তিন বছর বয়সী মেয়েটি দাবি করেছিল তার কামরায় ‘দানবে’রা চলে এসেছে। অভিভাবকেরা শুরুতে বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও পরে রহস্যভেদে সক্ষম হন। মেয়ের রুমের ওপরে মৌমাছিরা বানিয়েছিল বিশাল এক কলোনি বা মৌচাক। এদের তুমুল গুঞ্জনই শিশুটির মনে এমন ধারণার জন্ম দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাশলে ক্লাস জানান, প্রথম যখন তাঁদের মেয়ে সেইলর ক্লাস তাকে রুমে দানবের উপস্থিতির কথা বলেন তখন মোটেই পাত্তা দেননি। ভেবেছিলেন পিক্সারের অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র মনস্টার দেখে মেয়ে আকাশ-কুসুম কল্পনা করছে।
‘এমনকি মজা করে মেয়েকে একটি পানির বোতল দিয়ে আমরা বলেছিলেন এটি ‘মনস্টার স্প্রে’। এর সাহায্যে দানব তাড়াতে পারবে।’ উত্তর ক্যারোলাইনার শার্লটে বাস করা মিসেস ক্লাস বলেন বিবিসিকে।
তবে পরের কয়েক মাস সেইলর আরও বেশি করে অভিযোগ করতে লাগল প্রচণ্ড শব্দ করা ‘দানবে’র ব্যাপারে। এরই মধ্যে এক শ বছর বয়সী বাড়িটির চিমনির চারপাশে মৌমাছির ঝাঁক উড়ে বেড়াতে দেখে সন্দেহ হয় অ্যাশলে ও তাঁর স্বামীর।
পোকা-মাকড় নিয়ন্ত্রণে যারা কাজ করে এমন একটি কোম্পানিকে খবর দেন অ্যাশলে ক্লাস। তখনই জানা যায় শিশুটার সেই ‘দানব’ আসলে মৌমাছি। যুক্তরাষ্ট্রের আইনে এরা সংরক্ষিত।
অতএব একজন বিকিপার বা মৌচাষিকে খবর দিলেন। তিনি আবিষ্কার করলেন মৌমাছিরা চিলেকোঠার মেঝে হিসেবে কাজ করা কাঠের তক্তার ভেতর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে। এটা ঠিক তার মেয়ের বেডরুমের ওপরে অবস্থিত।
চিলেকোঠার একটি গর্ত দিয়ে মৌচাকটির আভাস পান তিনি। চিলেকোঠা আর এর নিচে অবস্থিত শিশুটির বেডরুমের ফলস সিলিংয়ের ভেতরেই বিশাল এক মৌচাক বানিয়েছিল মৌমাছিরা।
মৌমাছিরা বিশালকায় মৌচাকটি তৈরি করতে আট মাস ব্যয় করেছিল। মৌচাষি কার্টিস কলিন্স, যাকে ম্যাসিস ক্লাসের মেয়ে দানব শিকারি বলা ডাকা শুরু করে, বড় মৌচাকটির সন্ধান পাওয়ার জন্য কাঠের বোর্ড খুলে ফেলেন।
‘তারা একটি হরর মুভির দৃশ্যের মতো বের হয়ে আসছিল।’ বলেন মিসেস অ্যাশলে ক্লাস।
কলিন্স দেয়াল থেকে মৌমাছিগুলিকে একটি বাক্সে পুরেন। পরে এগুলোকে মৌমাছির অভয়ারণ্যে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে ৬০ হাজারের মতো মৌমাছি ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসেস ক্লাস টিকটকে এই মৌচাক এবং এগুলোকে বাক্সে ঢুকানোর ভিডিও পোস্ট করেন। আর এগুলোর লাখ লাখ ভিউ হয়েছে।
‘আপনার মেয়ে দেয়ালে “দানবে”র শব্দ শুনছে,’ মিসেস ক্লাস তার প্রথম ভিডিওতে বর্ণনা করেন, ‘পরে দেখা গেল এগুলো মৌমাছির গুঞ্জন।’
মিসেস ক্লাস বলেন, সেখানে ১০০ পাউন্ড (৪৫.৩ কেজি) ওজনের মৌচাক এবং মধু ছিল।
মিসেস ক্লাস বিবিসিকে জানান, মৌমাছির ফলে বাড়ির যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ করতে ২০ হাজার ডলারের মতো খরচ হবে তাঁদের।
