মহাকাশ

মহাকাশে প্রায় চার দশক অবস্থান করার পর এবার পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে যাচ্ছে নাসার একটি কৃত্রিম উপগ্রহ (স্যাটেলাইট)। স্যাটেলাইটটি আর্থ রেডিয়েশন বাজেট স্যাটেলাইট (ইআরবিএস) নামে পরিচিত। ১৯৮৪ সালে ‘চ্যালেঞ্জার’ স্পেস শাটলের মাধ্যমে এটি মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়। 

মহাকাশে আবিষ্কৃত দু’টি গ্রহে বিপুল পরিমাণ পানি রয়েছে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। গ্রহ দুটি পৃথিবী থেকে ২১৮ আলোকবর্ষ দূরে লিরা নক্ষত্রপুঞ্জে অবস্থিত। এক আলোকবর্ষ বলতে বোঝায়, এক বছরে আলো যে দূরত্ব অতিক্রম করে। যেখানে আলোর গতি সেকেন্ডে ১ লাখ ৮৬ হাজার মাইল!

চাঁদে এবার বেড়াতে যাবেন বিনোদন জগতের তারকারা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—ডিজে, কে-পপ র‍্যাপার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, একজন স্পেস ইউটিউবারসহ বেশ কয়েকজন পরিচিত মুখ। জাপানি ধনকুবের ইউসাকু মায়েজাওয়া তাঁর ব্যক্তিগত মহাকাশ যাত্রার সঙ্গী হিসেবে তাঁদের বাছাই করেছেন। মহাকাশ ভ্রমণের এই প্রকল্পটিকে তিনি নাম দিয়েছেন ‘ডিয়

স্মিথের প্রস্তাবে মঙ্গলে পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্রের অনুকরণে মূলত প্রাকৃতিক সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। এই প্রাকৃতিক সংরক্ষণ মানুষের জন্য একটি আশ্রয়স্থল এবং খাদ্য ও কাঁচামাল সরবরাহ করবে...

স্পেসএক্স মোট ২৯৯৮৮ উপগ্রহের একটি নেটওয়ার্ক পরিচালনা করার জন্য এফসিসি এর কাছে অনুমোদন চেয়েছে। উপগ্রহ গুলোকে দ্বিতীয় প্রজন্মের উপগ্রহ বলা হবে। যেসব স্থানে ইন্টারনেটের সুবিধা কম বা একদমই নেই-এমন এলাকায় ইন্টারনেটের সুবিধা প্রদান করবে স্টারলিংক। 

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ‘আর্টেমিস’ প্রকল্পের মাধ্যমে চলতি দশকের মধ্যেই চাঁদে মানব বসতি গড়ার পরিকল্পনা করেছে। ফলে এখনই চাঁদে বসবাস এবং অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়োজনীয় নতুন প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে এই সংস্থা।

আরব দেশগুলো ক্রমেই এগিয়ে যাচ্ছে। এবার মহাকাশ জয়ের লক্ষ্যে প্রথম আরব দেশ হিসেবে চন্দ্র অভিযানে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির ৫১ তম জাতীয় দিবসকে সামনে রেখে দুর্লভ এই কীর্তি গড়ার উদ্যোগ নিয়েছিল দেশটি। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও

নাসার সঙ্গে কয়েক বিলিয়ন ডলারের চুক্তির অংশ হিসেবে স্পেসএক্স গত এক দশকে দুই ডজনেরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছ। মিশনগুলোতে তারা মহাকাশ স্টেশনে বিভিন্ন উপকরণ পাঠিয়েছে।

চাঁদের কক্ষপথের সবচেয়ে দূরবর্তী স্থানে পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে মানুষ বহনে সক্ষম কোনো মহাকাশযান দূরত্ব অতিক্রমের নতুন রেকর্ড গড়ল। এর আগে, ১৯৭০ সালে অ্যাপোলো-১৩ পৃথিবী থেকে সর্বোচ্চ ৪ লাখ ১৭১ কিলোমিটার দূরে পৌঁছেছিল। তবে এবার ওরিয়ন ৪ লাখ ৩২

চাঁদে পানির অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে এর মধ্যেই। তবে আপাতত সমস্যা রয়েছে শনাক্তকরণ পদ্ধতিতে। প্রচলিত যে সকল শনাক্তকরণ পদ্ধতি রয়েছে, তার বেশির ভাগ দিয়েই পানি এবং হাইড্রোক্সিলের মধ্যে পার্থক্য ধরা যায় না।

চাঁদকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করেছে আর্টেমিস-১–এর মাধ্যমে পাঠানো ওরিয়ন লুনার স্পেসক্রাফট। বৃহত্তর কক্ষপথে প্রবেশের আগে চন্দ্রপৃষ্ঠের ১৩০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থান করে ওরিয়ন ক্যাপসুলটি। এই সময় মহাকাশযানটির সঙ্গে গ্রিনিচ মান সময় ১২টা ৪৪ মিনিট থেকে...