চাঁদকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করেছে আর্টেমিস-১–এর মাধ্যমে পাঠানো ওরিয়ন লুনার স্পেসক্রাফট। বৃহত্তর কক্ষপথে প্রবেশের আগে চন্দ্রপৃষ্ঠের ১৩০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থান করে ওরিয়ন ক্যাপসুলটি। এই সময় মহাকাশযানটির সঙ্গে গ্রিনিচ মান সময় ১২টা ৪৪ মিনিট থেকে ৩৪ মিনিট যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল।
আর্টেমিস টিম অধীর আগ্রহে মহাকাশ যানটি থেকে সংকেতের অপেক্ষা করছিল। বলা হচ্ছে, এই মিশন নাসার প্রত্যাশার চেয়ে সফল হয়েছে। নাসার ফ্লাইট পরিচালক জেবুলন স্কোভিল বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরে এমন একটি মুহূর্তের স্বপ্ন দেখছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ বহনে উপযুক্ত দ্বিতীয় যান আমরা চাঁদে পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। কয়েক বছরের মধ্যেই এটি মানুষকে চাঁদের বুকে অবতরণ করাবে। এটি মহাকাশ গবেষণায় নতুন গতি আনবে।’
স্পেসক্রাফটটি অ্যাপোলো ১১,১২ এবং ১৪ এর অবতরণের স্থানগুলোর জুম করা ছবি পাঠিয়েছে। এরই মধ্যে আরও প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ফুটেজ পাঠাতে শুরু করেছে। নাসার ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মহাকাশ যান চাঁদের সবচেয়ে কাছে পৌঁছেছে। অ্যাপোলো ১৭–এর ৫০ বছর পর চাঁদের সবচেয়ে কাছে গেল নাসার মহাকাশযান।
আগামী ২৬ নভেম্বর ওরিয়ন স্পেসক্রাফটি পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী স্থানে পৌঁছানোর রেকর্ড গড়বে। এর আগে অ্যাপোলো ১৩ পৃথিবী থেকে ৪ লাখ ১৭১ কিলোমিটার দূরে পৌঁছেছিল। দুই দিন পর ওরিয়ন পৃথিবী থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরে অবস্থান করবে। এর আগে মানুষ বহনে সক্ষম কোনো মহাকাশযান এত দূরে ভ্রমণ করেনি।
এরপর ক্যাপসুলটি পৃথিবীর দিকে যাত্রা শুরু করবে। আগামী ১১ ডিসেম্বর এটি প্রশান্ত মহাসাগরে অবতরণ করার কথা।
এই যাত্রাটি মূলত পরীক্ষামূলক। তবে স্পেসক্রাফটের ভেতর মোট তিনটি মানবদেহের মডেল রাখা আছে। যেগুলোতে হাজার হাজার সেন্সর যুক্ত। যেগুলোর মাধ্যমে পুরো ফ্লাইটে শরীরের ওপর কীরূপ প্রভাব পড়তে পারে তা যাচাই করে দেখা হবে।
নাসার মহাকাশচারী জেনা কার্ডম্যান বলেন, ‘সেন্সরগুলোর মাধ্যমে আমরা ধারণা পাব পুরো যাত্রা পথ মানুষের জন্য উপযুক্ত কি না। রেডিয়েশন সেন্সর, মোশন সেন্সর, এক্সেলেরোমিটারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেন্সরগুলো মানবদেহের মডেলগুলোতে যুক্ত আছে। চাঁদের পথে মহাকাশযানে মানুষ বহনের জন্য এই তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যাত্রাটি সফল হলে মহাকাশচারীরা পরের যাত্রায় যুক্ত হবেন। দ্বিতীয় যাত্রায় মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবেন। পরবর্তীতে চাঁদের বুকে অবতরণ করবেন প্রথম নারী এবং প্রথম অশ্বেতাঙ্গ মহাকাশচারী।’
চাঁদকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করেছে আর্টেমিস-১–এর মাধ্যমে পাঠানো ওরিয়ন লুনার স্পেসক্রাফট। বৃহত্তর কক্ষপথে প্রবেশের আগে চন্দ্রপৃষ্ঠের ১৩০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থান করে ওরিয়ন ক্যাপসুলটি। এই সময় মহাকাশযানটির সঙ্গে গ্রিনিচ মান সময় ১২টা ৪৪ মিনিট থেকে ৩৪ মিনিট যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল।
আর্টেমিস টিম অধীর আগ্রহে মহাকাশ যানটি থেকে সংকেতের অপেক্ষা করছিল। বলা হচ্ছে, এই মিশন নাসার প্রত্যাশার চেয়ে সফল হয়েছে। নাসার ফ্লাইট পরিচালক জেবুলন স্কোভিল বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরে এমন একটি মুহূর্তের স্বপ্ন দেখছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ বহনে উপযুক্ত দ্বিতীয় যান আমরা চাঁদে পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। কয়েক বছরের মধ্যেই এটি মানুষকে চাঁদের বুকে অবতরণ করাবে। এটি মহাকাশ গবেষণায় নতুন গতি আনবে।’
