জাহীদ রেজা নূর
পুতিন যে রাশিয়ার এক লৌহমানব, তা নিয়ে সেই দেশে কারও দ্বিমত নেই। তিনি সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। কিন্তু তাই বলে পুতিনকে নিয়ে কৌতুক থেমে নেই। এ কথা সবাই জানেন, যখন কোনো দেশে সাধারণ মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব হয়, তখন নানাভাবেই মুক্তির পথ খোঁজে মানুষ। রাশিয়ার মানুষ বহু আগে থেকেই কৌতুকের মাধ্যমেই সে পথ খুঁজেছে।
১.
একবার ক্রেমলিন থেকে বের হয়ে রেডস্কয়্যার দিয়ে হাঁটছিলেন পুতিন। তিনি সেখানে একজন ভিক্ষুককে দেখলেন। খুব মায়া হলো তাঁর জন্য। কোনো না কোনোভাবে তাঁকে সাহায্য করতে ইচ্ছে হলো। কপর্দকহীন সেই ব্যক্তিকে পুতিন তখন পকেট থেকে একটি কার্ড বের করে উপহার দিলেন। সে কার্ডটিতে লেখা ছিল ‘দু বছরের জন্য এই ব্যক্তির কর মওকুফ করা হলো।’
২.
যারা এ বছর দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের অভিষেক অনুষ্ঠান দেখতে পারেননি, তাঁদের আফসোস করার কিছু নেই। আগামীবার মিস না করলেই হলো।
৩.
প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুতিনের রেটিং ইতিমধ্যে ৯০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই আমরা শতাংশে নয়, বরং নাম ধরে জানতে পারব, কে কে পুতিনের বিরোধিতাকারী।
৪.
পুতিন প্রশাসনের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, প্রশাসনে নিয়োগ দেওয়া হয় সবচেয়ে তেলবাজ ও বিশ্বাসীদের, অথচ তাদের কাছ থেকে দক্ষ কর্মকর্তার আচরণ দাবি করা হয়।
৫.
শুধু আমাদের দেশের প্রেসিডেন্টই ২০১৩ সালকে ‘পরিবারবর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করতে পারে এবং নিজে সে বছরই বিবাহবিচ্ছেদ করতে পারে।
৬.
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রাশিয়া নাক গলিয়েছে বলে মার্কিনদের অভিযোগের জবাবে পুতিন বলেছেন, ‘বাইরের দেশে কী হয়, জানি না, তবে আমাদের দেশে এ রকম ঘটনা ঘটার কোনো সুযোগই নেই।’
৭.
স্তালিনের সময় মানুষদের হত্যা করা হতো। ক্রুশ্চেভের সময় মানুষদের মুখোশ খুলে শাস্তি দেওয়া হতো। ব্রেজনেভের সময় মানুষ পচে গিয়েছিল। ইয়েলৎসিনের সময় মানুষ চুরি করতে শুরু করেছিল। পুতিনের সময় এই সবকিছুকে একত্রিত করা হয়েছে।
৮.
বাচ্চাদের কাছে ‘পুতিন’ আর ‘প্রেসিডেন্ট’ প্রতিশব্দ। বাচ্চারা একে অন্যকে প্রশ্ন করে, ‘বল তো, কে আগে রাশিয়ার পুতিন ছিল?’
৯.
ভ্লাদিমির পুতিনের সংবাদ সম্মেলন দেখার পর বাস্তব জীবনে ফিরে আসা যে কত কঠিন!
১০.
বলা হয়, পুতিন চলে গেলে আমাদের জীবন খারাপ হতে থাকবে।
আমাদের জীবন তো এখন প্রতিদিনই খারাপের চেয়ে খারাপ হচ্ছে।
তার মানে কি, আমরা বহুদিন ধরে পুতিনবিহীন জীবন কাটাচ্ছি?
১১.
মার্কিন সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি কোনো উত্তরাধিকার রেখে যাচ্ছেন?’
পুতিনের উত্তর, ‘এ প্রশ্নের উত্তর এখন দেব না। জো বাইডেনের বয়সে যখন আমি পৌঁছাব, তখন দেব।’
১২.
