গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছেন, ‘নির্বাচন সামনে। আমরা আগেই বলেছি, পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা না হলে হিন্দু সম্প্রদায় ভোটকেন্দ্রে যাবে না। এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেব, বর্তমান সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ। এই সরকারের প্রত্যেকটি মানুষ হিন্দুবিদ্বেষী। তাই
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর ক্রমাগত হামলার মধ্য দিয়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রতিককালে টাঙ্গাইলের সখীপুরের শংকর সাহার বাড়িতে হামলা ও লুট, দিনাজপুরে শিক্ষক উপেন্দ্র নাথ রায় গ্রেপ্তার, সবুজ দাসকে গ্রেপ্তারের
কয়েক দশক ধরে নেপালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলছে। দুর্বল কোয়ালিশন সরকার কয়েক মাসের বেশি টিকতে পারছে না এবং উচ্চপদস্থ রাজনীতিকেরা দুর্নীতির কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ছেন। টালমাটাল এই রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি জনগণের ক্ষোভ ক্রমাগত বাড়ছে, যা রাজতন্ত্রপন্থী আন্দোলনকে ক্রমশ উসকে দিচ্ছে।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের এক বিধায়ক ও বিজেপি নেতা মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধি খননের আহ্বান জানান। তারই ধারাবাহিকতায় আওরঙ্গজেবের সমাধি সরিয়ে ফেলার দাবিতে নাগপুরে রাস্তায় নামে কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তাদের ভাষ্য, ১৬৫৮ থেকে ১৭০৭ সাল পর্যন্ত নিজের শাসনামলে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার কর