গরমকাল পুরুষদের জন্য কালস্বরূপ! হ্যাঁ, সত্য়ি বলছি। গরমে পুরুষেরা অনেক বেশিই ঘামেন। বলতে দ্বিধা নেই, অধিকাংশ পুরুষ স্রেফ সচেতনতার অভাবে গরমে অস্বস্তিতে ভোগেন। এখন আর সেই সময় নেই যে, এক কাপড়ে বেরিয়ে গিয়ে সেই রাতে বাড়ি ফিরবেন। গ্রীষ্মকালে সূর্যের দাপট এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি।
চলছে গ্রীষ্মকাল। প্রচণ্ড গরমে পথচারীদের গলা শুকিয়ে আসে কখনো কখনো, পেয়ে বসে পিপাসা। এ সময় কাউকে পানি পান করানো পরম মানবিকতার প্রকাশ। তৃষ্ণার্তকে পানি পান করানো অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। ইসলাম এটিকে মহান কাজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। হাদিসে একে বলা হয়েছে উত্তম সদকা।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
সময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
শুরু হয়েছে বৈশাখ, মানে গ্রীষ্মকাল। এ সময় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু প্রস্তুতি জরুরি। প্রচণ্ড গরমে শরীর অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। ফলে ভেস্তে যেতে পারে ভ্রমণের আনন্দ।
গ্রীষ্মকালে কমবেশি পেটের সমস্যা হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ যত চড়বে, তত প্রভাবিত হবে শরীরের হজমক্ষমতা। গরম বাড়লে পরিপাকতন্ত্রের গতি ধীর হয়ে যায়। সেখান থেকেই হজমসংক্রান্ত নানান জটিলতার সৃষ্টি হয়। বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, ক্ষুধা মরে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যা বেশি হলে একটা সময় ড
গ্রীষ্মকালে চোখে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বেড়ে যায়। চোখ ওঠা এমন একটি সমস্যা।
গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
গাছ লাগানো ভালো। প্রতিবছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে নানা দেশেই আজকাল গাছ রোপণের রেকর্ড হচ্ছে। কিন্তু এভাবে গাছ রোপণ কি আসলেই জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট? এতে কি গ্রীষ্মকালের প্রচণ্ড গরম সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব।
গ্রীষ্ম না এলেও চৈত্রের শেষে বেড়েছে গরম। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে তীব্র লোডশেডিং। রাজধানী ঢাকায় লোডশেডিংয়ের পরিমাণ কম হলেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এর পরিমাণ ব্যাপক। উপজেলা পর্যায়ে কোথাও কোথাও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। মধ্যরাতেও লোডশেডিং হচ্ছে।
ঈদুল ফিতর কয়েক বছর ধরেই গ্রীষ্মকালে পড়ছে। এবার গ্রীষ্মকালে না হলেও ঠিক চৈত্রের শেষ ভাগে। ফলে গরম থেকে রেহাই মিলবে না। তবে উৎসব বলে কথা, নতুন কেনাকাটা ও সাজসজ্জা কোনোটারই কি কমতি রাখা যায়? তবে যেহেতু আবহাওয়া উত্তপ্তই থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়, সে ক্ষেত্রে উৎসবের পোশাক হওয়া চাই আরামদায়ক। এমন পোশাক বেছে
আর কয়েক দিন পর আসতে চলেছে গ্রীষ্ম। জানা যাচ্ছে, এবার গরমের তীব্রতা হবে বেশি। সেটা বোঝা যাচ্ছে এর মধ্যেই। একটু একটু করে গরমের তীব্রতা বাড়ছে প্রতিদিনই। এমন গরম থেকে বাঁচতে এই আধুনিক সময়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো শীতাতপনিয়ন্ত্রণ। তার জন্য আছে যন্ত্র, যেটাকে আমরা এয়ারকন্ডিশনার বা সংক্ষেপে এসি বলে চিনি।
ফ্যান জোরে চালালে বা আস্তে চালালে বিদ্যুৎ খরচে হেরফের হয় কি না—এ নিয়ে অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকে বলেন, ফ্যান জোরে ঘুরুক আর আস্তে ঘুরুক বিদ্যুৎ খরচ সমান হয়। আসলেই কি তাই? বিষয়টি বুঝতে হলে কিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা দরকার।
শীতকালের তুলনায় গরমকালে হাত ও পায়ের নখ দ্রুত বাড়ে। এমনকি শীতের দেশের চেয়ে গরমের দেশে নখ তাড়াতাড়ি বড় হয়। এই অদ্ভুত বিষয়টি রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
দিনাজপুর শহরের রামনগর এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম। গতকাল সোমবার ব্যক্তিগত কাজ সেরে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে বাসায় ফেরেন। বাসার গেটে দাঁড়াতেই চলে যায় বিদ্যুৎ। ঘামে ভেজা শরীর নিয়ে বাসায় ঢোকোন। গরমে টিকতে না পেরে টিউবওয়েলের ঠান্ডা পানিতে গোসল সেরে বাইরে বসে বিদ্যুতের অপেক্ষা করতে থাকেন। এক ঘণ্টা পর বিদ্
এবারের গরমে রয়েছে ভিন্নতা। অধিকাংশ মানুষ বলছেন, গরমে তাঁদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে, ঠোঁট ফাটছে এবং ত্বকে টান ধরছে। এর কারণ, এখনকার গরমে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকা। গরমে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
‘দেশে উন্নতজাতের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের চাষ করা হচ্ছে। এ জন্য চাষিদের প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। তাই দেশে আর পেঁয়াজের সংকট থাকবে না। আমরা বিদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারব’-বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।