বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ভাষা
পুরুষের চেয়ে ইমোজির ভাষা বেশি বোঝেন নারীরা
ইমোজিগুলো সাবজেক্টিভ অর্থাৎ, ইমোজির মানে বা ভাষা ব্যক্তিগত বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, অশ্রুসিক্ত একটি ইমোজির কথা। অনেকেই এটিকে দুঃখের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচনা করেন আবার অনেকে এটিকে মাত্রাতিরিক্ত সুখের প্রতীক
উপাচার্য সৈয়দ মোয়াজ্জেমের দোদুল্যমানতা
যখন ১৪৪ ধারা ভেঙে বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলা থেকে ১০ জনি মিছিলগুলো বেরোচ্ছিল, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন কী করছিলেন? তিনি যদি তখন বলিষ্ঠ কোনো অবস্থান নিতে পারতেন, তাহলে কি সেদিন গুলিবর্ষণ হতো না? দিনটি হতে পারত অন্য রকম?
ভাষা আন্দোলনের অর্জন ছিনতাই হয়ে গেছে, গণফোরামের আলোচনায় বক্তারা
বাঙালি জাতীয়বাদের সূচনা ঘটেছিল ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। ভাষা আন্দোলন শুধু বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ছিল না, বাঙালির গণতান্ত্রিক চেতনা ও মুক্তির আকাঙ্ক্ষা এই আন্দোলনের মধ্যে প্রথিত ছিল।...
ইসলামে মাতৃভাষা চর্চার গুরুত্ব
মাতৃভাষা মানে মায়ের ভাষা। শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর কাছ থেকে যে ভাষা শোনে এবং তাদের সঙ্গে যে ভাষায় কথা বলে, তা-ই তার মাতৃভাষা। মায়ের ভাষায় কথা বলা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। ইসলাম মায়ের প্রতি যেমন অকৃত্রিম শ্রদ্ধাবোধ শেখায়, তেমনি মাতৃভাষার প্রতিও অত্যধিক গুরুত্ব
বাংলা কি সিয়েরা লিওনের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা
২০০২ সালের পর থেকে ফেব্রুয়ারি এলেই গণমাধ্যমে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়ে, তা হলো- সিয়েরা লিওনের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা বা অন্যতম রাষ্ট্রীয় ভাষা বা দাপ্তরিক ভাষা বাংলা। আসলেই কি বাংলা দেশটির দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
দাবি ছিল রাষ্ট্রভাষার সর্বস্তরে প্রচলন
বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সুনির্দিষ্ট দাবি দুটির একটি ছিল রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই, অপরটি সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন চাই। পেছনে ফিরে তাকালে প্রশ্ন উঠতে পারে, দুটি দাবি কেন তোলা হলো, একটিই তো যথেষ্ট হওয়ার কথা। রাষ্ট্রভাষা যদি বাংলা হয় তাহলেও সর্বস্তরে
অমর একুশে বইমেলা: থ্রিলারে আগ্রহ তরুণদের
ফাগুনের শুরু আজ। অমর একুশে বইমেলায় এক দিন আগেই ফাগুনের আঁচ নিয়ে এসেছিল পাঠক ও দর্শনার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার বইমেলায় আসা নারীদের অনেকের পরনে ছিল বাসন্তী শাড়ি, ছেলেদের গায়ে হলুদ পাঞ্জাবি। কারও কারও মাথায় ফুলের টায়রা।
১৯৫২ সালের২০ ফেব্রুয়ারির সেই সভা
১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ১৪৪ ধারা জারি করে পরদিন থেকে ঢাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছিলেন। আন্দোলনকারীদের সামনে তখন সবচেয়ে বড় প্রশ্নটিই এসে দাঁড়াল—১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি না। সেদিনই বেলা ৩টায় শুরু হয়েছিল আইন পরিষদের সভা। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ ও বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট
জারি করা হলো ১৪৪ ধারা
৪ ফেব্রুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান সফরের পর উজিরে আজম বা প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিনি পল্টন ময়দানের বক্তৃতায় রাষ্ট্রভাষা নিয়ে নিজের কোনো মতামত প্রকাশ করেননি। কায়েদে আজম যে মত প্রকাশ করেছিলেন, সেটাই তিনি শুধু বলেছেন। রাষ্ট্রভাষা সম্পর্কে পাকিস্তান গণপরিষদই চূড়ান্ত সিদ্ধ