তিন বছর বয়সী মেয়েটি দাবি করেছিল তার কামরায় ‘দানবে’রা চলে এসেছে। অভিভাবকেরা শুরুতে বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও পরে রহস্যভেদে সক্ষম হন। মেয়ের রুমের ওপরে মৌমাছিরা বানিয়েছিল বিশাল এক কলোনি বা মৌচাক। এদের তুমুল গুঞ্জনই শিশুটির মনে এমন ধারণার জন্ম দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাশলে ক্লাস জানান, প্রথম যখন তাঁদের মেয়ে সেইলর ক্লাস তাকে রুমে দানবের উপস্থিতির কথা বলেন তখন মোটেই পাত্তা দেননি। ভেবেছিলেন পিক্সারের অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র মনস্টার দেখে মেয়ে আকাশ-কুসুম কল্পনা করছে।
‘এমনকি মজা করে মেয়েকে একটি পানির বোতল দিয়ে আমরা বলেছিলেন এটি ‘মনস্টার স্প্রে’। এর সাহায্যে দানব তাড়াতে পারবে।’ উত্তর ক্যারোলাইনার শার্লটে বাস করা মিসেস ক্লাস বলেন বিবিসিকে।
তবে পরের কয়েক মাস সেইলর আরও বেশি করে অভিযোগ করতে লাগল প্রচণ্ড শব্দ করা ‘দানবে’র ব্যাপারে। এরই মধ্যে এক শ বছর বয়সী বাড়িটির চিমনির চারপাশে মৌমাছির ঝাঁক উড়ে বেড়াতে দেখে সন্দেহ হয় অ্যাশলে ও তাঁর স্বামীর।
পোকা-মাকড় নিয়ন্ত্রণে যারা কাজ করে এমন একটি কোম্পানিকে খবর দেন অ্যাশলে ক্লাস। তখনই জানা যায় শিশুটার সেই ‘দানব’ আসলে মৌমাছি। যুক্তরাষ্ট্রের আইনে এরা সংরক্ষিত।
অতএব একজন বিকিপার বা মৌচাষিকে খবর দিলেন। তিনি আবিষ্কার করলেন মৌমাছিরা চিলেকোঠার মেঝে হিসেবে কাজ করা কাঠের তক্তার ভেতর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে। এটা ঠিক তার মেয়ের বেডরুমের ওপরে অবস্থিত।
চিলেকোঠার একটি গর্ত দিয়ে মৌচাকটির আভাস পান তিনি। চিলেকোঠা আর এর নিচে অবস্থিত শিশুটির বেডরুমের ফলস সিলিংয়ের ভেতরেই বিশাল এক মৌচাক বানিয়েছিল মৌমাছিরা।
মৌমাছিরা বিশালকায় মৌচাকটি তৈরি করতে আট মাস ব্যয় করেছিল। মৌচাষি কার্টিস কলিন্স, যাকে ম্যাসিস ক্লাসের মেয়ে দানব শিকারি বলা ডাকা শুরু করে, বড় মৌচাকটির সন্ধান পাওয়ার জন্য কাঠের বোর্ড খুলে ফেলেন।
‘তারা একটি হরর মুভির দৃশ্যের মতো বের হয়ে আসছিল।’ বলেন মিসেস অ্যাশলে ক্লাস।
কলিন্স দেয়াল থেকে মৌমাছিগুলিকে একটি বাক্সে পুরেন। পরে এগুলোকে মৌমাছির অভয়ারণ্যে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে ৬০ হাজারের মতো মৌমাছি ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসেস ক্লাস টিকটকে এই মৌচাক এবং এগুলোকে বাক্সে ঢুকানোর ভিডিও পোস্ট করেন। আর এগুলোর লাখ লাখ ভিউ হয়েছে।
‘আপনার মেয়ে দেয়ালে “দানবে”র শব্দ শুনছে,’ মিসেস ক্লাস তার প্রথম ভিডিওতে বর্ণনা করেন, ‘পরে দেখা গেল এগুলো মৌমাছির গুঞ্জন।’
মিসেস ক্লাস বলেন, সেখানে ১০০ পাউন্ড (৪৫.৩ কেজি) ওজনের মৌচাক এবং মধু ছিল।
মিসেস ক্লাস বিবিসিকে জানান, মৌমাছির ফলে বাড়ির যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণ করতে ২০ হাজার ডলারের মতো খরচ হবে তাঁদের।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১৪ ঘণ্টা আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
২ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৩ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৪ দিন আগে