‘ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।’ পাঠ্যবইয়ে পড়া এই নীতিবাক্যই যেন বাস্তবে রূপ দিলেন ভারতের তামিলনাড়ুর এক তরুণ। তামিলনাড়ুর সালেম এলাকার ওই তরুণের নাম ভি বুপাথি। তিন বছর ধরে এক রুপির কয়েন জমাচ্ছিলেন তিনি। সেই কয়েন দিয়েই কিনে ফেললেন স্বপ্নের বাইকটি। যার মূল্য ২ লাখ ৬০ হাজার রুপি।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত শনিবার ১ রুপির কয়েনের পাহাড় ভ্যানে বোঝাই করে বাইকের দোকানে যান ভি বুপাথি। যে দোকান থেকে বুপাথি তাঁর স্বপ্নের বাইকটি কেনেন, সেখানে এই বিপুলসংখ্যক কয়েন দেখে হতভম্ব হয়ে যান সবাই।
শোরুমের ম্যানেজার জানিয়েছেন, ‘বুপাথির তিন বছরের সঞ্চয় একটা একটা করে গুনতে প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় লেগেছে। সবই ছিল ১ রুপির কয়েন।’ ম্যানেজার আরও জানান, ২ লাখ ৬০ হাজার কয়েন দিলে ব্যাংকে অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে। কিন্তু বুপাথিকে নিরাশ করতে চাননি তিনি। বাইকের প্রতি তরুণের ভালোবাসা মোহিত করেছিল তাঁকে।
বুপাথি বলেন, ‘ছোট থেকেই ইচ্ছে ছিল বাইক কেনার। কিন্তু সেই সময়ে সামর্থ্য ছিল না আমার। তাই তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে কয়েন জমিয়ে বাইক কিনেছি।’ এত ১ রুপির কয়েন কোথায় পেলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে বুপাথি জানান, জমানোর জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে তাঁর টাকা খুচরো করে নিতেন তিনি। মন্দির, হোটেল, চায়ের দোকান—কোনো জায়গাই বাদ পড়েনি কয়েন সংগ্রহে। শেষমেশ ২ লাখ ৬০ হাজার রুপি জমিয়ে বাইকের দোকানে যান। কিন্তু এত কয়েন গোনা তো চারটিখানি কথা নয়। দোকানের পাঁচ কর্মীর সঙ্গে বুপাথি ও তাঁর চার বন্ধু মিলে কয়েন গুনতে শুরু করেন। ১০ ঘণ্টা পর গোনা শেষে হাতে পান বহুল প্রতীক্ষিত বাইক।
২৯ বছর বয়সী ভি বুপাথি পেশায় একজন কম্পিউটার অপারেটর। এ ছাড়া তাঁর নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে তাঁর যা আয় হয়েছিল, তা জমিয়েই ‘বাজাজ ডমিনার ৪০০’ মডেলের বাইকটি কিনলেন তিনি।
এদিকে তামিলনাড়ুর ওই তরুণের বাইক কেনার গল্প শুনে বিস্মিত নেটিজেনরা। অনেকেই সাধুবাদ জানিয়েছেন বুপাথিকে।
‘ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।’ পাঠ্যবইয়ে পড়া এই নীতিবাক্যই যেন বাস্তবে রূপ দিলেন ভারতের তামিলনাড়ুর এক তরুণ। তামিলনাড়ুর সালেম এলাকার ওই তরুণের নাম ভি বুপাথি। তিন বছর ধরে এক রুপির কয়েন জমাচ্ছিলেন তিনি। সেই কয়েন দিয়েই কিনে ফেললেন স্বপ্নের বাইকটি। যার মূল্য ২ লাখ ৬০ হাজার রুপি।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত শনিবার ১ রুপির কয়েনের পাহাড় ভ্যানে বোঝাই করে বাইকের দোকানে যান ভি বুপাথি। যে দোকান থেকে বুপাথি তাঁর স্বপ্নের বাইকটি কেনেন, সেখানে এই বিপুলসংখ্যক কয়েন দেখে হতভম্ব হয়ে যান সবাই।
শোরুমের ম্যানেজার জানিয়েছেন, ‘বুপাথির তিন বছরের সঞ্চয় একটা একটা করে গুনতে প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় লেগেছে। সবই ছিল ১ রুপির কয়েন।’ ম্যানেজার আরও জানান, ২ লাখ ৬০ হাজার কয়েন দিলে ব্যাংকে অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে। কিন্তু বুপাথিকে নিরাশ করতে চাননি তিনি। বাইকের প্রতি তরুণের ভালোবাসা মোহিত করেছিল তাঁকে।
বুপাথি বলেন, ‘ছোট থেকেই ইচ্ছে ছিল বাইক কেনার। কিন্তু সেই সময়ে সামর্থ্য ছিল না আমার। তাই তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে কয়েন জমিয়ে বাইক কিনেছি।’ এত ১ রুপির কয়েন কোথায় পেলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে বুপাথি জানান, জমানোর জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে তাঁর টাকা খুচরো করে নিতেন তিনি। মন্দির, হোটেল, চায়ের দোকান—কোনো জায়গাই বাদ পড়েনি কয়েন সংগ্রহে। শেষমেশ ২ লাখ ৬০ হাজার রুপি জমিয়ে বাইকের দোকানে যান। কিন্তু এত কয়েন গোনা তো চারটিখানি কথা নয়। দোকানের পাঁচ কর্মীর সঙ্গে বুপাথি ও তাঁর চার বন্ধু মিলে কয়েন গুনতে শুরু করেন। ১০ ঘণ্টা পর গোনা শেষে হাতে পান বহুল প্রতীক্ষিত বাইক।
২৯ বছর বয়সী ভি বুপাথি পেশায় একজন কম্পিউটার অপারেটর। এ ছাড়া তাঁর নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে তাঁর যা আয় হয়েছিল, তা জমিয়েই ‘বাজাজ ডমিনার ৪০০’ মডেলের বাইকটি কিনলেন তিনি।
এদিকে তামিলনাড়ুর ওই তরুণের বাইক কেনার গল্প শুনে বিস্মিত নেটিজেনরা। অনেকেই সাধুবাদ জানিয়েছেন বুপাথিকে।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে