৬০ বছরেরও বেশি সময় প্রাণীটির খোঁজ ছিল না। শেষ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় প্রাণীটিকে পুনরায় আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। রীতিমতো অদ্ভুত আকারের এই প্রাণীটির শরীরে আছে শজারুর মতো কাঁটা, নাক পিপীলিকাভুক বা অ্যান্টইটারের মতো। এদিকে এদের পায়ের মিল খুঁজে পাবেন ছুঁচোর সঙ্গে। ইন্দোনেশিয়ার দুর্গম সাইক্লপস পর্বতমালায় শেষ পর্যন্ত একে খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ ডেভিড অ্যাটেনবরোর নামে অ্যাটেনবরোজ লং-বিকড এচিডনা নামে পরিচিত প্রাণীটির ছবি প্রথমবারের মতো একটি ক্যামেরা ট্র্যাপে ধরা পড়ে। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের চার সপ্তাহের এক অভিযানের শেষ দিন স্তন্যপায়ী এই প্রাণীটিকে ক্যামেরাবন্দী করা সম্ভব হয়।
ভ্রমণের শেষ দিকে পাহাড় থেকে নেমে আসার পর জীববিজ্ঞানী জেমস কেম্পটন ৮০টিরও বেশি ক্যামেরা ট্র্যাপ থেকে উদ্ধার করা শেষ মেমরি কার্ডটিতে বনভূমির মধ্য দিয়ে হেঁটে যাওয়া ছোট প্রাণীর ছবি খুঁজে পান।
‘দারুণ উচ্ছ্বাসের একটি ব্যাপার ছিল এটি এবং সেই সঙ্গে স্বস্তির একটি অনুভূতিও। কারণ, না হলে শেষ দিন পর্যন্ত কোনো পুরস্কার ছাড়াই মাঠে এত দীর্ঘ সময় কাটানো হতো।’ যে মুহূর্তটিতে ইন্দোনেশীয় সংরক্ষণ গোষ্ঠী ইয়াপেনডার সহযোগীদের সঙ্গে ছবিটি দেখেছিলেন তাঁর বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন জেমস কেম্পটন।
‘আমার সহকর্মীদের উদ্দেশে চিৎকার করে বলেছিলাম এগুলো এখনো আছে...“আমরা এটি খুঁজে পেয়েছি, আমরা এটি খুঁজে পেয়েছি”—আমি আমার ডেস্ক থেকে লিভিং রুমে দৌড়ে গিয়ে সহকর্মীদের জড়িয়ে ধরি।’
গবেষকেরা জানান প্রাণীটি লাজুক, গর্তে বাস করে এবং এদের খুঁজে পাওয়া খুব খুব কঠিন।
কেম্পটন জানান, অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের থেকে আলাদা হওয়ার কারণ, এটি মনোট্রেম নামের ডিম পাড়া এমন একধরনের গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত; যারা অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের থেকে ২০ কোটি বছর আগে পৃথক হয়ে যায়।
প্রজাতিটি বৈজ্ঞানিকভাবে শুধু একবার রেকর্ড করা হয়েছে। ১৯৬১ সালে একজন ডাচ উদ্ভিদবিজ্ঞানী এটি করেন। অস্ট্রেলিয়া এবং নিউগিনির নিচু এলাকাজুড়ে অবশ্য একটি ভিন্ন ইচিডনা প্রজাতি পাওয়া যায়।
কেম্পটনের দল তাঁদের ভ্রমণের সময় নানা ধরনের দুর্বিপাকে পড়েছিল। এর মধ্যে আছে ভূমিকম্প, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি। তাঁরা উত্তর-পূর্ব পাপুয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অভিযান চালাতে স্থানীয় গ্রাম ইয়ংসু সাপারির বাসিন্দাদের সাহায্য নেন।
