মাছ খেতে মনে চাইলে আপনি সচরাচর কী করেন? হয়তো বাজার থেকে মাছ কিনে এনে রান্না করেন অথবা রেস্টুরেন্টে গিয়ে মাছের মেনু পছন্দ করে পেটপুরে খেয়ে আসেন। তবে মাছ খাওয়ার অভিজ্ঞতাকে আরও মজার করতে অসাধারণ এক পদক্ষেপ নিয়েছে জাপানের ওসাকা অঞ্চলের যাউ ফিশিং রেস্টুরেন্ট।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, রেস্টুরেন্টের পাশে থাকা সুইমিং পুলের মতো জায়গায় রাখা থাকে হরেক রকম মাছ। সেখান থেকে বড়শি দিয়ে নিজের পছন্দমতো মাছ ধরার সুযোগ রয়েছে ক্রেতাদের। মাছ ধরতে পারলে ঢোল পিটিয়ে অভিনন্দন জানানো হয় ক্রেতাকে। পরে মাছের সঙ্গে ছবি তোলা শেষে মাছটি রেস্টুরেন্টের বাবুর্চির কাছে পাঠানো হয়। সেখান থেকে নিজের পছন্দমতো রেসিপির স্বাদ নিতে পারবেন তারা।
এ ব্যাপারে রেস্টুরেন্টের নিজেদের ওয়েবসাইটে লেখা আছে, ‘আপনি যদি মাছটি নিজে ধরতে পারেন, তাহলে কম দামে মাছ খেতে পারবেন।’ ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী লাল কোরাল মাছের সাধারণ মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ২ হাজার ৮০০ টাকা, কিন্তু রেস্টুরেন্টে খেতে এসে কেউ যদি নিজে মাছটি ধরে সে ক্ষেত্রে তাকে দিতে হবে মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকার মতো। এমন সুযোগ লুফে নিতে রেস্টুরেন্টে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকেই।
সম্প্রতি এই রেস্টুরেন্ট নিয়ে একটি ভ্লগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়েছে। ‘টিনা অ্যান্ড ফ্যাম’ নামে এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর ফিশিং রেস্টুরেন্টটি নিয়ে পোস্ট করা ভিডিওটি ১ লাখের বেশি লাইক পায়। রেস্টুরেন্টটির এমন অভিনব ব্যবস্থা নেটিজেনদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। অনেকে তো জাপানে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
মাছ খেতে মনে চাইলে আপনি সচরাচর কী করেন? হয়তো বাজার থেকে মাছ কিনে এনে রান্না করেন অথবা রেস্টুরেন্টে গিয়ে মাছের মেনু পছন্দ করে পেটপুরে খেয়ে আসেন। তবে মাছ খাওয়ার অভিজ্ঞতাকে আরও মজার করতে অসাধারণ এক পদক্ষেপ নিয়েছে জাপানের ওসাকা অঞ্চলের যাউ ফিশিং রেস্টুরেন্ট।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, রেস্টুরেন্টের পাশে থাকা সুইমিং পুলের মতো জায়গায় রাখা থাকে হরেক রকম মাছ। সেখান থেকে বড়শি দিয়ে নিজের পছন্দমতো মাছ ধরার সুযোগ রয়েছে ক্রেতাদের। মাছ ধরতে পারলে ঢোল পিটিয়ে অভিনন্দন জানানো হয় ক্রেতাকে। পরে মাছের সঙ্গে ছবি তোলা শেষে মাছটি রেস্টুরেন্টের বাবুর্চির কাছে পাঠানো হয়। সেখান থেকে নিজের পছন্দমতো রেসিপির স্বাদ নিতে পারবেন তারা।
এ ব্যাপারে রেস্টুরেন্টের নিজেদের ওয়েবসাইটে লেখা আছে, ‘আপনি যদি মাছটি নিজে ধরতে পারেন, তাহলে কম দামে মাছ খেতে পারবেন।’ ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী লাল কোরাল মাছের সাধারণ মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ২ হাজার ৮০০ টাকা, কিন্তু রেস্টুরেন্টে খেতে এসে কেউ যদি নিজে মাছটি ধরে সে ক্ষেত্রে তাকে দিতে হবে মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকার মতো। এমন সুযোগ লুফে নিতে রেস্টুরেন্টে ভিড় জমাচ্ছেন অনেকেই।
সম্প্রতি এই রেস্টুরেন্ট নিয়ে একটি ভ্লগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়েছে। ‘টিনা অ্যান্ড ফ্যাম’ নামে এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর ফিশিং রেস্টুরেন্টটি নিয়ে পোস্ট করা ভিডিওটি ১ লাখের বেশি লাইক পায়। রেস্টুরেন্টটির এমন অভিনব ব্যবস্থা নেটিজেনদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। অনেকে তো জাপানে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে ঘটেছে এক আজব ও মজার ঘটনা। মা-ছেলের কাণ্ডকারখানা এলাকাটিতে রীতিমতো হাসির খোরাক হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নারী হলি লাফেভার্স এক সকালে দেখলেন, তাঁর বারান্দা ভর্তি ললিপপের বাক্স। ছোটখাটো দোকানের মতো অবস্থা। কিন্তু এই অর্ডার তিনি নিজে দেননি। কে দিয়েছে?
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের এক বুগাতি ভেরনের মালিক দেখিয়ে দিলেন, বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এই সুপারকারও তুলনামূলক কম খরচে সচল রাখা সম্ভব। বুগাতির আসল চাকা ও টায়ার বদলাতে যেখানে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের মতো খরচ হয়, সেখানে তিনি মাত্র ৫ হাজার ডলারেরও কম খরচে সমাধান করে ফেলেছেন।
১ দিন আগেস্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
২ দিন আগেপ্রথমে জিন সন্দিহান ছিলেন, কিন্তু বিক্রয়কর্মী তাঁকে আশ্বস্ত করেন। জিন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, যদি দুই মাসের মধ্যে বিক্রি না হয়, সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
৫ দিন আগে