স্কুল থেকে দেওয়া বাড়ির কাজ না করায় চীনের ১০ বছরের এক শিশুকে বকা দিয়েছিলেন মা। এতে রাগ করে স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে চলে যায় সে। সেখানে মা-বাবার নামে অভিযোগ করার পাশাপাশি তাকে এতিমখানায় পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে ছেলেটি। চীনা গণমাধ্যম সহু ডট কম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানায় চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উইবোতে চীনা পুলিশ ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ শেয়ার করেছে।
চীনের চংকিংয়ে ঘটে এ আশ্চর্য ঘটনা। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় একটা ছোট ছেলে রাগে ফুঁসতে ফুঁসতে ইউবেইয়ের হোয়েশিং পুলিশ স্টেশনে হাজির হয়েছে। সেখানে দুজন পুলিশ সদস্য তার সঙ্গে কথা বলে। দশ বছরের ছেলেটি এ সময় পুলিশ সদস্যদের জানায় হোমওয়ার্ক না করায় তাঁর মা তাকে বকা দিয়েছেন। কাজেই বাড়ি ছেড়ে এখানে চলে এসেছে সে। এখন এতিমখানায় যেতে চায় সে। তাঁকে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে ছেলেটি।
তবে পুলিশ সদস্যরা ছেলেটিকে শান্তভাবে বোঝালে একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের ফোন নম্বর দেয় সে। একজন পুলিশ তাঁর মাকে ফোন দিলে স্কুলের হোমওয়ার্ক না করায় বকা দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেন তিনি। তবে ভদ্রমহিলা কল্পনাও করেননি এ জন্য এতিমখানায় যেতে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবে সে।
‘আমার মা বাড়ির কাজ না করায় প্রতিদিন বকা দেয় আমাকে। এর বদলে বরং আমি এতিমখানায় যেতে চাই।’ বলে দশ বছরের ছেলেটি।
যা হোক, বুঝিয়ে-শুনিয়ে ছেলেটিকে কিছুটা শান্ত করার পর পুলিশ তার বাবাকে ফোন দেয় তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যদিও ছেলেটি বাড়িতে যেতে মোটেই আগ্রহী ছিল না, পুলিশ সদস্যরা তাকে বোঝাতে সক্ষম হন এতিমখানার চেয়ে বাড়িতে ফিরে যাওয়াটা অনেক ভালো হবে।
গত সপ্তাহে এই খবর ও সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল হয় চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেখানে কেউ কেউ একে বর্তমান সময়ের অলস শিশুদের আচরণের একটি উদাহরন হিসেবে উল্লেখ করেন। অনেকে আবার পুলিশ যেভাবে বুঝিয়ে-শুনিয়ে ছেলেটিকে শান্ত করে এবং সমস্যাটার সমাধান করে তার প্রশংসা করেন।
স্কুল থেকে দেওয়া বাড়ির কাজ না করায় চীনের ১০ বছরের এক শিশুকে বকা দিয়েছিলেন মা। এতে রাগ করে স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে চলে যায় সে। সেখানে মা-বাবার নামে অভিযোগ করার পাশাপাশি তাকে এতিমখানায় পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে ছেলেটি। চীনা গণমাধ্যম সহু ডট কম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানায় চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উইবোতে চীনা পুলিশ ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ শেয়ার করেছে।
চীনের চংকিংয়ে ঘটে এ আশ্চর্য ঘটনা। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় একটা ছোট ছেলে রাগে ফুঁসতে ফুঁসতে ইউবেইয়ের হোয়েশিং পুলিশ স্টেশনে হাজির হয়েছে। সেখানে দুজন পুলিশ সদস্য তার সঙ্গে কথা বলে। দশ বছরের ছেলেটি এ সময় পুলিশ সদস্যদের জানায় হোমওয়ার্ক না করায় তাঁর মা তাকে বকা দিয়েছেন। কাজেই বাড়ি ছেড়ে এখানে চলে এসেছে সে। এখন এতিমখানায় যেতে চায় সে। তাঁকে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে ছেলেটি।
তবে পুলিশ সদস্যরা ছেলেটিকে শান্তভাবে বোঝালে একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের ফোন নম্বর দেয় সে। একজন পুলিশ তাঁর মাকে ফোন দিলে স্কুলের হোমওয়ার্ক না করায় বকা দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেন তিনি। তবে ভদ্রমহিলা কল্পনাও করেননি এ জন্য এতিমখানায় যেতে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবে সে।
‘আমার মা বাড়ির কাজ না করায় প্রতিদিন বকা দেয় আমাকে। এর বদলে বরং আমি এতিমখানায় যেতে চাই।’ বলে দশ বছরের ছেলেটি।
যা হোক, বুঝিয়ে-শুনিয়ে ছেলেটিকে কিছুটা শান্ত করার পর পুলিশ তার বাবাকে ফোন দেয় তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যদিও ছেলেটি বাড়িতে যেতে মোটেই আগ্রহী ছিল না, পুলিশ সদস্যরা তাকে বোঝাতে সক্ষম হন এতিমখানার চেয়ে বাড়িতে ফিরে যাওয়াটা অনেক ভালো হবে।
গত সপ্তাহে এই খবর ও সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল হয় চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেখানে কেউ কেউ একে বর্তমান সময়ের অলস শিশুদের আচরণের একটি উদাহরন হিসেবে উল্লেখ করেন। অনেকে আবার পুলিশ যেভাবে বুঝিয়ে-শুনিয়ে ছেলেটিকে শান্ত করে এবং সমস্যাটার সমাধান করে তার প্রশংসা করেন।
প্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
২ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৩ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৪ দিন আগে