সাগরের লঘু চাপ ও উজানের ঢলে মৌলভীবাজারে আবারও নদ–নদীর পানি বেড়েছে। এতে জেলার কুশিয়ারা, মনু, ধলাই ও জুড়ী নদী পাড়ের মানুষেরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। আজ শনিবার বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ঠাকুরগাঁও সদরের ভেলাজান বাজার ব্রিজের দিকে যাওয়ার পথে বাঁ পাশে তাকালে যে কারও চোখে পড়ে রংচটা একটি সাইনবোর্ড। তাতে লেখা বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, ঠাকুরগাঁও। ভক্তি নদী, মোট দৈর্ঘ্য ৫ কিলোমিটার।’ কিন্তু সাইনবোর্ডের ওই লেখা দেখে নদী খুঁজতে গিয়ে নিরাশ হবেন যে কেউ। কারণ, সেখানে কেবলই ফসলের মাঠ। অথচ একসম
গত বছর টেকসই কাজ হওয়ায় এবং বর্ষাকালে বাঁধ কম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এবার সুনামগঞ্জের হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের প্রকল্প এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) সংখ্যা কমতে পারে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে সার্ভে টিমের জরিপ পুরোপুরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিত সংখ্যাটি বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা
নওগাঁর মান্দায় আত্রাই নদের চার স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্রবেশ করেছে পানি। অন্তত ১ হাজার ৫০০ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে ১ হাজার বিঘা জমির আউশ ও আমন ধানের খেত। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন প্লাবিত এলাকার মানুষ।