
বাংলাদেশে দলগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তৈরি করেছিল উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যের কথা বলা হচ্ছে, এর লিখিত রূপ হিসেবে জাতীয় সনদের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হচ্ছে সামাজিক চুক্তি। রাষ্ট্র তার নাগরিকদের সঙ্গে চুক্তি করবে। ফলে নাগরিকের

দাবি আদায়ের জন্য কিছু লোক জোগাড় করে রাস্তা বন্ধ করা এখন রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। সত্য-অসত্য অভিযোগ তুলে মব দ্বারা মানুষকে আক্রমণ করা স্বাভাবিক বিষয় হয়ে গেছে। এমন অবস্থায় সভ্য রাজনৈতিক বিতর্ক করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রবীণ অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান আজ শনিবার এক সম্মেলনে এ কথা বলেন।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে বহুত্ববাদের সুপারিশের সমালোচনা করেছেন কয়েকটি ইসলামপন্থী দল। তাদের দাবি বহুত্ববাদ চলবে না। এসব দলের মধ্যে রয়েছে, হেফাজতে ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ ধরে কাঠামোগতভাবে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যাকে স্থায়ী করা হয়েছে, সেগুলো কেবল প্রাণের বিনিময়ে অবিলম্বে দূর করতে পারব—এ রকম ভাবার সুযোগ নেই। ১৯৭২ সালে পৃথিবীজুড়ে অনেক