বিশ্বের সবচেয়ে ছোট হাতে তৈরি ভাস্কর্য হিসেবে নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল লেগো ব্রিক। এই ভাস্কর্য এতটাই ক্ষুদ্র যে এটি খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। গত বছর শেষের দিকে এটি তৈরি করেন মাইক্রো-আর্টিস্ট ডেভিড এ লিনডন। লেগো ব্রিকটির আকার মাত্র ০.০২৫১৭ মিলিমিটার × ০.০২১৮৪ মিলিমিটার, যা একটি শ্বেত রক্তকণিকার আকারের সমান।
প্রত্যেকটি ভাস্কর্য তৈরি করতে বিশেষ ধরনের মাইক্রোব্লেডিং সুই ব্যবহার করা হয়, যা যন্ত্রের স্ক্রু ড্রাইভারের প্রান্তে যুক্ত করা হয়। এসব সুইয়ের মধ্যে বেশির ভাগে অতিরিক্ত মাইক্রোস্কোপিক অংশ (সূক্ষ্ম উপাদান) যোগ করা হয়, যা আরও নিখুঁত কাজ করতে সাহায্য করে। এসব যন্ত্রপাতি তৈরি হয়েছে সিলিকন কারবাইড থেকে, যা একটি অত্যন্ত শক্তিশালী পদার্থ।
এই ভাস্কর্য তৈরি করতে মাসব্যাপী পরিকল্পনা করতে হয় লিনডনকে। এরপর কয়েক মাস ধরে নিরলসভাবে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে কাজ করেছেন তিনি। তিনি দিনে নয় বরং রাতের বেলা একা একা ৬-১০ ঘণ্টা কাজ করেছেন। কারণ, দিনের বেলা যানবাহনের কম্পন কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করত। এমনকি নিজের শ্বাসপ্রশ্বাসও ধীর ধীরে নিতেন তিনি।
লিনডন বলেন, এমনকি হৃৎস্পন্দনের কম্পনও আমার আঙুলের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে খুব বেশি গতিবিধি সৃষ্টি হয়।
লিনডন শেষ পর্যন্ত তিনটি আলাদা লেগো ব্লক তৈরি করেন, যার প্রতিটির আয়তন একটি মানব চুলের প্রস্থের চেয়ে ছোট। প্রথমটি ছিল ৮ স্পটের লেগো, যা গিনেস রেকর্ড অনুযায়ী সবচেয়ে সংকীর্ণ হাতে তৈরি কাঠামো। দ্বিতীয়টি ছিল ৪ স্পটের ব্লক, যা ২০১৭ সালে লিনডনের বন্ধু এবং সহকর্মী মাইক্রো-আর্টিস্ট উইলাড উইগানের রেকর্ডের তুলনায় চার গুণ ছোট। তার তৃতীয় এবং সবচেয়ে ছোট কাজ ছিল–এক স্পটের লেগো, যা তার সবচেয়ে দ্রুততম প্রকল্প ছিল। প্রায় ২০ মিনিট কম সময় নিয়ে এটি তৈরি করেছিলেন।
এখানে স্পট হলো—লেগোর ওপরে ছোট ছোট গর্ত, যা দিয়ে একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রকৌশলী লিনডন। ২০১৯ সালে মাইক্রো ভাস্কর্য তৈরি শুরু করেন এবং এরপর ছোট আকারের বিখ্যাত শিল্পকর্ম তৈরি করেন। যেমন: ভ্যান গঘের ছবি, যা একটি ঘড়ির যন্ত্রাংশে এঁটে যায়। এরপরের প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে মাইক্রো (শুধু মাইক্রোস্কোপে দেখা যায় এমন বস্তু) বেলুন কুকুর, যা শিল্পী জেফ কুনসের তৈরি বিখ্যাত বেলুন কুকুরের আদলে।
বিবিসি অনুসারে, লিনডন ক্লাসিক খেলনা বা ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্মের মাইক্রোস্কোপিক পুনর্নির্মাণে সীমাবদ্ধ থাকতে চান না। তাঁর পরবর্তী প্রকল্প, ‘বিশ্বের সবচেয়ে ছোট চিড়িয়াখানা’ তৈরি করা।
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট হাতে তৈরি ভাস্কর্য হিসেবে নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল লেগো ব্রিক। এই ভাস্কর্য এতটাই ক্ষুদ্র যে এটি খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। গত বছর শেষের দিকে এটি তৈরি করেন মাইক্রো-আর্টিস্ট ডেভিড এ লিনডন। লেগো ব্রিকটির আকার মাত্র ০.০২৫১৭ মিলিমিটার × ০.০২১৮৪ মিলিমিটার, যা একটি শ্বেত রক্তকণিকার আকারের সমান।
প্রত্যেকটি ভাস্কর্য তৈরি করতে বিশেষ ধরনের মাইক্রোব্লেডিং সুই ব্যবহার করা হয়, যা যন্ত্রের স্ক্রু ড্রাইভারের প্রান্তে যুক্ত করা হয়। এসব সুইয়ের মধ্যে বেশির ভাগে অতিরিক্ত মাইক্রোস্কোপিক অংশ (সূক্ষ্ম উপাদান) যোগ করা হয়, যা আরও নিখুঁত কাজ করতে সাহায্য করে। এসব যন্ত্রপাতি তৈরি হয়েছে সিলিকন কারবাইড থেকে, যা একটি অত্যন্ত শক্তিশালী পদার্থ।
