আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিবাহ বিচ্ছেদের পর কন্যা সন্তানের কাস্টডি পান বাবা লি। গত সাত বছর ধরে তাঁকে বড় করেছেন। সম্প্রতি ক্যানসারের কারণে শারীরিক অবস্থার খুব বেশিই অবনতি হলে নিজের মৃত্যুর পর যেন সন্তান ভালো থাকে, তা নিশ্চিতে প্রাক্তন স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন লি। এক পর্যায়ে লি জানতে পারেন যে সন্তানের জন্য তিনি এত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন, তিনি তার জৈবিক সন্তান নয়!
চীনের হেনান প্রদেশের বাসিন্দা তিনি। ২০১৩ সালে প্রাক্তন স্ত্রী ওয়াংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। কয়েক মাসের মধ্যেই গর্ভবতী হয়ে পড়েন তিনি। পরে, ২০১৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। বিয়ের দু’বছরের মাথায় ২০২৮ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সন্তানের দায়িত্ব পান লি। এরপর থেকে তার দেখভাল করছিলেন তিনিই।
২০২২ সালে পাকস্থলীর ক্যানসারে আক্রান্ত হন লি। এরপর স্বাস্থ্যের অবনতির পাশাপাশি চিকিৎসার পেছনে অর্থ খরচ হয়ে যাওয়ায় সন্তানের ভরণপোষণ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন তিনি। এর আগে আরেক স্ত্রীর সঙ্গে লির এর আরও একটি কন্যা আছে। সেই কন্যাও লির সঙ্গেই থাকেন।
স্ত্রী ওয়াংয়ের সঙ্গে ছোটো মেয়ের বিষয়ে কথা হলে ওয়াং মেয়ের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানান। এমনকি সব জায়গা থেকে লিকে ব্লকও করে দেন ওয়াং। এক পর্যায়ে সন্দেহ হলে ‘প্যাটার্নিটি টেস্ট’ করেন লি। এবং সেই পরীক্ষার ফল দেখেই স্তব্ধ হয়ে যান লি। জানতে পারেন তার চোখের মণি মেয়ে তার নিজের জৈবিক সন্তান নয়।
পরে, মেয়েটিকে পুলিশ স্টেশনে রেখে আসে লি-এর বড় মেয়ে। পরে, তিন দিন ধরে, লি বা ওয়াং কেউই আর তাকে নিয়ে যেতে রাজি হয়।
ওয়াং-এর মা দাবি করেছেন, মেয়ের জন্মের সময় তারা লিকে সত্য জানিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, গর্ভবতী না হলে ওয়াং কখনোই লিকে বিয়ে করতেন না। কারণ, লি ওয়াংয়ের তুলনায় বয়সে ২০ বছরের বড়।
ওয়াংয়ের মা জানান, বর্তমানে মেয়েটি তাদের কাছে আছে এবং তার নিরাপত্তা ও যত্ন নিশ্চিত করা হয়েছে।
চীনের সিভিল কোড অনুযায়ী, যারা তাদের সন্তানকে দেখাশোনা করতে অক্ষম, তাদের জন্য অভিভাবকত্ব পরিবর্তনের অধিকার স্বীকৃত।
বিবাহ বিচ্ছেদের পর কন্যা সন্তানের কাস্টডি পান বাবা লি। গত সাত বছর ধরে তাঁকে বড় করেছেন। সম্প্রতি ক্যানসারের কারণে শারীরিক অবস্থার খুব বেশিই অবনতি হলে নিজের মৃত্যুর পর যেন সন্তান ভালো থাকে, তা নিশ্চিতে প্রাক্তন স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন লি। এক পর্যায়ে লি জানতে পারেন যে সন্তানের জন্য তিনি এত উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন, তিনি তার জৈবিক সন্তান নয়!
চীনের হেনান প্রদেশের বাসিন্দা তিনি। ২০১৩ সালে প্রাক্তন স্ত্রী ওয়াংয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। কয়েক মাসের মধ্যেই গর্ভবতী হয়ে পড়েন তিনি। পরে, ২০১৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। বিয়ের দু’বছরের মাথায় ২০২৮ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সন্তানের দায়িত্ব পান লি। এরপর থেকে তার দেখভাল করছিলেন তিনিই।
২০২২ সালে পাকস্থলীর ক্যানসারে আক্রান্ত হন লি। এরপর স্বাস্থ্যের অবনতির পাশাপাশি চিকিৎসার পেছনে অর্থ খরচ হয়ে যাওয়ায় সন্তানের ভরণপোষণ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন তিনি। এর আগে আরেক স্ত্রীর সঙ্গে লির এর আরও একটি কন্যা আছে। সেই কন্যাও লির সঙ্গেই থাকেন।
স্ত্রী ওয়াংয়ের সঙ্গে ছোটো মেয়ের বিষয়ে কথা হলে ওয়াং মেয়ের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানান। এমনকি সব জায়গা থেকে লিকে ব্লকও করে দেন ওয়াং। এক পর্যায়ে সন্দেহ হলে ‘প্যাটার্নিটি টেস্ট’ করেন লি। এবং সেই পরীক্ষার ফল দেখেই স্তব্ধ হয়ে যান লি। জানতে পারেন তার চোখের মণি মেয়ে তার নিজের জৈবিক সন্তান নয়।
পরে, মেয়েটিকে পুলিশ স্টেশনে রেখে আসে লি-এর বড় মেয়ে। পরে, তিন দিন ধরে, লি বা ওয়াং কেউই আর তাকে নিয়ে যেতে রাজি হয়।
ওয়াং-এর মা দাবি করেছেন, মেয়ের জন্মের সময় তারা লিকে সত্য জানিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, গর্ভবতী না হলে ওয়াং কখনোই লিকে বিয়ে করতেন না। কারণ, লি ওয়াংয়ের তুলনায় বয়সে ২০ বছরের বড়।
ওয়াংয়ের মা জানান, বর্তমানে মেয়েটি তাদের কাছে আছে এবং তার নিরাপত্তা ও যত্ন নিশ্চিত করা হয়েছে।
চীনের সিভিল কোড অনুযায়ী, যারা তাদের সন্তানকে দেখাশোনা করতে অক্ষম, তাদের জন্য অভিভাবকত্ব পরিবর্তনের অধিকার স্বীকৃত।
লন্ডনের একটি আর্ট গ্যালারি থেকে মাত্র ৩৬ সেকেন্ডে চুরি হয়ে গেছে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি টাকায় ৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা) মূল্যের একটি ব্যাঙ্কসি আর্টের শিল্পকর্ম। ২০২৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে লন্ডনের ফিটজরোভিয়াতে গ্রোভ গ্যালারির সামনের কাচের দরজা ভেঙে চোর ভেতরে প্রবেশ করে স্ট্রিট আর
২ দিন আগেচীনের একটি হটপট রেস্তোরাঁয় স্যুপের পাত্রে প্রস্রাব করায় দুই কিশোরকে ২২ লাখ ইউয়ান বা প্রায় ৩ লাখ ৯ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩ কোটি ৭৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার মতো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগেচাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডিন বেশ কার্যকর ও জনপ্রিয়। এই প্ল্যাটফর্মে আজকাল চাকরির টাইটেলগুলো বেশ চমকপ্রদ। কেউ নিজেকে বলেন ‘ভিশনারি লিডার’, কেউবা ‘স্ট্র্যাটেজিক ইনোভেটর।’ কিন্তু নয়ডার বাসিন্দা অনিল বাভেজা সবকিছুর বাইরে গিয়ে নিজের প্রোফাইল বানালেন একেবারে আলাদা! চাকরি ছাড়ার...
৪ দিন আগেজাপানে ছোটখাটো বিরোধ বা ঝামেলা মেটাতে এখন আর পুলিশের দরকার নেই। দরকার নেই আদালতেরও নয়। কারণ, এবার বাজারে নেমেছে একেবারে ভিন্নধর্মী সেবা। নাম ‘রেন্টাল কোওয়াইহিতো।’ জাপানি ভাষায় এর মানে দাঁড়ায়—‘ভাড়ায় পাওয়া ভয়ংকর মানুষ।’ যেমন নাম, তেমনি কাজ।
৯ দিন আগে