আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইন বেশ কার্যকর ও জনপ্রিয়। এই প্ল্যাটফর্মে আজকাল চাকরির টাইটেলগুলো বেশ চমকপ্রদ। কেউ নিজেকে বলেন ‘ভিশনারি লিডার’, কেউবা ‘স্ট্র্যাটেজিক ইনোভেটর।’ কিন্তু নয়ডার বাসিন্দা অনিল বাভেজা সবকিছুর বাইরে গিয়ে নিজের প্রোফাইল বানালেন একেবারে আলাদা! চাকরি ছাড়ার পর তিনি লিখেছেন, তাঁর নতুন দায়িত্ব হচ্ছে, ‘Assistant to my wife’, সহজ বাংলায় বললে, স্ত্রীর সহকারী!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই অভিনব টাইটেল নিয়ে রেডিটে তাঁর প্রোফাইলের স্ক্রিনশট ঘুরে বেড়াতেই মুহূর্তে ভাইরাল। হাজার হাজার মানুষ দেখছেন, হাসছেন আর প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছেন মন্তব্যের ঘর।
করপোরেট দুনিয়ায় অনিলের অভিজ্ঞতা কিন্তু কম নয়। হোন্ডা কারস ইন্ডিয়ায় টানা ১৬ বছর কাজ করে পৌঁছে গিয়েছিলেন মার্কেটিং ও স্ট্র্যাটেজির অপারেটিং হেড পদে। এরপর আরেকটি অটোমোবাইল কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার হয়েও কাজ করেছেন। কিন্তু গত বছর আগস্টে তিনি বিদায় নেন করপোরেট দৌড়ঝাঁপ থেকে। তারপরই নিজের জীবনের নতুন দায়িত্বের টাইটেল দেন ‘ট্রেইনি’—মানে স্ত্রীর অধীনে একেবারে ইন্টার্নশিপ চলছে!
রেডিট ব্যবহারকারীরা বিষয়টিকে মজার ছলে নিলেও প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছেন অনিলকে। একজন লিখেছেন, ‘এটা মোটেও পাগলামি নয়, একেবারে লিজেন্ডারি কাজকারবার।’ আরেকজন বললেন, ‘আমরা এমন একজন সৎ মানুষকে ভালোবাসি!’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আহা, এটা তো আমার স্বামীর চাকরিও বটে। শুধু পারফরম্যান্স রিভিউটাই একটু বিব্রতকর।’ আরেক মন্তব্যকারীর চোখে, ‘এই মানুষটি আসলেই স্বপ্নের চাকরি করছেন। চাকরি খুঁজলেও অন্তত সিভিতে গ্যাপ দেখিয়ে প্রশ্ন তুলবে না কেউ, বরং হেসে ফেলবে।’
সব মিলিয়ে করপোরেট টাইটেলের জাঁকজমককে সরাসরি কৌতুকে রূপ দিলেন অনিল বাভেজা। সত্যিই, স্ত্রীর সহকারী হওয়াই যদি পূর্ণকালীন চাকরি হয়—তাহলে সেটি যে জীবনের সেরা পদ, তাতে কারও সন্দেহ নেই!
আরও খবর পড়ুন:
চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইন বেশ কার্যকর ও জনপ্রিয়। এই প্ল্যাটফর্মে আজকাল চাকরির টাইটেলগুলো বেশ চমকপ্রদ। কেউ নিজেকে বলেন ‘ভিশনারি লিডার’, কেউবা ‘স্ট্র্যাটেজিক ইনোভেটর।’ কিন্তু নয়ডার বাসিন্দা অনিল বাভেজা সবকিছুর বাইরে গিয়ে নিজের প্রোফাইল বানালেন একেবারে আলাদা! চাকরি ছাড়ার পর তিনি লিখেছেন, তাঁর নতুন দায়িত্ব হচ্ছে, ‘Assistant to my wife’, সহজ বাংলায় বললে, স্ত্রীর সহকারী!