এই ভাস্কর্য তৈরি করতে মাসব্যাপী পরিকল্পনা করতে হয় লিনডনকে। এরপর কয়েক মাস ধরে নিরলসভাবে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে কাজ করেছেন তিনি। তিনি দিনে নয় বরং রাতের বেলা একা একা ৬-১০ ঘণ্টা কাজ করেছেন। কারণ, দিনের বেলা যানবাহনের কম্পন কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করত। এমনকি নিজের শ্বাসপ্রশ্বাসও ধীর ধীরে নিতেন তিনি।
লিনডন বলেন, এমনকি হৃৎস্পন্দনের কম্পনও আমার আঙুলের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে খুব বেশি গতিবিধি সৃষ্টি হয়।
লিনডন শেষ পর্যন্ত তিনটি আলাদা লেগো ব্লক তৈরি করেন, যার প্রতিটির আয়তন একটি মানব চুলের প্রস্থের চেয়ে ছোট। প্রথমটি ছিল ৮ স্পটের লেগো, যা গিনেস রেকর্ড অনুযায়ী সবচেয়ে সংকীর্ণ হাতে তৈরি কাঠামো। দ্বিতীয়টি ছিল ৪ স্পটের ব্লক, যা ২০১৭ সালে লিনডনের বন্ধু এবং সহকর্মী মাইক্রো-আর্টিস্ট উইলাড উইগানের রেকর্ডের তুলনায় চার গুণ ছোট। তার তৃতীয় এবং সবচেয়ে ছোট কাজ ছিল–এক স্পটের লেগো, যা তার সবচেয়ে দ্রুততম প্রকল্প ছিল। প্রায় ২০ মিনিট কম সময় নিয়ে এটি তৈরি করেছিলেন।
এখানে স্পট হলো—লেগোর ওপরে ছোট ছোট গর্ত, যা দিয়ে একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রকৌশলী লিনডন। ২০১৯ সালে মাইক্রো ভাস্কর্য তৈরি শুরু করেন এবং এরপর ছোট আকারের বিখ্যাত শিল্পকর্ম তৈরি করেন। যেমন: ভ্যান গঘের ছবি, যা একটি ঘড়ির যন্ত্রাংশে এঁটে যায়। এরপরের প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে মাইক্রো (শুধু মাইক্রোস্কোপে দেখা যায় এমন বস্তু) বেলুন কুকুর, যা শিল্পী জেফ কুনসের তৈরি বিখ্যাত বেলুন কুকুরের আদলে।
বিবিসি অনুসারে, লিনডন ক্লাসিক খেলনা বা ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্মের মাইক্রোস্কোপিক পুনর্নির্মাণে সীমাবদ্ধ থাকতে চান না। তাঁর পরবর্তী প্রকল্প, ‘বিশ্বের সবচেয়ে ছোট চিড়িয়াখানা’ তৈরি করা।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হা বা ‘সবচেয়ে বড় মুখ খোলার’ রেকর্ড নিজের দখলে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটার তরুণ আইজ্যাক জনসন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মুখ খোলা অবস্থায় তাঁর ওপরের দাঁত থেকে নিচের দাঁত পর্যন্ত দূরত্ব ১০ দশমিক ১৯৬ সেন্টিমিটার বা ৪ দশমিক ০১৪ ইঞ্চি, যা একটি বেসবলের...
২ দিন আগেফ্রান্সের হাউত-ভোজ এলাকায় কয়েকজন কৃষক নিজেদের জমিতে অবৈধভাবে বসতি গড়ে তোলা স্কোয়াটারদের (যাযাবর গোষ্ঠী) তাড়াতে এক অদ্ভুত ও তীব্র পন্থা গ্রহণ করেছেন। তাঁরা ট্র্যাক্টরের সাহায্যে মল ও পানি মিশিয়ে একধরনের তরল বর্জ্য স্কোয়াটারদের ক্যারাভ্যানের (গাড়ির বহর) ওপর ছিটিয়ে দিয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক...
৩ দিন আগেএই ঘটনার জেরে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংসু প্রদেশের পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অশ্লীল ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে তদন্ত চলছে। সিস্টার হংয়ের ঘটনা সামনে আসতেই চীনা নেটিজেনদের একাংশের মধ্যে আলোচনায় আসে ২০১৬ সালের আরেক প্রতারণার কাহিনি।
৬ দিন আগেঅনেকের কাছেই মদের বোতলে ডুবে থাকা সাপ, মোটেই রুচিকর বা মনোহর দৃশ্য নয়। তবে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এই ছবি আশার প্রতীক, স্বাস্থ্য ভালো রাখার প্রতিশ্রুতি। এই ব্যতিক্রমী পানীয়টির নাম ‘স্নেক ওয়াইন’ বা সাপের ওয়াইন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এটি পান করা হয়ে আসছে এই অঞ্চলে। অনেকেরই বিশ্বাস, এতে রয়েছে ওষধিগুণ।
৭ দিন আগে