ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
ফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ‘আমরা এখন ইরানের আকাশের সম্পূর্ণ ও সর্বাত্মক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি।’
হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের সরবরাহ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। এতে তেলের দাম আকাশচুম্বী হবে এবং বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ফক্স নিউজকে জানিয়েছেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। এক বিবৃতিতে একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ইসরায়েলে লক্ষাধিক মার্কিন নাগরিক ও গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন সম্পদ রয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র তাদের সুরক্ষার জন্য সক্রিয়ভাবে...
ইরানে ইসরায়েলের এই হামলা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এই হামলা ওয়াশিংটনে ইসরায়েলের সমালোচকদের, বিশেষ করে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অনুসারীদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
ভলদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, ইউক্রেনকে ২০ হাজার অ্যান্টি-ড্রোন ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়ার মার্কিন প্রতিশ্রুতি থাকলেও এগুলো মধ্যপ্রাচ্যে মোতায়েন করা নিজ দেশের সেনাদের জন্য পাঠিয়ে দিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করা ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, গাজায় ইসরায়েল ‘নিঃসন্দেহে’ যুদ্ধাপরাধ করেছে। বাইডেন প্রশাসন ইসরায়েল বিষয়ে যে দৃষ্টিভঙ্গি লালন করত মিলারের এই বক্তব্য তা থেকে অনেক দূরে। এটি বাইডেন প্রশাসনের সরকারি অবস
‘আগ্রাসীভাবে’ চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের মার্কিন ঘোষণার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানিয়েছে বেইজিং। আজ বৃহস্পতিবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের কাছে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে ‘রাজনৈতিক ও বৈষম্যমূলক’ বলে সমালোচনা করেছে চীন।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর সম্পন্ন করেছেন। সফরকালে তিনি ওই দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ বলে আখ্যায়িত করেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন কূটনীতির এক নাটকীয় রূপান্তরের ইঙ্গিত দেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত করছাড় বিল কংগ্রেসে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে। শুক্রবার (১৬ মে) হাউস বাজেট কমিটিতে প্রস্তাবটি প্রাথমিক ধাপেই আটকে যায়, কারণ রিপাবলিকান দলের কট্টরপন্থী সদস্যরা আরও বড় পরিসরে খরচ কমানোর দাবিতে বিলটি আটকে দেন। এই ঘটনাটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেনশিয়াল বৃত্তি ২০২৫-এর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের তহবিলযুক্ত এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। প্রতি বছর শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প—বিগত সপ্তাহগুলোয় আলোচনার কেন্দ্রে ছিল বিষয়টি। অবশেষে চলে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আজ মঙ্গলবার দেশটিতে পৌঁছেছেন ট্রাম্প। খুব দ্রুতই চুক্তি স্বাক্ষরটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিমন্স ইউনিভার্সিটিতে কোটজেন স্কলারশিপ-২০২৫-২৬ এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।
ভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
শুল্ক আরোপের এই উচ্চ হারের কারণে বিশ্ববাজার অস্থির হয়ে পড়লেও ট্রাম্পের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এমনকি মার্কিন ভোক্তাবাজারে পণ্যমূল্য বেড়ে যেতে পারে—বিশ্লেষকদের এই সতর্কতার পরও ট্রাম্প বলছেন, এই শুল্ক ‘বিস্ফোরণাত্মক’। তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে চাঙা করবে।