ফ্রান্সের এক দম্পতির ১৫৯টি বিড়াল ও সাতটি কুকুর ছিল। নিসের ৮০ বর্গমিটার (৮৬১ বর্গফুট) ফ্ল্যাটে এগুলো পুষতেন তাঁরা। কিন্তু প্রাণীগুলো অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রাখা এবং এগুলোর প্রতি নির্দয় আচরণের কারণে এই দম্পতিকে এক বছরের স্থগিত সাজা দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে সব ধরনের প্রাণী পোষায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তাঁদের ওপর।
গত বছর ওই বাড়িতে গিয়ে নোংরা পরিবেশে থাকতে দেখা যায় প্রাণীগুলোকে। অনেকগুলো পানিশূন্যতা ও অপুষ্টিতে ভুগছিল কিংবা পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত ছিল।
বিচারক বলেন, এই দম্পতি পশুদের যথাযথ যত্ন নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। বিড়ালগুলো যাদের, অর্থাৎ ৬৮ বছরের এক নারী ও ৫২ বছরের এক পুরুষের ওপর প্রাণী পোষায় স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। পশু অধিকার নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থাকে ১ লাখ ৫০ হাজার ইউরো (১ লাখ ২৮ হাজার পাউন্ড) দিতে বলা হয়েছে তাঁদের।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
গত বছর পুলিশ এই দম্পতির ফ্ল্যাটে যায় একটি বিবাদ মীমাংসা করতে। তখনই প্রতিটি ঘরে কয়েক ডজন করে প্রাণী আবিষ্কার করে। বিভিন্ন জায়গায় পশুগুলোর মলমূত্র ছিল।
তদন্তকারীরা একটি বাথরুমে অন্তত দুটি বিড়াল ও দুটি কুকুরের মৃতদেহ পান। কিছু বিড়াল ও কুকুর পরবর্তী সময়ে তাদের খারাপ স্বাস্থ্যের কারণে মারা যায়।
ফ্ল্যাটের মালিক ওই বৃদ্ধা আদালতকে বলেছিলেন যে প্রাণীগুলো ‘তাঁর জীবনের ভালোবাসা’, কিন্তু তিনি ‘মানসিকভাবে স্থির ছিলেন না’।
২০১৮ সালে মা-বাবার পোষা তিনটি বিড়াল ও তিনটি কুকুর বাড়িতে আনেন এই নারী। তারপর একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিংয়ে বসবাসকারী প্রায় ৩০টি বিড়ালকে ফ্ল্যাটে নিয়ে আসেন। এই প্রাণীগুলো পরবর্তীকালে প্রজনন ঘটিয়ে সংখ্যায় এত বেড়ে যায়।
ওই নারী জানিয়েছিলেন, কোনো প্রাণীকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ছেড়ে দিলে অপরাধবোধে ভোগেন তিনি।
একটি মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়নে বৃদ্ধা ‘নোয়াস সিনড্রোমে’ ভুগছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ধরনের মানুষ পশুদের বাঁচানোর জন্য প্রবল একটি তাড়না অনুভব করেন, এমনকি সঠিকভাবে এটি করতে অক্ষম হলেও।
কৌঁসুলিরা অবশ্য এই দম্পতির ১৮ মাসের কারাদণ্ডের আবেদন করেছিলেন।
উল্লেখ্য, একটি ১৮ বর্গমিটারের স্টুডিওতে ১৩টি বিড়াল ও একটি কুকুরের সঙ্গে বসবাস করার জন্য ২০১৪ সালে এই দম্পতিকে তদন্তের মুখোমুখি হতে হয়েছিল।
ফ্রান্সের এক দম্পতির ১৫৯টি বিড়াল ও সাতটি কুকুর ছিল। নিসের ৮০ বর্গমিটার (৮৬১ বর্গফুট) ফ্ল্যাটে এগুলো পুষতেন তাঁরা। কিন্তু প্রাণীগুলো অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রাখা এবং এগুলোর প্রতি নির্দয় আচরণের কারণে এই দম্পতিকে এক বছরের স্থগিত সাজা দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে সব ধরনের প্রাণী পোষায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তাঁদের ওপর।
