শনিবার, ০৩ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
শিল্প
আমি জুডাস নই যিশু, আমি তোমার ভাই
মেষপালক ও ও যিশু শোনো বলি, এই পৃথিবী ডালিম দানা রক্ত-ভূমি। তুমি’তো বলো যুদ্ধ ও শান্তি, শান্তি ও যুদ্ধ পরস্পর ভাই। আঙুরের খেত লকলক করে যেন গমফুল।
শাসক একটি চরিত্র মাত্র
যেকোনো আদিম বিষয়ে উৎসাবলির মতো এখানেও কিছু পরিসীমা অঙ্কন করে ফেলা যায়। তবে অতীতের দোয়াত নিয়ে অপেক্ষাকৃত কম চোয়ালের দম পদ্ধতি আমাদের গাড়ন প্রকার সম্পর্কে অবগত করে ফেলতে পারে। তাতে কেটে যায় বেলা–সহমৃতের আকার যেন যাপিত অলংকার–পৌঁছে দেয় ভোর।
নিভৃত মননে
সন্ধ্যার পর থেকে নিদারুণ অস্থিরতায় ভুগছি। কেন এমন লাগছে বুঝতে পারছি না। বারান্দায় বসে মোবাইল সেটের বাটন টিপছিলাম আনমনে। কোনো অজানা কারণে বুকের ভেতরে একটা গুমোট যন্ত্রণা আমাকে অস্থির করে তুলছে। সেই অস্থিরতা যেন আমার চারপাশেও ছড়িয়ে পড়ছে।
হাজার মাইলজুড়ে
বাস থেকে নেমে আধা ঘণ্টার মতো উত্তরে হাঁটতে হাঁটতে ডানপাশে একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প বাগেরহাটের সন্তোষপুর স্কুলটা সহজেই শনাক্ত করে রিপন। কিন্তু শহীদ বাবার কবর খুঁজে বের করার অস্থিরতার তোড়ে রওনার সময় তার মাথায় আসেনি যে আজ সাপ্তাহিক ছুটি, স্কুল বন্ধ।
সরকারি চিনিকলগুলোর উৎপাদন কম, তবু টিকিয়ে রাখতে হবে: শিল্পসচিব
বর্তমান সরকার চিনি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে বদ্ধ পরিকর। দেশের মানুষের প্রয়োজনেই চিনি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে হবে। সরকারি চিনিকলগুলো দেশের চাহিদার খুবই যৎসামান্য চিনি উৎপাদন করে। এরপরও এগুলো টিকিয়ে রাখার বিকল্প নেই। কারণ সরকারি চিনিকলগুলো বন্ধ হলে বেসরকারি খাতে সব চলে যাবে...
প্রিয় সুকুমার
রামগরুড়ের ছানা হাসে হুলোর শোনায় গান, কে ধরছে আবোল তাবোল গোষ্টপুরের তান। মনের মাঝে তবলা বাজে ধাঁই ধপাধপ ধাঁই, খেয়াল রসে সবাই মজে রসের ফর্দাফাঁই।
শব্দের বাগানে এক নির্ভেজাল চাষি–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কথাসাহিত্যিক ও কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪-২৩ অক্টোবর ২০১২) জন্মদিন আজ। প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট। তাঁর লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস দুই বাংলার পাঠকদের ছুঁয়েছে বহতা নদীর মতো। তাঁর জন্মদিনে আজকের পত্রিকার শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ক্রিটিসিজম
নূতন কাগজের নূতন সম্পাদকরা, যখন আমাকে তাদের কাগজের পৃষ্ঠা-পূরণ করতে অনুরোধ করেন, তখন আমি উভয় সংকটে পড়ি। কেন, সে কথা আমি বহু বার বলেছি। আসল কথা, এ ক্ষেত্রে কী লিখব ভেবে পাইনে। আর নূতন সম্পাদকরাও কী লিখতে হবে, তা বলে দেন না। যদি দিতেন, তা হলে আরও মুশকিলে পড়তুম। কারণ, ফরমায়েশি লেখা আমি লিখতে পারিনে।
সাহিত্যের কলহ