৬০ বছরেরও বেশি সময় প্রাণীটির খোঁজ ছিল না। শেষ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় প্রাণীটিকে পুনরায় আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। রীতিমতো অদ্ভুত আকারের এই প্রাণীটির শরীরে আছে শজারুর মতো কাঁটা, নাক পিপীলিকাভুক বা অ্যান্টইটারের মতো। এদিকে এদের পায়ের মিল খুঁজে পাবেন ছুঁচোর সঙ্গে। ইন্দোনেশিয়ার দুর্গম সাইক্লপস পর্বতমালায় শেষ পর্যন্ত একে খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ ডেভিড অ্যাটেনবরোর নামে অ্যাটেনবরোজ লং-বিকড এচিডনা নামে পরিচিত প্রাণীটির ছবি প্রথমবারের মতো একটি ক্যামেরা ট্র্যাপে ধরা পড়ে। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের চার সপ্তাহের এক অভিযানের শেষ দিন স্তন্যপায়ী এই প্রাণীটিকে ক্যামেরাবন্দী করা সম্ভব হয়।
ভ্রমণের শেষ দিকে পাহাড় থেকে নেমে আসার পর জীববিজ্ঞানী জেমস কেম্পটন ৮০টিরও বেশি ক্যামেরা ট্র্যাপ থেকে উদ্ধার করা শেষ মেমরি কার্ডটিতে বনভূমির মধ্য দিয়ে হেঁটে যাওয়া ছোট প্রাণীর ছবি খুঁজে পান।
‘দারুণ উচ্ছ্বাসের একটি ব্যাপার ছিল এটি এবং সেই সঙ্গে স্বস্তির একটি অনুভূতিও। কারণ, না হলে শেষ দিন পর্যন্ত কোনো পুরস্কার ছাড়াই মাঠে এত দীর্ঘ সময় কাটানো হতো।’ যে মুহূর্তটিতে ইন্দোনেশীয় সংরক্ষণ গোষ্ঠী ইয়াপেনডার সহযোগীদের সঙ্গে ছবিটি দেখেছিলেন তাঁর বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন জেমস কেম্পটন।
‘আমার সহকর্মীদের উদ্দেশে চিৎকার করে বলেছিলাম এগুলো এখনো আছে...“আমরা এটি খুঁজে পেয়েছি, আমরা এটি খুঁজে পেয়েছি”—আমি আমার ডেস্ক থেকে লিভিং রুমে দৌড়ে গিয়ে সহকর্মীদের জড়িয়ে ধরি।’
গবেষকেরা জানান প্রাণীটি লাজুক, গর্তে বাস করে এবং এদের খুঁজে পাওয়া খুব খুব কঠিন।
কেম্পটন জানান, অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের থেকে আলাদা হওয়ার কারণ, এটি মনোট্রেম নামের ডিম পাড়া এমন একধরনের গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত; যারা অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের থেকে ২০ কোটি বছর আগে পৃথক হয়ে যায়।
প্রজাতিটি বৈজ্ঞানিকভাবে শুধু একবার রেকর্ড করা হয়েছে। ১৯৬১ সালে একজন ডাচ উদ্ভিদবিজ্ঞানী এটি করেন। অস্ট্রেলিয়া এবং নিউগিনির নিচু এলাকাজুড়ে অবশ্য একটি ভিন্ন ইচিডনা প্রজাতি পাওয়া যায়।
কেম্পটনের দল তাঁদের ভ্রমণের সময় নানা ধরনের দুর্বিপাকে পড়েছিল। এর মধ্যে আছে ভূমিকম্প, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি। তাঁরা উত্তর-পূর্ব পাপুয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অভিযান চালাতে স্থানীয় গ্রাম ইয়ংসু সাপারির বাসিন্দাদের সাহায্য নেন।
তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
১ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
২ দিন আগেচীনের ঐতিহ্যবাহী শাওলিন মঠে নতুন বিধিনিষেধ চালু হওয়ার পর ৩০ জনেরও বেশি সন্ন্যাসী ও কর্মচারী মঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন নিযুক্ত মঠাধ্যক্ষ শি ইয়েইনলে কঠোর নিয়ম চালু করায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। নতুন নিয়মে মোবাইল ব্যবহারের সময় কমানো, কঠোর খাদ্যাভ্যাস এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা বাধ্যতামূলক করা...
২ দিন আগে