মননে অগ্নিশিখা জ্বালানো অনন্য ৪ ফেব্রুয়ারি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের বেশ কয়েকটি সভা তখন হয়েছিল। ১৯৫১ সালের ১৩ মার্চ অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন মকসুদ আহমদ। সেই সভায় ভাষা আন্দোলনের তহবিল সংগ্রহের জন্য ৫ এপ্রিল পতাকা দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত হয়।
জিন্নাহ এলেন ঢাকায়
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল হয়ে প্রথম যখন পূর্ব বাংলায় আসেন তখনো এখানকার জনগণের চোখে তিনি মহানায়ক। তাই ভাষা প্রশ্নে জিন্নাহর দৃষ্টিভঙ্গি জানার জন্য উদ্গ্রীব ছিল পূর্ববঙ্গবাসী।
ভাষা নিয়ে আবেগ ও আত্মজিজ্ঞাসা
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষার অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করতে গিয়ে বাঙালি যে গৌরবের সমাচার তৈরি করেছে, তা তুলনাহীন। ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই বাঙালি হেঁটেছে স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর এ দেশের মানুষ নবীন রাষ্ট্রকে উন্নত করতে ছিল ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু ভাষার প্
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলা ভাষাভাষীদের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো ইংরেজি। তাই ইংরেজি জানা ও বোঝার বিকল্প নেই। আজ বুধবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ‘ইএফল-ইএসএল টিচার এডুকেশন অ্যান্ড ইউজ অব টেকনোলজি ইন বাংলাদেশ: প্রেজেন্ট স্টেট অ্যান্ড ফিউচার ডিরেকশনস’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামে বক্তারা এসব কথা বল
প্রতিবাদের ১১ই মার্চ
গণপরিষদে ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বক্তৃতা, খাজা নাজিমুদ্দিনের উর্দুর পক্ষে ওকালতি আর লিয়াকত আলী খানের বাংলার প্রস্তাব নাকচ—এসবই তখন উত্তপ্ত করে তুলছিল পূর্ব বাংলা। আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যেই ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ পুনর্গঠিত হয়। সৃষ্টি হয় দ্বিতীয় সংগ্রাম পরিষদের। তমদ্দুন মজলিসের শামসুল আলম আহ্বায়ক
আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তৈরি হলো
পাকিস্তান সৃষ্টির ঠিক আগমুহূর্ত এবং সৃষ্টির পরের কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করা প্রয়োজন। ১৯৪৭ সালের ১২ আগস্ট পাকিস্তানের গণপরিষদের অধিবেশন বসল। হ্যাঁ, দেশ সৃষ্টির আগেই সে অধিবেশন বসেছিল। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তিনি তখন মুসলিমদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শিখরে। লর্ড মাউন্টব্যাটেন ১৪ আগস্ট সেই অধ
ভাষা নিয়ে বিপাকে
উনিশ শতকের শেষে এবং বিশ শতকের শুরুতে বাঙালি মুসলমান এক অদ্ভুত ভাষা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। ধর্মের ভাষা আরবি, সংস্কৃতির ভাষা ফারসি, ভারতের অন্যান্য মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের ভাষা উর্দু, রাজভাষা ইংরেজি এবং মাতৃভাষা বাংলা। কোনটা রেখে কোনটাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে সে প্রশ্নে খানিকটা বিহ্বল হয়েছিল বাঙালি।
বাংলা যখন দূরের ভাষা
১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর ভাষার প্রশ্নটি সামনে এসে গেল, গড়ে উঠল ইতিহাস। কিন্তু সে ইতিহাস আলোচনার আগে একটু বুঝে নেওয়া দরকার, বাংলা ভাষাকে কী চোখে দেখত সে কালের অভিজাতশ্রেণি। কেন বাংলা ভাষা নিয়ে সংশয় কাটাতে পারছিল না সাধারণ বাঙালি।