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, এই অভিনব টাইটেল নিয়ে রেডিটে তাঁর প্রোফাইলের স্ক্রিনশট ঘুরে বেড়াতেই মুহূর্তে ভাইরাল। হাজার হাজার মানুষ দেখছেন, হাসছেন আর প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছেন মন্তব্যের ঘর।
করপোরেট দুনিয়ায় অনিলের অভিজ্ঞতা কিন্তু কম নয়। হোন্ডা কারস ইন্ডিয়ায় টানা ১৬ বছর কাজ করে পৌঁছে গিয়েছিলেন মার্কেটিং ও স্ট্র্যাটেজির অপারেটিং হেড পদে। এরপর আরেকটি অটোমোবাইল কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার হয়েও কাজ করেছেন। কিন্তু গত বছর আগস্টে তিনি বিদায় নেন করপোরেট দৌড়ঝাঁপ থেকে। তারপরই নিজের জীবনের নতুন দায়িত্বের টাইটেল দেন ‘ট্রেইনি’—মানে স্ত্রীর অধীনে একেবারে ইন্টার্নশিপ চলছে!
রেডিট ব্যবহারকারীরা বিষয়টিকে মজার ছলে নিলেও প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছেন অনিলকে। একজন লিখেছেন, ‘এটা মোটেও পাগলামি নয়, একেবারে লিজেন্ডারি কাজকারবার।’ আরেকজন বললেন, ‘আমরা এমন একজন সৎ মানুষকে ভালোবাসি!’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আহা, এটা তো আমার স্বামীর চাকরিও বটে। শুধু পারফরম্যান্স রিভিউটাই একটু বিব্রতকর।’ আরেক মন্তব্যকারীর চোখে, ‘এই মানুষটি আসলেই স্বপ্নের চাকরি করছেন। চাকরি খুঁজলেও অন্তত সিভিতে গ্যাপ দেখিয়ে প্রশ্ন তুলবে না কেউ, বরং হেসে ফেলবে।’
সব মিলিয়ে করপোরেট টাইটেলের জাঁকজমককে সরাসরি কৌতুকে রূপ দিলেন অনিল বাভেজা। সত্যিই, স্ত্রীর সহকারী হওয়াই যদি পূর্ণকালীন চাকরি হয়—তাহলে সেটি যে জীবনের সেরা পদ, তাতে কারও সন্দেহ নেই!
আরও খবর পড়ুন:
জাপানে ছোটখাটো বিরোধ বা ঝামেলা মেটাতে এখন আর পুলিশের দরকার নেই। দরকার নেই আদালতেরও নয়। কারণ, এবার বাজারে নেমেছে একেবারে ভিন্নধর্মী সেবা। নাম ‘রেন্টাল কোওয়াইহিতো।’ জাপানি ভাষায় এর মানে দাঁড়ায়—‘ভাড়ায় পাওয়া ভয়ংকর মানুষ।’ যেমন নাম, তেমনি কাজ।
৭ দিন আগেবিমা জালিয়াতি এবং পর্নোগ্রাফি রাখার দায়ে এক ব্রিটিশ ভাসকুলার সার্জনকে দুই বছর আট মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৪৯ বছর বয়সী নীল হপার, ২০১৯ সালে নিজের পা কেটে মিথ্যা বিমা দাবি করেছিলেন। এই কাণ্ড ঘটানোর আগে তিনি শত শত অঙ্গচ্ছেদের অস্ত্রোপচার করেছিলেন। সেই সব অপরাধের বিস্তারিত বিবরণ আদালতের নথিতে প্রকাশ..
১১ দিন আগেভারতের রাজস্থানের পাহাড়ি গ্রাম পিপলোডির এক কৃষক মোর সিং। ৬০ বছর বয়সী মোর সিং নিজে কখনো স্কুলে যাননি। কিন্তু তিলে তিলে গড়া নিজের একমাত্র বাড়িটি দান করে দিয়েছেন গ্রামের শিশুদের জন্য। এই অনন্য অবদানের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে রীতিমতো হিরো বনে গেছেন মোর সিং।
১১ দিন আগেদক্ষিণ চীনের এক ব্যক্তি তাঁর ১০ বছরের মেয়ে ও ৮ বছরের ছেলেকে ৮০০ কিলোমিটার হাঁটিয়েছেন। দীর্ঘ এই হণ্ঠন যাত্রার উদ্দেশ্য ছিল সন্তানদের মানসিকভাবে শক্ত করা। তাঁদের এই অভিযানের প্রশংসা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
১৪ দিন আগে