
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার সুলতাননগর ঋষিপল্লিতে এখনো আতঙ্ক কাটেনি। হামলা, তাণ্ডব ও লুটপাটের পর পাঁচ দিন অতিবাহিত হলেও প্রশাসনের কেউ তাদের খোঁজ নেয়নি। আতঙ্কে এই পল্লির প্রায় ৮০টি পরিবারের অধিকাংশ পুরুষ আত্মগোপনে রয়েছেন। আর নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা ফের হামলার আশঙ্কা নিয়ে ঘরে অবস্থান করছেন।

ডেমরায় মন্দির পাহারা, লুটপাট-ভাঙচুর ঠেকাতে রাতেও মাঠে সজাগ রয়েছে এলাকাবাসী। পালাক্রমে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী এবং এলাকার সাধারণ মানুষ কাজ করছে। এদিকে রাজধানীর ডেমরায় এখনো ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থী

বাংলাদেশে ছাত্র–জনতার আন্দোলনে পতন ঘটেছে সরকারের। গতকাল সোমবার শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন। এরপরই উল্লাসে ফেটে পড়েন সবাই। এই উল্লাসের মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আসতে থাকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাসহ মন্দির–বসতবাড়ি ভাঙচুরসহ লুটপাটের ঘটনা।

স্বদেশ কুন্ডু বলেন, ‘কেদারনাথ মন্দির একটি জাগ্রত মন্দির। ছোটবেলা থেকেই এই মন্দিরে যাওয়ার একটি সুপ্ত বাসনা ছিল, মনের সেই আশা পূরণের জন্য হেঁটে যাচ্ছি। সেখানে শিবের পূজা ও আরাধনা করব। আমার পরিবার ও এলাকাবাসীর জন্য প্রার্থনা করব।’