কলিন ব্লেইক এবং তাঁর স্ত্রী ফ্রান্সে এক প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করছিলেন। তখনই পেরুভিয়ান ওলফ স্পাইডার নামের এক জাতের মাকড়সা তাঁকে কামড় দেয় এবং আঙুলের ভেতরে ডিম পাড়ে বলে দাবি করেন ব্লেইক। পায়ের ভেতরে থাকা অবস্থায় একটি ডিম ফুটে এমনকি বাচ্চাও বের হয়ে আসে বলে জানান তিনি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ব্লেইক এবং তাঁর স্ত্রী নিজেদের ৩৫ তম বিবাহবার্ষিকী উদ্যাপন করছিলেন একটি প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করে। ওই সন্ধ্যায় জাহাজটি মার্শেই শহরের সাগর তীরে ভিড়ে ছিল। এ সময়ই ব্লেইকের পা ফুলে যায় এবং গাঢ় লাল বর্ণ ধারণ করে।
পরের দিন জাহাজে থাকা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। তখন চিকিৎসক জানান পেরুভিয়ান ওলফ স্পাইডার তাঁকে কামড়ে দিয়েছে এবং ক্ষতের জায়গায় ডিম পেড়েছে।
এই জাতের মাকড়সারা বিষাক্ত নয়। ফ্রান্সের বন্দর নগরী মার্শেইয়ে এদের দেখা পাওয়াটা বেশ সাধারণ ঘটনা। কার্গো বা মালবাহী জাহাজে চেপে সাগর পাড়ি দিয়ে এখানে চলে আসে এগুলো।
যুক্তরাজ্যের নর্দাম্বারল্যান্ডের ক্রেমলিংটনে সস্ত্রীক বাস করা ব্লেইক বিবিসি রেডিওকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী ভেবেছিল যে আমার নতুন স্যান্ডেলের কারণে এটা হতে পারে। জুতার ঘঁষায় আমার বুড়ো আঙুল এমন লাল হয়ে গিয়েছে।’
চিকিৎসক আঙুলের একটু অংশ কেটে ডিমগুলোর বের করে আনার ব্যবস্থা করেন। ছুটি কাটিয়ে ব্লেইক নিজের শহরের হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিকস দেন। চার সপ্তাহ পর আঙুলে অস্বাভাবিক কিছুর উপস্থিতি টের পান তিনি।
ব্লেইক জানান, আবারও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে তাঁরা আবিষ্কার করেন একটি ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়েছিল। খুদে ওই মাকড়সাটাই তাঁর চামড়ার নিচে আটকে থেকে সমস্যা তৈরি করছিল।
ব্লেইক জানান, চিকিৎসকেরা মনে করেন মাকড়সার বাচ্চাটি পায়ের আঙুলের ভেতরের অংশটা খেতে খেতে বেরিয়ে আসার পথ তৈরি করছিল।
অবশ্য বিবিসি জানিয়েছে একজন বিশেষজ্ঞ ব্লেইকের এই দাবির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেছেন। ইউনিভির্সিটি অব নটিংহামের ড. সারা গুডাকরে বিবিসিকে জানান, ব্লেইকের দাবি সত্যি হওয়ার সম্ভাবনা দেখেন না তিনি। এ ধরনের মাকড়সার চামড়া ছিদ্র করার ক্ষমতাও নেই বলে মনে করেন তিনি।
কলিন ব্লেইক এবং তাঁর স্ত্রী ফ্রান্সে এক প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করছিলেন। তখনই পেরুভিয়ান ওলফ স্পাইডার নামের এক জাতের মাকড়সা তাঁকে কামড় দেয় এবং আঙুলের ভেতরে ডিম পাড়ে বলে দাবি করেন ব্লেইক। পায়ের ভেতরে থাকা অবস্থায় একটি ডিম ফুটে এমনকি বাচ্চাও বের হয়ে আসে বলে জানান তিনি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ব্লেইক এবং তাঁর স্ত্রী নিজেদের ৩৫ তম বিবাহবার্ষিকী উদ্যাপন করছিলেন একটি প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করে। ওই সন্ধ্যায় জাহাজটি মার্শেই শহরের সাগর তীরে ভিড়ে ছিল। এ সময়ই ব্লেইকের পা ফুলে যায় এবং গাঢ় লাল বর্ণ ধারণ করে।
পরের দিন জাহাজে থাকা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। তখন চিকিৎসক জানান পেরুভিয়ান ওলফ স্পাইডার তাঁকে কামড়ে দিয়েছে এবং ক্ষতের জায়গায় ডিম পেড়েছে।
এই জাতের মাকড়সারা বিষাক্ত নয়। ফ্রান্সের বন্দর নগরী মার্শেইয়ে এদের দেখা পাওয়াটা বেশ সাধারণ ঘটনা। কার্গো বা মালবাহী জাহাজে চেপে সাগর পাড়ি দিয়ে এখানে চলে আসে এগুলো।
যুক্তরাজ্যের নর্দাম্বারল্যান্ডের ক্রেমলিংটনে সস্ত্রীক বাস করা ব্লেইক বিবিসি রেডিওকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী ভেবেছিল যে আমার নতুন স্যান্ডেলের কারণে এটা হতে পারে। জুতার ঘঁষায় আমার বুড়ো আঙুল এমন লাল হয়ে গিয়েছে।’
চিকিৎসক আঙুলের একটু অংশ কেটে ডিমগুলোর বের করে আনার ব্যবস্থা করেন। ছুটি কাটিয়ে ব্লেইক নিজের শহরের হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিকস দেন। চার সপ্তাহ পর আঙুলে অস্বাভাবিক কিছুর উপস্থিতি টের পান তিনি।
ব্লেইক জানান, আবারও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে তাঁরা আবিষ্কার করেন একটি ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়েছিল। খুদে ওই মাকড়সাটাই তাঁর চামড়ার নিচে আটকে থেকে সমস্যা তৈরি করছিল।
ব্লেইক জানান, চিকিৎসকেরা মনে করেন মাকড়সার বাচ্চাটি পায়ের আঙুলের ভেতরের অংশটা খেতে খেতে বেরিয়ে আসার পথ তৈরি করছিল।
অবশ্য বিবিসি জানিয়েছে একজন বিশেষজ্ঞ ব্লেইকের এই দাবির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেছেন। ইউনিভির্সিটি অব নটিংহামের ড. সারা গুডাকরে বিবিসিকে জানান, ব্লেইকের দাবি সত্যি হওয়ার সম্ভাবনা দেখেন না তিনি। এ ধরনের মাকড়সার চামড়া ছিদ্র করার ক্ষমতাও নেই বলে মনে করেন তিনি।
প্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
২ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
৩ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
৪ দিন আগে