নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রত্যেকটি স্থায়ী ও অস্থায়ী মন্দিরে দুর্গাপূজায় সেনা মোতায়েনসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হলো—দুর্গাপূজায় তিন দিন সরকারি ছুটি, স্থায়ী–অস্থায়ী পূজা মন্দির ও মণ্ডপে সরকারি খরচে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, প্রতিটি মন্দিরে পূজার ১০ দিন আগে থেকে পূজা চলাকালীন পর্যন্ত নিরাপত্তা জোরদার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা এবং প্রত্যেকটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজা মন্দিরে দুর্গাপূজায় সেনাবাহিনী মোতায়েন।
বক্তারা বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা আগামী ৯ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে পাঁচ দিনব্যাপী ধর্মীয় কর্মযজ্ঞ পালন করতে হয়। পূজার মূল তিন দিন সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী। এই উপলক্ষে দিন–রাত পূজার কাজে ব্যস্ত থেকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। কিন্তু ছুটির বেলায় হিন্দু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার।
বক্তারা আরও বলেন, দুর্গাপূজা পালনের সময় পাঁচ দিনের হলেও মাত্র এক দিন সরকারি ছুটি দেওয়া হয়। যে কারণে দুর্গাপূজার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেকেই উপস্থিত থেকে পূজার আনন্দ ও ধর্মীয় যজ্ঞ শেষ করতে পারে না। এমনকি পরিবার–পরিজনের সঙ্গে পূজার আনন্দ ভাগ করে নিতে পারেন না।
এ সময় তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আসন্ন দুর্গাপূজা থেকে সরকারি ছুটি তিন দিন (অষ্টমী, নবমী ও দশমী) ঘোষণার দাবি জানান।
পূজা নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের অতীত অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর নয়। পূজার আগে ও পরে বিভিন্ন জেলায় প্রতিমা বানানোর সময় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। এবার পূজামণ্ডপ এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের স্থাপনা সাম্প্রদায়িক শক্তির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে বলেও মনে করেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে প্রতিটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজা মন্দিরে ও মণ্ডপের নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানায় হিন্দু মহাজোট।
সংবাদ সম্মেলনে হিন্দু মহাজোটের সভাপতি প্রভাস চন্দ্র রায়, নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস, নির্বাহী সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রত্যেকটি স্থায়ী ও অস্থায়ী মন্দিরে দুর্গাপূজায় সেনা মোতায়েনসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হলো—দুর্গাপূজায় তিন দিন সরকারি ছুটি, স্থায়ী–অস্থায়ী পূজা মন্দির ও মণ্ডপে সরকারি খরচে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, প্রতিটি মন্দিরে পূজার ১০ দিন আগে থেকে পূজা চলাকালীন পর্যন্ত নিরাপত্তা জোরদার, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা এবং প্রত্যেকটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজা মন্দিরে দুর্গাপূজায় সেনাবাহিনী মোতায়েন।
বক্তারা বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা আগামী ৯ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে। হিন্দু সম্প্রদায়কে ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে পাঁচ দিনব্যাপী ধর্মীয় কর্মযজ্ঞ পালন করতে হয়। পূজার মূল তিন দিন সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী। এই উপলক্ষে দিন–রাত পূজার কাজে ব্যস্ত থেকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। কিন্তু ছুটির বেলায় হিন্দু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার।
বক্তারা আরও বলেন, দুর্গাপূজা পালনের সময় পাঁচ দিনের হলেও মাত্র এক দিন সরকারি ছুটি দেওয়া হয়। যে কারণে দুর্গাপূজার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেকেই উপস্থিত থেকে পূজার আনন্দ ও ধর্মীয় যজ্ঞ শেষ করতে পারে না। এমনকি পরিবার–পরিজনের সঙ্গে পূজার আনন্দ ভাগ করে নিতে পারেন না।
এ সময় তাঁরা প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আসন্ন দুর্গাপূজা থেকে সরকারি ছুটি তিন দিন (অষ্টমী, নবমী ও দশমী) ঘোষণার দাবি জানান।
পূজা নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের অতীত অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর নয়। পূজার আগে ও পরে বিভিন্ন জেলায় প্রতিমা বানানোর সময় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। এবার পূজামণ্ডপ এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের স্থাপনা সাম্প্রদায়িক শক্তির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে বলেও মনে করেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে প্রতিটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজা মন্দিরে ও মণ্ডপের নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানায় হিন্দু মহাজোট।
সংবাদ সম্মেলনে হিন্দু মহাজোটের সভাপতি প্রভাস চন্দ্র রায়, নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস, নির্বাহী সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩১ মিনিট আগে