বৈদ্যুতিক চেয়ারে বসিয়ে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৮৯০ সালের ৬ আগস্ট। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের অবার্ন কারাগারে উইলিয়াম কেমলার নামের এক ব্যক্তিকে এই শাস্তি দেওয়া হয়। প্রেমিকা মাতিলদা জিগলারকে একটি কুঠার দিয়ে আঘাত করে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
১৮৮১ সালে আলবার্ট সাউথউইক নামের এক দন্ত চিকিৎসক প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার একটি মানবিক উপায় হিসেবে বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার প্রস্তাব করেন। নিউইয়র্কের বাফেলোয় একটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের টার্মিনাল স্পর্শ করায় একজন বয়স্ক মাতালকে মুহূর্তের মধ্যে মারা যেতে দেখেছিলেন সাউথউইক। তখনই তাঁর মাথায় আসে, বৈদ্যুতিক শকের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলে অপরাধীর কষ্টটা অনেক কম হবে। ওই সময় প্রচলিত পদ্ধতি ছিল ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যু। এতে শ্বাসরোধে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য ৩০ মিনিট পর্যন্ত তাদের ভাঙা গলায় ঝুলিয়ে রাখা হতো।
১৮৮৯ সালে নিউইয়র্কে ইলেকট্রিক্যাল এক্সিকিউশন ল বা ‘বৈদ্যুতিক মৃত্যুদণ্ড আইন’ কাজ শুরু করে। এটি ছিল বিশ্বে এ ধরনের প্রথম আইন। অবার্ন কারাগারের ইলেকট্রিশিয়ান এডউইন আর. ডেভিসকে একটি বৈদ্যুতিক চেয়ারের নকশা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এডউইন আর. ডেভিসের আবিষ্কার করা ওই বৈদ্যুতিক চেয়ারে দুটি ইলেকট্রোড লাগানো ছিল, যা রাবার দিয়ে জোড়া লাগানো ধাতব ডিস্কের তৈরি। এগুলো একটি স্পঞ্জ দিয়ে আবৃত ছিল। ইলেক্ট্রোডগুলো অপরাধীর মাথা ও পেছনে প্রয়োগ করা হয়েছিল।
১৮৯০ সালের ৬ আগস্ট প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বৈদ্যুতিক চেয়ারে বসানো হলো উইলিয়াম কেমলারকে। তাকে চেয়ারে বসানোর পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আগে মাত্র ১৭ সেকেন্ডের মধ্যে ৭০০ ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা পোড়া পোশাক ও মাংসের গন্ধ পাওয়ার কথা জানালেও কেমলারের মৃত্যু হয়নি তখনো। দ্বিতীয় শকটি ছিল ১ হাজার ৩০ ভোল্ট ক্ষমতাসম্পন্ন এবং প্রায় দুই মিনিটের জন্য প্রয়োগ করা হয়েছিল। তখন কেমলারের মাথা থেকে ধোঁয়া আসতে দেখা যায়। এতেই মৃত্যু নিশ্চিত হয় তাঁর।
সূত্র: হিস্ট্রি ডট কম
বৈদ্যুতিক চেয়ারে বসিয়ে প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৮৯০ সালের ৬ আগস্ট। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের অবার্ন কারাগারে উইলিয়াম কেমলার নামের এক ব্যক্তিকে এই শাস্তি দেওয়া হয়। প্রেমিকা মাতিলদা জিগলারকে একটি কুঠার দিয়ে আঘাত করে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
১৮৮১ সালে আলবার্ট সাউথউইক নামের এক দন্ত চিকিৎসক প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার একটি মানবিক উপায় হিসেবে বৈদ্যুতিক শক দেওয়ার প্রস্তাব করেন। নিউইয়র্কের বাফেলোয় একটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের টার্মিনাল স্পর্শ করায় একজন বয়স্ক মাতালকে মুহূর্তের মধ্যে মারা যেতে দেখেছিলেন সাউথউইক। তখনই তাঁর মাথায় আসে, বৈদ্যুতিক শকের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলে অপরাধীর কষ্টটা অনেক কম হবে। ওই সময় প্রচলিত পদ্ধতি ছিল ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যু। এতে শ্বাসরোধে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য ৩০ মিনিট পর্যন্ত তাদের ভাঙা গলায় ঝুলিয়ে রাখা হতো।
১৮৮৯ সালে নিউইয়র্কে ইলেকট্রিক্যাল এক্সিকিউশন ল বা ‘বৈদ্যুতিক মৃত্যুদণ্ড আইন’ কাজ শুরু করে। এটি ছিল বিশ্বে এ ধরনের প্রথম আইন। অবার্ন কারাগারের ইলেকট্রিশিয়ান এডউইন আর. ডেভিসকে একটি বৈদ্যুতিক চেয়ারের নকশা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এডউইন আর. ডেভিসের আবিষ্কার করা ওই বৈদ্যুতিক চেয়ারে দুটি ইলেকট্রোড লাগানো ছিল, যা রাবার দিয়ে জোড়া লাগানো ধাতব ডিস্কের তৈরি। এগুলো একটি স্পঞ্জ দিয়ে আবৃত ছিল। ইলেক্ট্রোডগুলো অপরাধীর মাথা ও পেছনে প্রয়োগ করা হয়েছিল।
১৮৯০ সালের ৬ আগস্ট প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বৈদ্যুতিক চেয়ারে বসানো হলো উইলিয়াম কেমলারকে। তাকে চেয়ারে বসানোর পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আগে মাত্র ১৭ সেকেন্ডের মধ্যে ৭০০ ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা পোড়া পোশাক ও মাংসের গন্ধ পাওয়ার কথা জানালেও কেমলারের মৃত্যু হয়নি তখনো। দ্বিতীয় শকটি ছিল ১ হাজার ৩০ ভোল্ট ক্ষমতাসম্পন্ন এবং প্রায় দুই মিনিটের জন্য প্রয়োগ করা হয়েছিল। তখন কেমলারের মাথা থেকে ধোঁয়া আসতে দেখা যায়। এতেই মৃত্যু নিশ্চিত হয় তাঁর।
সূত্র: হিস্ট্রি ডট কম
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১১ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