গত বছর ওই বাড়িতে গিয়ে নোংরা পরিবেশে থাকতে দেখা যায় প্রাণীগুলোকে। অনেকগুলো পানিশূন্যতা ও অপুষ্টিতে ভুগছিল কিংবা পরজীবী দ্বারা সংক্রমিত ছিল।
বিচারক বলেন, এই দম্পতি পশুদের যথাযথ যত্ন নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। বিড়ালগুলো যাদের, অর্থাৎ ৬৮ বছরের এক নারী ও ৫২ বছরের এক পুরুষের ওপর প্রাণী পোষায় স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। পশু অধিকার নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংস্থাকে ১ লাখ ৫০ হাজার ইউরো (১ লাখ ২৮ হাজার পাউন্ড) দিতে বলা হয়েছে তাঁদের।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
গত বছর পুলিশ এই দম্পতির ফ্ল্যাটে যায় একটি বিবাদ মীমাংসা করতে। তখনই প্রতিটি ঘরে কয়েক ডজন করে প্রাণী আবিষ্কার করে। বিভিন্ন জায়গায় পশুগুলোর মলমূত্র ছিল।
তদন্তকারীরা একটি বাথরুমে অন্তত দুটি বিড়াল ও দুটি কুকুরের মৃতদেহ পান। কিছু বিড়াল ও কুকুর পরবর্তী সময়ে তাদের খারাপ স্বাস্থ্যের কারণে মারা যায়।
ফ্ল্যাটের মালিক ওই বৃদ্ধা আদালতকে বলেছিলেন যে প্রাণীগুলো ‘তাঁর জীবনের ভালোবাসা’, কিন্তু তিনি ‘মানসিকভাবে স্থির ছিলেন না’।
২০১৮ সালে মা-বাবার পোষা তিনটি বিড়াল ও তিনটি কুকুর বাড়িতে আনেন এই নারী। তারপর একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিংয়ে বসবাসকারী প্রায় ৩০টি বিড়ালকে ফ্ল্যাটে নিয়ে আসেন। এই প্রাণীগুলো পরবর্তীকালে প্রজনন ঘটিয়ে সংখ্যায় এত বেড়ে যায়।
ওই নারী জানিয়েছিলেন, কোনো প্রাণীকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ছেড়ে দিলে অপরাধবোধে ভোগেন তিনি।
একটি মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়নে বৃদ্ধা ‘নোয়াস সিনড্রোমে’ ভুগছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ধরনের মানুষ পশুদের বাঁচানোর জন্য প্রবল একটি তাড়না অনুভব করেন, এমনকি সঠিকভাবে এটি করতে অক্ষম হলেও।
কৌঁসুলিরা অবশ্য এই দম্পতির ১৮ মাসের কারাদণ্ডের আবেদন করেছিলেন।
উল্লেখ্য, একটি ১৮ বর্গমিটারের স্টুডিওতে ১৩টি বিড়াল ও একটি কুকুরের সঙ্গে বসবাস করার জন্য ২০১৪ সালে এই দম্পতিকে তদন্তের মুখোমুখি হতে হয়েছিল।
তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশনকে গরুগুলোকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৪২ মিনিট আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
১ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
২ দিন আগেচীনের ঐতিহ্যবাহী শাওলিন মঠে নতুন বিধিনিষেধ চালু হওয়ার পর ৩০ জনেরও বেশি সন্ন্যাসী ও কর্মচারী মঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন নিযুক্ত মঠাধ্যক্ষ শি ইয়েইনলে কঠোর নিয়ম চালু করায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। নতুন নিয়মে মোবাইল ব্যবহারের সময় কমানো, কঠোর খাদ্যাভ্যাস এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা বাধ্যতামূলক করা...
২ দিন আগে