী চাকমা।
স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন হ্যাপী চাকমা। বাড়ি ছাড়া নিজের বিদ্যালয়েও রোপণ করেছিলেন রাম্বুটানের চারা। কিন্তু সেটি বাঁচেনি। বেঁচে আছে বাড়ির আঙিনার গাছ দুটি। সে দুটিতেই ধরেছে ফল। হ্যাপী চাকমা জানিয়েছেন, অনেক ফল কাঁচা অবস্থায় ঝরে পড়েছে। না হলে পরিমাণ হতো প্রায় দ্বিগুণ। ফল ঝরে পড়া রোধ করা গেলে পাহাড়ে রাম্বুটানের ফলন আরও বাড়বে বলে আশা তাঁর।
নিজের গাছে ধরা রাম্বুটান বিক্রি করবেন না বলে জানিয়েছেন হ্যাপী। প্রতিবেশী বন্ধুদের মাঝে বিতরণ করে তার গুণাগুণ পরীক্ষা করবেন তিনি। হ্যাপী মনে করেন, পাহাড়ের সব জায়গায় এই ফলের চাষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, পাহাড়ের অধিকাংশ জায়গার মাটি একই রকম।
একসময় স্থানীয় বাজারে এই ফল প্রতি কেজি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হতো। এখন পাহাড়ে এর চাষ বাড়ায় কমে এসেছে দাম। বর্তমানে আকারভেদে ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি রাম্বুটান।
হ্যাপী চাকমার প্রতিবেশী দিপালী চাকমা (৪০) জানিয়েছেন, ফলটি এখনো অনেকের কাছে নতুন। দেখতে বেশ লোভনীয়।
রাঙামাটি জেলা কৃষি বিভাগ বলছে, জেলায় এ পর্যন্ত ৩ হেক্টর জমিতে রাম্বুটানের বাগান করা হয়েছে। পাহাড়ের মাটি এই ফল চাষে উপযোগী হওয়ায় ভবিষ্যতে চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
রাঙামাটি জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা আপ্রু মারমা জানিয়েছেন, পাহাড়ের মাটিতে এখন রাম্বুটানের সফল চাষ হচ্ছে। ফলের আকারও বড় হচ্ছে এবং মিষ্টতাও চমৎকার। যাঁরা রাম্বুটান চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তাঁদের জেলা কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
রাঙামাটিতে এ বছর রাম্বুটান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৫ টন। রাঙামাটির বন্দুকভাঙ্গা, বালুখালী ও নানিয়ারচর এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে রাম্বুটান।
২০১৮ সালে শখের বশে বাড়ির আঙিনায় দুটি রাম্বুটান ফলের চারা লাগিয়েছিলেন রাঙামাটির মগবান ইউনিয়নের হ্যাপী চাকমা (৪৫)। গত বছর থেকে সেই গাছে ফল ধরতে শুরু করেছে। আর এ বছর ফলে নুয়ে পড়েছে গাছের ডাল। একটি গাছে ফল ধরেছে প্রায় এক মণ, যার স্থানীয় বাজারমূল্য প্রায় ৫০ হাজার টাকা। ফল ধরার দ্বিতীয় বছরের মাথায় কোনো পরিচর্যা ছাড়াই এমন ফলনে অবাক হয়েছেন হ্যাপী চাকমা।
স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন হ্যাপী চাকমা। বাড়ি ছাড়া নিজের বিদ্যালয়েও রোপণ করেছিলেন রাম্বুটানের চারা। কিন্তু সেটি বাঁচেনি। বেঁচে আছে বাড়ির আঙিনার গাছ দুটি। সে দুটিতেই ধরেছে ফল। হ্যাপী চাকমা জানিয়েছেন, অনেক ফল কাঁচা অবস্থায় ঝরে পড়েছে। না হলে পরিমাণ হতো প্রায় দ্বিগুণ। ফল ঝরে পড়া রোধ করা গেলে পাহাড়ে রাম্বুটানের ফলন আরও বাড়বে বলে আশা তাঁর।
নিজের গাছে ধরা রাম্বুটান বিক্রি করবেন না বলে জানিয়েছেন হ্যাপী। প্রতিবেশী বন্ধুদের মাঝে বিতরণ করে তার গুণাগুণ পরীক্ষা করবেন তিনি। হ্যাপী মনে করেন, পাহাড়ের সব জায়গায় এই ফলের চাষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ, পাহাড়ের অধিকাংশ জায়গার মাটি একই রকম।
একসময় স্থানীয় বাজারে এই ফল প্রতি কেজি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হতো। এখন পাহাড়ে এর চাষ বাড়ায় কমে এসেছে দাম। বর্তমানে আকারভেদে ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি রাম্বুটান।
হ্যাপী চাকমার প্রতিবেশী দিপালী চাকমা (৪০) জানিয়েছেন, ফলটি এখনো অনেকের কাছে নতুন। দেখতে বেশ লোভনীয়।
রাঙামাটি জেলা কৃষি বিভাগ বলছে, জেলায় এ পর্যন্ত ৩ হেক্টর জমিতে রাম্বুটানের বাগান করা হয়েছে। পাহাড়ের মাটি এই ফল চাষে উপযোগী হওয়ায় ভবিষ্যতে চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
রাঙামাটি জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা আপ্রু মারমা জানিয়েছেন, পাহাড়ের মাটিতে এখন রাম্বুটানের সফল চাষ হচ্ছে। ফলের আকারও বড় হচ্ছে এবং মিষ্টতাও চমৎকার। যাঁরা রাম্বুটান চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তাঁদের জেলা কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
রাঙামাটিতে এ বছর রাম্বুটান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৫ টন। রাঙামাটির বন্দুকভাঙ্গা, বালুখালী ও নানিয়ারচর এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে রাম্বুটান।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
৩ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৫ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৫ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৫ দিন আগে