প্রতিটা অফিসেই কম বেশি চা-কফি খাওয়ার সুযোগ থাকে। এই যুগে এ ব্যবস্থা না থাকলে কর্মীদের চাঙা করা যায় না। টানা কয়েক বছর চাকরি করলেও ওই চা-কফি নিয়ে কোনো আলোচনা হয় না। কিন্তু চীনের আনহুই প্রদেশে ঘটেছে বিরল একটি ঘটনা। কর্মী চাকরি ছাড়া পর অফিসে যত কাপ চা খেয়েছেন, তার বিল পরিশোধ করতে হয়েছে।
চীনের আনহুই প্রদেশে কয়েকজন কর্মী চাকরি ছেড়েছিলেন। খুবই স্বাভাবিক ঘটনা, আমরা সকলেই নানা কারণেই চাকরি ছেড়ে থাকি। কিন্তু পরের ধাপে যা ঘটছে, সেটা কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। যেসব কর্মীরা কাজ ছেড়েছেন, বস তাদের কাছ থেকে অফিসে থাকার সময়ে তারা যত কাপ চা খেয়েছেন তার মোট দাম চেয়ে বসেছেন।
সেই টাকা আদায়ের জন্য রীতিমতো হিসাব-নিকাশ করে কর্মীদের চিঠিও ধরিয়েছেন ভদ্রলোক। সেই চিঠি পেয়ে কর্মীরা স্বাভাবিকভাবেই অবাক হয়েছেন। সব থেকে বড় কথা, টাকার অঙ্কটাও নেহাত কম নয়। কর্মী প্রতি এই বিল এসেছে ৯০ থেকে ২৫৫ ইউয়ান পর্যন্ত। মোটে ১ হাজার ৫০০ চীনা ইউয়ান বা ২১ হাজার ৯৬৬ টাকা।
এ নিয়ে মামলা লড়ে সময় নষ্ট করতে যাননি শেংজিয়াও নামের এক কর্মী। সেই টাকা অফিসের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে দিয়েছেন তিনি। তবে ঘটনা ফলাও করে ছেড়েছেন চীনা সোশ্যাল মিডিয়া জিয়াওহংশুতে। স্বাভাবিকভাবেই দেশটির নাগরিকেরা এখন ওই অফিসের বসের নিন্দায় পঞ্চমুখ।
একজন ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন, ‘এটি শুধু অভদ্রতাই নয়, জঘন্য রকমের আপত্তিকর।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘কি চালাকি রে বাবা! সহকর্মীদের খাটিয়ে নেওয়ার জন্য দুধ আর চা কিনেছিলেন। এখন চাকরি ছাড়ার পর সেই চায়ের দাম ফেরত চাচ্ছেন। এটি হাস্যকর।’
তবে বস ভদ্রলোক দোষ চাপিয়েছেন তার প্রেমিকার ঘাড়ে, ওই নারীর জেদেই না কি এই টাকার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছিল, দাবি তার।
প্রতিটা অফিসেই কম বেশি চা-কফি খাওয়ার সুযোগ থাকে। এই যুগে এ ব্যবস্থা না থাকলে কর্মীদের চাঙা করা যায় না। টানা কয়েক বছর চাকরি করলেও ওই চা-কফি নিয়ে কোনো আলোচনা হয় না। কিন্তু চীনের আনহুই প্রদেশে ঘটেছে বিরল একটি ঘটনা। কর্মী চাকরি ছাড়া পর অফিসে যত কাপ চা খেয়েছেন, তার বিল পরিশোধ করতে হয়েছে।
চীনের আনহুই প্রদেশে কয়েকজন কর্মী চাকরি ছেড়েছিলেন। খুবই স্বাভাবিক ঘটনা, আমরা সকলেই নানা কারণেই চাকরি ছেড়ে থাকি। কিন্তু পরের ধাপে যা ঘটছে, সেটা কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। যেসব কর্মীরা কাজ ছেড়েছেন, বস তাদের কাছ থেকে অফিসে থাকার সময়ে তারা যত কাপ চা খেয়েছেন তার মোট দাম চেয়ে বসেছেন।
সেই টাকা আদায়ের জন্য রীতিমতো হিসাব-নিকাশ করে কর্মীদের চিঠিও ধরিয়েছেন ভদ্রলোক। সেই চিঠি পেয়ে কর্মীরা স্বাভাবিকভাবেই অবাক হয়েছেন। সব থেকে বড় কথা, টাকার অঙ্কটাও নেহাত কম নয়। কর্মী প্রতি এই বিল এসেছে ৯০ থেকে ২৫৫ ইউয়ান পর্যন্ত। মোটে ১ হাজার ৫০০ চীনা ইউয়ান বা ২১ হাজার ৯৬৬ টাকা।
এ নিয়ে মামলা লড়ে সময় নষ্ট করতে যাননি শেংজিয়াও নামের এক কর্মী। সেই টাকা অফিসের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে দিয়েছেন তিনি। তবে ঘটনা ফলাও করে ছেড়েছেন চীনা সোশ্যাল মিডিয়া জিয়াওহংশুতে। স্বাভাবিকভাবেই দেশটির নাগরিকেরা এখন ওই অফিসের বসের নিন্দায় পঞ্চমুখ।
একজন ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন, ‘এটি শুধু অভদ্রতাই নয়, জঘন্য রকমের আপত্তিকর।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘কি চালাকি রে বাবা! সহকর্মীদের খাটিয়ে নেওয়ার জন্য দুধ আর চা কিনেছিলেন। এখন চাকরি ছাড়ার পর সেই চায়ের দাম ফেরত চাচ্ছেন। এটি হাস্যকর।’
তবে বস ভদ্রলোক দোষ চাপিয়েছেন তার প্রেমিকার ঘাড়ে, ওই নারীর জেদেই না কি এই টাকার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছিল, দাবি তার।
প্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
২ দিন আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
৩ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৪ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৫ দিন আগে