স্পেসক্রাফটটি অ্যাপোলো ১১,১২ এবং ১৪ এর অবতরণের স্থানগুলোর জুম করা ছবি পাঠিয়েছে। এরই মধ্যে আরও প্রয়োজনীয় তথ্য এবং ফুটেজ পাঠাতে শুরু করেছে। নাসার ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মহাকাশ যান চাঁদের সবচেয়ে কাছে পৌঁছেছে। অ্যাপোলো ১৭–এর ৫০ বছর পর চাঁদের সবচেয়ে কাছে গেল নাসার মহাকাশযান।
আগামী ২৬ নভেম্বর ওরিয়ন স্পেসক্রাফটি পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী স্থানে পৌঁছানোর রেকর্ড গড়বে। এর আগে অ্যাপোলো ১৩ পৃথিবী থেকে ৪ লাখ ১৭১ কিলোমিটার দূরে পৌঁছেছিল। দুই দিন পর ওরিয়ন পৃথিবী থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরে অবস্থান করবে। এর আগে মানুষ বহনে সক্ষম কোনো মহাকাশযান এত দূরে ভ্রমণ করেনি।
এরপর ক্যাপসুলটি পৃথিবীর দিকে যাত্রা শুরু করবে। আগামী ১১ ডিসেম্বর এটি প্রশান্ত মহাসাগরে অবতরণ করার কথা।
এই যাত্রাটি মূলত পরীক্ষামূলক। তবে স্পেসক্রাফটের ভেতর মোট তিনটি মানবদেহের মডেল রাখা আছে। যেগুলোতে হাজার হাজার সেন্সর যুক্ত। যেগুলোর মাধ্যমে পুরো ফ্লাইটে শরীরের ওপর কীরূপ প্রভাব পড়তে পারে তা যাচাই করে দেখা হবে।
নাসার মহাকাশচারী জেনা কার্ডম্যান বলেন, ‘সেন্সরগুলোর মাধ্যমে আমরা ধারণা পাব পুরো যাত্রা পথ মানুষের জন্য উপযুক্ত কি না। রেডিয়েশন সেন্সর, মোশন সেন্সর, এক্সেলেরোমিটারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেন্সরগুলো মানবদেহের মডেলগুলোতে যুক্ত আছে। চাঁদের পথে মহাকাশযানে মানুষ বহনের জন্য এই তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যাত্রাটি সফল হলে মহাকাশচারীরা পরের যাত্রায় যুক্ত হবেন। দ্বিতীয় যাত্রায় মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবেন। পরবর্তীতে চাঁদের বুকে অবতরণ করবেন প্রথম নারী এবং প্রথম অশ্বেতাঙ্গ মহাকাশচারী।’
মানুষের মস্তিষ্কের ভেতর নীরব চিন্তাভাবনা বা ‘ইনার স্পিচ’ (মনের কথা) শনাক্ত করার কৌশল উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানীরা। মস্তিষ্কের কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই) প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এটিকে একটি বড় অগ্রগতি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি বাড়ির ওপর আছড়ে পড়া এক উল্কাপিণ্ডকে পৃথিবীর থেকেও প্রাচীন বলে শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়ার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, এই উল্কাপিণ্ডের বয়স ৪৫৬ কোটি বছর—যা পৃথিবীর বর্তমান আনুমানিক বয়স ৪৫৪ কোটি বছরের তুলনায় প্রায় ২ কোটি বছর বেশি।
২ দিন আগেআন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণায় আবারও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ অধ্যাপক আভি লোয়েব। তিনি দাবি করেছেন, সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা ‘৩১ /অ্যাটলাস’ (31 /ATLAS) নামের একটি মহাজাগতিক বস্তু সম্ভবত প্রাকৃতিক নয়, বরং এটি কোনো বুদ্ধিমান সভ্যতার তৈরি করা প্রযুক্তিগত বস্তু হতে পারে।
২ দিন আগেমানববর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা বায়োচার বা একধরনের শুষ্ক চারকোল সার সংকট মোকাবিলা, পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি কেবল কৃষি নয়, বরং বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভূরাজনীতির
৩ দিন আগে