
গতকাল বুধবার বিকেলে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের পাঠানো সেই নির্দেশনাকে ‘ভুলে জারি’ হয়েছে বলে দাবি করেছে অধিদপ্তর। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে—নির্দেশনাটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করা হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, শিশুদের মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে আগে মাতৃভাষার ওপর জোর দিতে হবে। এরপরে গণিত, ইংরেজিসহ অন্যান্য শিক্ষা। এ ছাড়া ধর্মীয় শিক্ষা প্রাথমিক থেকে শুরু করা হবে।

সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি...
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, প্রথম ধাপে মোট আবেদনপত্র জমা পড়েছে ৭ লাখ ৪৫ হাজার ৯২৯টি। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদ দেখানো হয়েছিল ১০ হাজার ২১৯টি। ফলে প্রতি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন প্রায় ৭৩ জন প্রার্থী।