ল–র–ব–য–হ ডেস্ক
ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেটকে বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী হিসেবে ধরা হয়। এ মার্কিন নাগরিক একাধারে ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী এবং জনহিতৈষীও। ৩ বছর আগেও বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী বাফেটের বর্তমান সম্পত্তি ১০৪ বিলিয়ন ডলার। এই শীর্ষ ধনীর আজ ৯১ তম জন্মদিন।
ওয়ারেন বাফেট ছোটবেলায় বাবার দোকানে ডেলিভারি বয় হিসেবে কাজ করেছেন। বিক্রি করেছেন ওয়াশিংটন পোস্ট ও টাইমস হেরাল্ড পত্রিকা। এ কাজ করে জমানো ১২০ ডলার দিয়ে তিনটি শেয়ার কেনেন। ১১ বছর বয়সে এভাবেই ব্যবসার শুরু। ১৬ বছরের মধ্যেই হয়ে যান ৫৩ হাজার ডলারের মালিক।
মাধ্যমিকের ছাত্র থাকাকালে তিনি এক বন্ধুকে নিয়ে ২৫ ডলারে একটি ব্যবহৃত পিন বল মেশিন কিনে স্থানীয় নাপিতের দোকানে রেখেছিলেন। এ মেশিনের লাভ থেকে কয়েক মাসেই কয়েকটি মেশিন কিনে তিনটি দোকানে বসিয়ে দেন। তবে তাঁর বিপুল সম্পত্তির ৯৪ শতাংশই উপার্জিত হয়েছে ৬০ বছরের পরে।
এত সম্পত্তির মালিক হলেও বাফেটের জীবনযাপন খুবই সাদামাটা। ১৯৫৮ সাল থেকে ছোট একটি বাড়িতে বাস করছেন বাফেট। দিনের ৮০ ভাগ সময়ই কাটান বই পড়ে। তাঁর খাদ্যাভ্যাস ৬ বছর বয়সী শিশুর মতো। ৬ বছর বয়সীদের মৃত্যুহার কম হওয়ায় তিনি এই অভ্যাস গড়ে তুলেছেন বলে ধারণা অনেকের। তাঁর কাছে স্মার্টফোনের চেয়ে বেশি পছন্দ নকিয়া ফ্লিপ ফোন।
বাফেট তাঁর বহুজাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের কর্মীদের জন্য প্রতি বছর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। এ কর্মীদের প্রতি বছর ১ মিলিয়ন ডলার দিয়ে থাকেন। নিজ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথওয়ের বার্ষিক স্টকের ৮৫ শতাংশ দান করেন বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনেরও একজন বড় দাতা বাফেট। প্রতি রোববার কয়েকজন বাচ্চা নিয়ে ডেইরি কুইন পরিদর্শন করে তিনি বিপুল আনন্দ পান।
ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেটকে বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী হিসেবে ধরা হয়। এ মার্কিন নাগরিক একাধারে ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী এবং জনহিতৈষীও। ৩ বছর আগেও বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী বাফেটের বর্তমান সম্পত্তি ১০৪ বিলিয়ন ডলার। এই শীর্ষ ধনীর আজ ৯১ তম জন্মদিন।
ওয়ারেন বাফেট ছোটবেলায় বাবার দোকানে ডেলিভারি বয় হিসেবে কাজ করেছেন। বিক্রি করেছেন ওয়াশিংটন পোস্ট ও টাইমস হেরাল্ড পত্রিকা। এ কাজ করে জমানো ১২০ ডলার দিয়ে তিনটি শেয়ার কেনেন। ১১ বছর বয়সে এভাবেই ব্যবসার শুরু। ১৬ বছরের মধ্যেই হয়ে যান ৫৩ হাজার ডলারের মালিক।
মাধ্যমিকের ছাত্র থাকাকালে তিনি এক বন্ধুকে নিয়ে ২৫ ডলারে একটি ব্যবহৃত পিন বল মেশিন কিনে স্থানীয় নাপিতের দোকানে রেখেছিলেন। এ মেশিনের লাভ থেকে কয়েক মাসেই কয়েকটি মেশিন কিনে তিনটি দোকানে বসিয়ে দেন। তবে তাঁর বিপুল সম্পত্তির ৯৪ শতাংশই উপার্জিত হয়েছে ৬০ বছরের পরে।
এত সম্পত্তির মালিক হলেও বাফেটের জীবনযাপন খুবই সাদামাটা। ১৯৫৮ সাল থেকে ছোট একটি বাড়িতে বাস করছেন বাফেট। দিনের ৮০ ভাগ সময়ই কাটান বই পড়ে। তাঁর খাদ্যাভ্যাস ৬ বছর বয়সী শিশুর মতো। ৬ বছর বয়সীদের মৃত্যুহার কম হওয়ায় তিনি এই অভ্যাস গড়ে তুলেছেন বলে ধারণা অনেকের। তাঁর কাছে স্মার্টফোনের চেয়ে বেশি পছন্দ নকিয়া ফ্লিপ ফোন।
বাফেট তাঁর বহুজাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের কর্মীদের জন্য প্রতি বছর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। এ কর্মীদের প্রতি বছর ১ মিলিয়ন ডলার দিয়ে থাকেন। নিজ প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথওয়ের বার্ষিক স্টকের ৮৫ শতাংশ দান করেন বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানে। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনেরও একজন বড় দাতা বাফেট। প্রতি রোববার কয়েকজন বাচ্চা নিয়ে ডেইরি কুইন পরিদর্শন করে তিনি বিপুল আনন্দ পান।
চুরি গেছে গাড়ি। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন যুক্তরাজ্যের এক দম্পতি। তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে গাড়ি কোথায় আছে সে তথ্য বের করে ফেলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এতটাই ‘ব্যস্ত’ যে, কোথায় আছে গাড়িটি সে তথ্য থাকার পর এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া সময় বা সুযোগ তাদের নেই। এ অবস্থা দেখে গাড়ি উদ্ধারে নিজেরাই
১১ দিন আগেসাইপ্রাসের লিমাসলের বাসিন্দা লিউবভ সিরিকের (২০) একটি অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোচিত হয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ চা পান করতে ভালোবাসেন, কিন্তু মার্কেটিং ব্র্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা লিউবভ পছন্দ করেন চা-পাতা ও টি-ব্যাগ। তাঁর মতে, এটি ‘সুস্বাদু’ এবং তিনি দিনে দুবার...
১৬ মে ২০২৫সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
২২ এপ্রিল ২০২৫আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
২০ এপ্রিল ২০২৫