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সমালোচক প্রমথ চৌধুরী। তাঁর অনেক অগ্রন্থিত লেখা এখানে ওখানে ছড়িয়ে থাকা লেখাপত্র বিভিন্ন পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করেছেন মলয়েন্দু দিন্দা। তাঁর সংগৃহীত লেখাগুলো মন ফকিরা থেকে, প্রথম প্রকাশ পেয়েছে প্রমথ চৌধুরীর দুটি বই অগ্রন্থিত রচনা-১, অগ্রন্থিত রচনা-২ নামে।
প্রমথ চৌধুরী: গদ্যশিল্পী ও নির্মাতা
প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬) গদ্যশিল্পী। এর চেয়ে বড় সত্য, তিনি বাংলা গদ্যের নির্মাতা। একটি অভিধা তাঁর নামের সঙ্গে জুড়েই আছে—তিনি বাংলা চলতি গদ্যরীতির প্রবর্তক। এই অভিধার পেছনে যুক্তি ও ভিত্তি রয়েছে। এ ছাড়া সাহিত্যচর্চায় তাঁর ছদ্মনাম বীরবল অতি জনপ্রিয়। কারণ তিনি বীরবল নামে একসময় লেখালেখি করেছেন।
ধিকিধিকি
তপনের কথা শেষ হতে পারে না। আমরা অবাক হাসিতে ফেটে পড়ি। হাসতে হাসতে চোখে পানি আসে। তারপরও আমরা হাসি। বলা যায় হাসির ফোয়ারায় আমরা আপাতত ডুবে আছি। পেটের গহিন থেকে হাসি ঠমকে ঠমকে উঠে আসছে। আমরা হাসিকে বাঁধ দিয়েও রুখতে পারছি না। আশপাশের লোকজন বিস্ময়ে আমাদের হাসি দেখছে আর ভ্রু কুঁচকে যা-তা বলছে।
সমালোচনা
আমরা যারা লিখি, আমরা সকলেই চাই, আমাদের লেখা অপরে সমালোচনা করুক। এর কারণও অতি স্পষ্ট। লেখক মাত্রেই লেখেন পাঠকের জন্য। যদি আমাদের লেখা সম্বন্ধে সকলে নীরব থাকেন তো বুঝতে পারি নে, সে লেখা কেউ পড়েছেন কি না। অপর পক্ষে তার সমালোচনার সাক্ষাৎ পেলেই আমরা এই মনে করে কতকটা স্বস্তি অনুভব করি,
বেনামী কবিতা
লাল ফ্রক পরা এই সকাল দুপুর হয়েছে গা খুলে বসে আছে রোদ তাকে টেনে নিয়ে যাও মাদুরের মতো অথবা দিন’কে ফোটাও যতক্ষণ না গলে গলে উড়ে যায় বাষ্প হয়ে।
ফসিল
দু-হাত শেকড় যেন। শেকড়ের বাঁকানো আঙুল তাল তাল অন্ধকার খুঁড়ে নিরুপাধি অতলে নেমেছে ভূতলের বহুস্তর নিচে ক্ষীণকটি সুন্দরীর গ্রীবা, চিনাংশুকে আবৃত প্রতিমা আগ্নেয় ফসিলরূপে উঠে আসবে আঙুল-শেকড়ে
তুমিগুলো
চারিদিকে একি হচ্ছে! বিভিন্ন বানান থেকে খুলে যাচ্ছে আকার-ইকার, বাতাস থেকে মরে যাচ্ছে নাইট্রোজেন। কবীর হোসেনের কবিতা থেকে উড়ে গেছে পাখি। আমার নদীবিষয়ক কবিতার মাছগুলো নেই, এবং কবিতার ‘তুমি’গুলোও খুঁজে পাচ্ছি না।
বাদামফুলের আত্মঘোষণা ভালোবেসে
যা কিছু আমার তরঙ্গগণনা—শাসনে করেছ যত বর্ণিল রাখি কর্কট, বৃষ্টির অপেক্ষায় কিছুকাল মেঘের মতো রাত
প্রমথ চৌধুরী ও সবুজপত্র—বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির হোতা
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সমালোচক ও লেখক প্রমথ চৌধুরী যে কারণে বারবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন, সেটি হলো চলিত গদ্যরীতির প্রতিষ্ঠা। এই কাজটি করতে গিয়ে তাঁর হাত ধরে জন্ম নিয়েছিল সবুজপত্র সাহিত্য পত্রিকা। এই কাজটিতেও বিরোধিতা ছিল। কিন্তু প্রমথ চৌধুরী মনে করতেন, ‘ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আ