রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কেন্দ্র করে সাহিত্য ও সংস্কৃতিচর্চার মননধর্মী সংগঠন খামখেয়ালি সভা ‘সন্জীদা খাতুন স্মরণাঞ্জলি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের অন্যতম সাংস্কৃতিক পুরোধা ব্যক্তিত্ব সন্জীদা খাতুনকে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে...
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ছায়ানট মিলনায়তনে বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের অন্যতম পুরোধা, বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনের প্রয়াণের মাসপূর্তিতে তাঁর স্মরণে ছায়ানট আয়োজন করেছে ‘তোমায় নতুন করে পাব ব’লে’। নালন্দা উচ্চবিদ্যালয়, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে।
ভোর সোয়া ৬টায় রমনা বটমূলে শিল্পী সুপ্রিয়া দাশের কণ্ঠে ভৈরবী রাগ আলাপের মাধ্যমে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে। অনুষ্ঠান শেষ করার আগে ‘নববর্ষের কথন’ বিষয়ে বক্তব্য দেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী।
প্রতিবারের মতো এবারও পয়লা বৈশাখের সকালে নতুন বছরকে স্বাগত জানাবেন ছায়ানটের শিল্পীরা। প্রতিষ্ঠানটি যেভাবে নিজস্ব ধারায় অনুষ্ঠান সাজিয়ে নতুন বছরে সবার মঙ্গল কামনা করে, এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) ছায়ানট মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা
বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সন্জীদা খাতুনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বার্তা দিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ বৃহস্পতিবার এই শোকবার্তা দেন তিনি...
ছায়ানটে দীপশিখা সন্জীদা খাতুন। নিজের সেই প্রাঙ্গণে আজ বুধবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নেওয়া হয় তাঁর নিথর দেহ। বেলা সাড়ে ১১টার দিকেই তাঁকে শেষ বিদায় জানাতে ছায়ানটে হাজির হতে থাকেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। সেখানে অশ্রুসিক্ত চোকে তাঁকে ফুলেল শ্রদ্ধা তাঁরা...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট মিলনায়তনে শুরু হলো শাস্ত্রীয় সংগীত আসর। দুই দিনব্যাপী এই উৎসবে অংশগ্রহণ করছেন ছায়ানটের শিক্ষার্থী ও অতিথি শিল্পীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় সংগীত গেয়ে উদ্বোধন হলো এই আয়োজনের।
আষাঢ়ের মাঝামাঝি। তবু খরতাপে পুড়ছে সব। মাঝে মাঝে ঘন মেঘ দেখা দেয় বটে, তাতেও গরমে স্বস্তি নেই নগরে। কখনো কখনো বৃষ্টি নামে, তবে ঝমঝমিয়ে বাদলধারা এখনো বইছে না। এমন দিনে বর্ষার গানের আসর বসিয়েছে ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে ছায়ানট আয়োজন করেছে তিন দিনব্যাপী নজরুল উৎসব। আগামী শুক্র, শনি ও রোববার (২৪,২৫ ও ২৬ মে) ছায়ানট মিলনায়তনে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে...
সূর্য উঠে গেছে ততক্ষণে। রমনার বটমূলে প্রস্তুত ছায়ানটের শিল্পীরা। ভোরের আলো ফুটতেই বাঁশির সুরে ভেসে এল রাগ ‘আহির ভৈরব’। বৈশাখী পোশাকে হাজির শত শত নারী-পুরুষ। এই সাতসকালে হাজির হয়েছে শিশুরাও। রমনা লেকের পাড়ে নিজেদের পরিবার নিয়ে বসেছে সবাই। কেউ বসেছে বটমূলের সামনে। ভোরের স্নিগ্ধ আলো ছাড়িয়ে সূর্যের তেজ
শোভাযাত্রার উপজীব্য হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদ্যাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে...
রাত পেরোলেই বাংলা নতুন বছর শুরু। ১৪৩১ সালকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত আপামর বাঙালি। প্রতিবারের মতো এবারও রমনার বটমূলে ছায়ানটের আয়োজনে থাকছে বর্ষবরণ। তারই চূড়ান্ত মহড়া হলো আজ শনিবার চৈত্রসংক্রান্তিতে...
সালমা শবনম ও মজুমদার বিপ্লব বসলেন বেদিতে। তাঁদের পেছনে একদল শিল্পী। পেছনে লালরঙা ব্যাকড্রপে পতাকা হাতে মানুষের গ্রাফিতি। লেখা, ‘জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার’। দুজনের পাঠে আর শিল্পীদের সুরে উঠে এল বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস, বাঙালির ধারাবাহিক সাংস্কৃতিক সংগ্রামের কথা।
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। তবলা ও সারেঙ্গি বাজিয়ে আহির ভৈরব সুরে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়া হয়। বছরের প্রথম সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা শুরু করে ছায়ানট। সুরের মূর্ছনায় বিগলিত হতে থাকে রমনার বটমূল ও সকালের পরিবেশ
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। সূর্যের হাসির আলোকছটা যখন সকালের সোনারোদ হয়ে বটের পাতার ফাঁক দিয়ে ঝিলিক দিতে শুরু করেছে, তখন যন্ত্রবাদনের মধ্য দিয়ে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আয়োজন। সদ্যগত বছরের জড়া-ক্লান্তি আর অশনি কাটিয়ে ছায়ানটের শিল্পী দল গেয়ে ওঠে ‘ধ্বনিল