এক রুশ নাগরিক তার বন্ধুকে মেসেঞ্জারে লিখছে, ‘তোমার নাতি–নাতনিরা পুতিনকে ভোট দেবে।’
হাসির ইমো দিয়ে উত্তর দিচ্ছে বন্ধু, ‘তোমার নাতি–নাতনিরাও।’
পুতিন যে রাশিয়ার এক লৌহমানব, তা নিয়ে সেই দেশে কারও দ্বিমত নেই। তিনি সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। কিন্তু তাই বলে পুতিনকে নিয়ে কৌতুক থেমে নেই। এ কথা সবাই জানেন, যখন কোনো দেশে সাধারণ মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব হয়, তখন নানাভাবেই মুক্তির পথ খোঁজে মানুষ। রাশিয়ার মানুষ বহু আগে থেকেই কৌতুকের মাধ্যমেই সে পথ খুঁজেছে।
১.
একবার ক্রেমলিন থেকে বের হয়ে রেডস্কয়্যার দিয়ে হাঁটছিলেন পুতিন। তিনি সেখানে একজন ভিক্ষুককে দেখলেন। খুব মায়া হলো তাঁর জন্য। কোনো না কোনোভাবে তাঁকে সাহায্য করতে ইচ্ছে হলো। কপর্দকহীন সেই ব্যক্তিকে পুতিন তখন পকেট থেকে একটি কার্ড বের করে উপহার দিলেন। সে কার্ডটিতে লেখা ছিল ‘দু বছরের জন্য এই ব্যক্তির কর মওকুফ করা হলো।’
২.
যারা এ বছর দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের অভিষেক অনুষ্ঠান দেখতে পারেননি, তাঁদের আফসোস করার কিছু নেই। আগামীবার মিস না করলেই হলো।
৩.
প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুতিনের রেটিং ইতিমধ্যে ৯০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই আমরা শতাংশে নয়, বরং নাম ধরে জানতে পারব, কে কে পুতিনের বিরোধিতাকারী।
৪.
পুতিন প্রশাসনের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, প্রশাসনে নিয়োগ দেওয়া হয় সবচেয়ে তেলবাজ ও বিশ্বাসীদের, অথচ তাদের কাছ থেকে দক্ষ কর্মকর্তার আচরণ দাবি করা হয়।
৫.
শুধু আমাদের দেশের প্রেসিডেন্টই ২০১৩ সালকে ‘পরিবারবর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করতে পারে এবং নিজে সে বছরই বিবাহবিচ্ছেদ করতে পারে।
৬.
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রাশিয়া নাক গলিয়েছে বলে মার্কিনদের অভিযোগের জবাবে পুতিন বলেছেন, ‘বাইরের দেশে কী হয়, জানি না, তবে আমাদের দেশে এ রকম ঘটনা ঘটার কোনো সুযোগই নেই।’
৭.
স্তালিনের সময় মানুষদের হত্যা করা হতো। ক্রুশ্চেভের সময় মানুষদের মুখোশ খুলে শাস্তি দেওয়া হতো। ব্রেজনেভের সময় মানুষ পচে গিয়েছিল। ইয়েলৎসিনের সময় মানুষ চুরি করতে শুরু করেছিল। পুতিনের সময় এই সবকিছুকে একত্রিত করা হয়েছে।
৮.
বাচ্চাদের কাছে ‘পুতিন’ আর ‘প্রেসিডেন্ট’ প্রতিশব্দ। বাচ্চারা একে অন্যকে প্রশ্ন করে, ‘বল তো, কে আগে রাশিয়ার পুতিন ছিল?’
৯.
ভ্লাদিমির পুতিনের সংবাদ সম্মেলন দেখার পর বাস্তব জীবনে ফিরে আসা যে কত কঠিন!
১০.
বলা হয়, পুতিন চলে গেলে আমাদের জীবন খারাপ হতে থাকবে।
আমাদের জীবন তো এখন প্রতিদিনই খারাপের চেয়ে খারাপ হচ্ছে।
তার মানে কি, আমরা বহুদিন ধরে পুতিনবিহীন জীবন কাটাচ্ছি?
১১.
মার্কিন সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি কোনো উত্তরাধিকার রেখে যাচ্ছেন?’
পুতিনের উত্তর, ‘এ প্রশ্নের উত্তর এখন দেব না। জো বাইডেনের বয়সে যখন আমি পৌঁছাব, তখন দেব।’
১২.
এক রুশ নাগরিক তার বন্ধুকে মেসেঞ্জারে লিখছে, ‘তোমার নাতি–নাতনিরা পুতিনকে ভোট দেবে।’
হাসির ইমো দিয়ে উত্তর দিচ্ছে বন্ধু, ‘তোমার নাতি–নাতনিরাও।’
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৮ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১৪ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৬ দিন আগে